সেক্স রোবট নিয়ে বিতর্ক শুরু থেকেই। কয়েকটি কোম্পানি এই রোবটগুলো নির্মাণ করছে। বাজারে আসতে না আসতেই এই পণ্যের বিরুদ্ধে প্রচারণাও ছিল তুঙ্গে।
এই প্রচারণার নেতা ও ইংল্যান্ডের লেস্টারে অবস্থিত ডি-মন্টফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবট অ্যানথ্রপলজিস্ট ক্যাথরিন রিচার্ডসন বলেন, প্রথমে আমি ভেবেছিলাম এটা হয়তো মানুষের যৌন চাহিদা মেটাতে কাজেই আসবে। সেই সঙ্গে নারী ও শিশুদের প্রতি যৌন নির্যাতন কমবে। পরে আরও গবেষণার পর বুঝতে পারলাম এটা নারী ও শিশুকে যৌন পণ্য হিসেবে ভাবার সংস্কৃতিকে আরও শক্তিশালী করবে।