1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ত্বরান্বিত করেছিলো যুক্তফ্রন্ট

ইবার্তা সম্পাদনা পর্ষদ : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

১৯৫৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পাবনায় ছাত্র-জনতার প্রতিবাদ মিছিলে মুসলিম লীগের গুন্ডাদের হামলার প্রতিবাদে পাবনা শহরে দিবারাত্র ২৪ ঘণ্টা হরতাল পালিত হয়। ছাত্র নেতৃবৃন্দ এ হরতালের ডাক দেন। হরতালের সমর্থনে খণ্ড খণ্ড মিছিল বের হয়। মুখে-মুখে প্রচার হয়। সর্বাত্মক হরতাল পালিত হয়। পুলিশ অনেককে গ্রেফতার করে।
সূত্রঃ সংবাদ, ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ (রণেশ মৈত্রের লেখা)
 
কেন্দ্রীয় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা পরিষদের আহ্বানে ২১ ফেব্রুয়ারি শহিদ দিবসে ঢাকার দোকানপাট, বাস, রিকশা, বাজার, রেল, সিনেমা বন্ধ থাকে। পূর্ণ হরতাল পালিত হয়। দলে দলে ছাত্রছাত্রীরা প্রভাত ফেরি বের করে। হাজার হাজার ছাত্র কালো ব্যাজ পরে রাস্তায় নামে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৩০ হাজার লােকের মিছিল বের হয়। পরে আরমানিটোলা ময়দানে জনসভা হয়।
সূত্রঃ সংবাদ, ২৩ ফেব্রুয়ারি ‘৫৩
 
নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে যুক্তফ্রন্ট গঠনের জন্য ৪ ডিসেম্বর শুক্রবার আওয়ামী মুসলিম লীগ অফিসে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক এক বৈঠকে মিলিত হন। দুই নেতা বিবৃতি দিয়ে মুসলিম লীগকে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক নির্বাচনে পরাজিত করার আহ্বান জানান।
সূত্রঃ দৈনিক আজাদ, ৫ ডিসেম্বর, ১৯৫৩
 
যুক্তফ্রন্টের জয় : মুসলিম লীগের বিপর্যয়
১১ মার্চ অনুষ্ঠিত পূর্ববঙ্গের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের সদস্য দাঁড়ায় ২২১ জন। মুসলিম লীগ থেকে নির্বাচিত হন মাত্র ৯ জন। এ ছাড়া কংগ্রেস থেকে ২৪ ও কমিউনিস্ট পার্টি থেকে ৫ জন নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২ এপ্রিল, ১৯৫৪ তারিখ সরকারিভাবে ফল প্রকাশিত হয়। নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট ২১ দফা ইশতেহার ঘােষণা করেছিল, যাতে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন ও বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি বিশেষ গুরুত্ব পায় ।
১৯৫৪ সালের ৪ এপ্রিল শেরেবাংলা এ. কে. ফজলুল হক পূর্ববঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। কিন্তু পাকিস্তানি শাসকচক্র ৫৮ দিনের ব্যবধানে যুক্তফ্রন্ট সরকার বরখাস্ত করে। সহস্রাধিক রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। সংবাদপত্রে আরােপ করা হয় পূর্ণ সেন্সরশিপ। ২৯ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল পূর্ব পাকিস্তানে গভর্নরের শাসন (৯২-ক ধারা জারি) বলবৎ করেন। মেজর জেনারেল ইস্কান্দার মির্জাকে গভর্নের নিয়ােগ করা হয়।
 
সূত্রঃ স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্র, প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩৮১
বইঃ সাত দশকের হরতাল ও বাংলাদেশের রাজনীতি


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

জ্বালানি খাতের আশাজাগানিয়া মেগাপ্রকল্প এসপিএম

ইউক্রেনে গণভোট : রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পক্ষে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা

কেউ যেন সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত না হয়: শেখ হাসিনা

জিয়ার প্রতিষ্ঠিত দলটির যত অপকর্ম

আমদানি নির্ভরতা নিরসনে দেশেই তৈরি হচ্ছে হোল ফিড কম্বাইন হারভেস্টর

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে ২০৩২ সাল পর্যন্ত শুল্কমুক্ত সুবিধা

হামলার পরিকল্পনা থেকে বাস্তবায়ন— পুরো ছক ‘নুরের দলের নেতাদের’

শুরু হচ্ছে ঢাকা-সিলেট ছয় লেন মহাসড়কের কাজ, চুক্তি সম্পন্ন

বিআরটিসি বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া চালু

ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার দানুশকা গুনাথিলাকা আটক