1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

রপ্তানির আড়ালে ৩৮০ কোটি টাকা পাচার

নিজস্ব প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

জাল নথি তৈরি করে রপ্তানির আড়ালে চার প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩৮০ কোটি টাকা পাচারের প্রমাণ পেয়েছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। ওই চার প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সময় ১৭৮০টি চালানের বিপরীতে টাকাগুলো পাচার করেছে। মঙ্গলবার রাজধানীর কাকরাইলে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয়ে সংস্থার মহাপরিচালক ফখরুল আলম এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, ঢাকার দক্ষিণখানের সাবিহা সাইকি ফ্যাশন নামের প্রতিষ্ঠান ১ হাজার ৭৮০টি চালানে ৯৯৭ টন মেনস ট্রাউজার, টি-শার্ট, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট ও হুডি রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ১৮ কোটি টাকা (১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৭ ডলার)। কিন্তু এ অর্থ দেশে আসেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব ও নাইজেরিয়ায় এসব পণ্য রপ্তানি হয়।

তিনি আরও বলেন, রাজধানীর রমনা থানার এশিয়া ট্রেডিং কর্পোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান ১৩৮২টি চালানের মাধ্যমে ১৪ হাজার ৮৫ টন টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ২৮২ কোটি টাকা (২ কোটি ৫৮ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৬ ডলার)। কিন্তু এ অর্থও দেশে আসেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, কাতার ও যুক্তরাজ্যে এসব পণ্য রপ্তানি হয়। 

রাজধানীর দক্ষিণখান বাজারের ইমু ট্রেডিং কর্পোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান ২৭৩টি চালানের মাধ্যমে ২ হাজার ৫২৩ টন টি-শার্ট, ট্রাউজার ও টপস রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ৬২ কোটি টাকা (৬৫ লাখ ৪ হাজার ৯৩২ ডলার)। কিন্তু এ অর্থও দেশে আসেনি। সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মালয়েশিয়ায় এসব পণ্য রপ্তানি হয়। 

ঢাকার উত্তরা তিন নম্বর সেক্টরের ইলহাম নামের একটি প্রতিষ্ঠান ৩৯টি চালানের মাধ্যমে ৬৬০ টন টি-শার্ট, ট্যাংক টপ ও লেডিস ড্রেস রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ১৭ কোটি টাকা (১৬ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮৫ ডলার)। কিন্তু এ অর্থও দেশে আসেনি বলে জানান শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফখরুল আলম।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ