1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

যে ৫ খাবার পাকস্থলীতে গেলেই বিষ হয়ে যায়!

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

কোনও খাবারই বার বার গরম করে খেলে তার পুষ্টিগুণ থাকে না। এক্ষেত্রেও তাই। ফ্রিজে রান্না করা খাবার রাখলে তার স্বাদ আর পুষ্টিগুণ এই দুইয়েই পরিবর্তন আসে।

শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত ভাবে তাজা আর পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তেল-মশলাদার খাবার, ভাজাভুজি, বাইরের খাবার এসব যত বেশি খাওয়া হবে ততই সমস্যা। পেট খারাপ হবে, গ্যাস-অম্বল হবে, থাকবে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যাও। রান্না করতে গিয়ে খাবার বেশি হতেই পারে। অধিকাংশ বাঙালি বাড়ির অভ্যাস হলো বেঁচে যাওয়া খাবার ফেলে না দিয়ে সেই খাবার পরের দিন গরম করে খাওয়া। ভাত বেঁচে গেলে পরদিন তাতে পানি ঢেলে খাওয়ার অভ্যাস। আবার মাংস বেঁচে গেলে তাও গরম করে খাওয়া হয়। যাঁরা সারাদিন নানা ব্যস্ততার মধ্যে থাকেন তাঁদের অধিকাংশই রোজ রান্না করেন না। সপ্তাহে একদিন রান্না করেন বা দুদিন। বাকি দিন খাবার গরম করেই খাওয়া অভ্যাস। তবে কোনও খাবারই বার বার গরম করে খেলে তার পুষ্টিগুণ থাকে না। এক্ষেত্রেও তাই। ফ্রিজে রান্না করা খাবার রাখলে তার স্বাদ আর পুষ্টিগুণ এই দুইয়েই পরিবর্তন আসে।

অনেক সময় এরকমও হয় যে বাসি খাবারের থেকে সামান্য গন্ধ আসলেও তা ফেলে দিতে হবে ভেবে অনেকে খেয়ে নেন। এই ৫ খাবার টাটকা খেতে যেমন ভাল তেমনই বাসি খেলে সেখান থেকে একাধিক শারীরিক সমস্যা আসে। দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে তার খাদ্যগুণও নষ্ট হয়ে যায়। যে কারণে খুব লোভ হলেও বাসি, পচা খাবার একেবারেই নয়। পরবর্তীতে পড়তে পারেন ঘোর বিপদে।

ডিম- ডিম শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ডিমের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিও। অনেকে কাজ এগোতে ডিম আগে থেকে সিদ্ধ করে রাখেন। এতে যেমন ডিমের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় তেমনই পেটের সমস্যাও হয়। ডিমের মধ্যে থাকে সালমোনেল্লা নামের ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়া। তাই ডিম দ্বিতীয়বার গরম করবেন না বা বাসি ডিম খাবেন না। সব থেকে ভাল একদম গরম ডিম খেতে পারলে। টাটকা খেতে চাইলে গরম ডিম ওমলেট বা পোচ বানিয়ে খান।

বিট- বিটের মধ্যে থাকে নাইট্রিক অ্যাসিড। যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। তবে বিট রান্না করে ঘন্টা তিনেক মোটেই ফেলে রাখবেন না। এমনকী কাঁচা বিট স্যালাডেও মেশাবেন না। কারণ বিটের মধ্যে থাকা নাইট্রাইট নাইট্রোসামাইনে পরিণত হয়। যেখান থেকে ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়ে। বিট খেলে একদম টাটকা খান। স্যালাড বা জুস বানিয়ে একেবারেই খাবেন না।

মাংস- প্রায় সব বাড়িতেই মাংস সকালে রাঁধলে যেটুকু বাকি থাকে তা রাতেও খাওয়া হয়। একথা সকলেই জানেন যে টাটকা মাংসের স্বাদই আলাদা। কাঁচা মাংস ফ্রিজে রেখে রান্না করলে যেমন তার স্বাদে ফারাক আসে তেমনই রান্না করা মাংসতেও স্বাদে পরিবর্তন হয়।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ