বহু আকাঙ্ক্ষিত এ এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হলে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন ঘটবে। রাজধানীর ওপর চাপ সৃষ্টি না করেই শত শত পণ্য ও যাত্রীবাহী হালকা-ভারী যানবাহন সহজেই এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে চলাচল করতে পারবে। এতে সময়ের সাশ্রয় হবে বহুগুণ।
বিমানবন্দর সড়কে গেলেই চোখে পড়বে ব্রিজের অর্ধশতাধিক ক্রস কলাম(খুঁটি) এবং এর ওপর লাগানো হয়েছে ক্রস বিম। বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত কলামের কাজ প্রায় শেষের পথে। কোথাও চলছে টেস্ট পাইলিংয়ের কাজ। টিন দিয়ে ঘেরা প্রি-কংক্রিট ইয়ার্ডে চলছে গার্ডার তৈরির কাজ। এগুলো পরবর্তী সময় এক্সপ্রেসওয়েতে সংযোজন করা হবে। রেডিসনের পর থেকে বনানী পর্যন্ত পাইল টেস্ট ও পাইলিংয়ের কাজ চলছে বলে জানান কর্মকর্তারা। বনানীতে আর্মি স্টেডিয়ামের কাছে ভারী যন্ত্র দিয়ে পাইলিং ও টেস্ট পাইলের কাজ চলছে।
শ্রমিকরা জানান, মাটির নিচের অনেক কাজই শেষ হয়েছে। ওপরের কাজ করতে বেশি সময় লাগবে না। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ১০ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এ অবস্থায় যানজট নিরসনে মেট্রোরেলের মতো এ প্রকল্পটিকে ঘিরেও স্বপ্ন দেখছে ঢাকাবাসী। প্রকল্পের অবকাঠামো নির্মাণ কাজ দৃশ্যমান হওয়ায় এ স্বপ্ন যেন পাখা মেলতে শুরু করেছে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুরু হয়ে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী এলাকায় গিয়ে শেষ হবে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি। এটি নির্মিত হলে বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডের কতুবখালী পৌঁছাতে প্রায় ১৫-২০ মিনিট সময় লাগবে । বর্তমানে এই দূরত্ব অতিক্রম করতে যানজট থাকলে ২-৩ ঘণ্টা সময় লাগে। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী পয়েন্টে যানবাহন উঠা ও নামার ব্যবস্থাও থাকবে।
যেভাবে কাজ এগিয়ে চলছে আশা করা যায়, লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। সূত্র জানায়, সাপোর্ট প্রকল্পটি ২০১১ সালে শুরু হলেও মূল প্রকল্পটি শুরু হয় দুই বছর পরে। আগামী ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্য রয়েছে। মূল প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা।
বিমানবন্দর সড়কে গেলেই চোখে পড়বে ব্রিজের অর্ধশতাধিক ক্রস কলাম(খুঁটি) এবং এর ওপর লাগানো হয়েছে ক্রস বিম। বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত কলামের কাজ প্রায় শেষের পথে। কোথাও চলছে টেস্ট পাইলিংয়ের কাজ। টিন দিয়ে ঘেরা প্রি-কংক্রিট ইয়ার্ডে চলছে গার্ডার তৈরির কাজ। এগুলো পরবর্তী সময় এক্সপ্রেসওয়েতে সংযোজন করা হবে। রেডিসনের পর থেকে বনানী পর্যন্ত পাইল টেস্ট ও পাইলিংয়ের কাজ চলছে বলে জানান কর্মকর্তারা। বনানীতে আর্মি স্টেডিয়ামের কাছে ভারী যন্ত্র দিয়ে পাইলিং ও টেস্ট পাইলের কাজ চলছে।
শ্রমিকরা জানান, মাটির নিচের অনেক কাজই শেষ হয়েছে। ওপরের কাজ করতে বেশি সময় লাগবে না। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ১০ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এ অবস্থায় যানজট নিরসনে মেট্রোরেলের মতো এ প্রকল্পটিকে ঘিরেও স্বপ্ন দেখছে ঢাকাবাসী। প্রকল্পের অবকাঠামো নির্মাণ কাজ দৃশ্যমান হওয়ায় এ স্বপ্ন যেন পাখা মেলতে শুরু করেছে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুরু হয়ে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী এলাকায় গিয়ে শেষ হবে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি। এটি নির্মিত হলে বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডের কতুবখালী পৌঁছাতে প্রায় ১৫-২০ মিনিট সময় লাগবে । বর্তমানে এই দূরত্ব অতিক্রম করতে যানজট থাকলে ২-৩ ঘণ্টা সময় লাগে। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী পয়েন্টে যানবাহন উঠা ও নামার ব্যবস্থাও থাকবে।
যেভাবে কাজ এগিয়ে চলছে আশা করা যায়, লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। সূত্র জানায়, সাপোর্ট প্রকল্পটি ২০১১ সালে শুরু হলেও মূল প্রকল্পটি শুরু হয় দুই বছর পরে। আগামী ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্য রয়েছে। মূল প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা।