1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

পর্যটন: আকর্ষণ ও প্রসারে যা করণীয়

অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩

একটি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির যাত্রায় অন্যন্য অবদান রাখতে পারে পর্যটন শিল্প। অনেক উন্নত-উন্নয়নশীল দেশের আয়ের প্রধান উৎস পর্যটন।

করোনা মহামারির ফলে পৃথিবীর গতিপথে এসেছে আমূল পরিবর্তন দুই বছরের অধিক সময় ধরে প্রবহমান করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটন শিল্প তবে করোনা মহামারির পূর্বের এক দশকে (২০০৮-২০১৮) বিশ্বজুড়ে পর্যটক বেড়েছে ৭৫ শতাংশ। করোনা মহামারির সময় বিশ্বব্যাপী পর্যটক সংখ্যা ব্যাপকভাবে কমে গিয়েছিল তবে মহামারির গতি ধীর হওয়ার পর আবার ধীরে ধীরে পর্যটক সংখ্যা বাড়ছে।

করোনার সময় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই পর্যটন শিল্প। অন্যদিকে করোনা পরবর্তী সময়ে অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম যে পাঁচটি সেক্টর চিহ্নিত করেছেতার মধ্যে পর্যটন উল্লেখযোগ্য। শুধু বাংলাদেশ নয়বিশ্বজুড়ে অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য অন্যান্য শিল্পের পাশাপাশি পর্যটনের উপর গুরুত্বারোপ করছেন।

অস্ট্রেলিয়া করোনা পরবর্তী অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য পর্যটন প্রসারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং-এর অন্যতম মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে ‘আই লাভ অস্ট্রেলিয়া’ পেজের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ করছে।

ইউরোপের দেশ চেক রিপাবলিকযার রাজধানী প্রাহাইনস্টাগ্রামে ‘প্রাহা ওয়ার্ল্ড’ পেজের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আকৃষ্ট করে দেশটিতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থা উন্নয়নের জন্য পর্যটনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করছে। বাংলাদেশে করোনা পরবর্তী মুহূর্তে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির অন্যতম একটি জায়গায় রয়েছে অভ্যন্তরীণ পর্যটন।

করোনা পরবর্তী সমগ্র বিশ্বজুড়ে পর্যটক সংখ্যা বাড়ছে। পর্যটক বৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত রাখার জন্য পর্যটকদের চাহিদা গুরুত্ব আরোপ করা প্রয়োজন। সেই সাথে দেশের পর্যটন শিল্পের বর্তমান অবস্থাএই শিল্পের উৎকর্ষতাদুর্বলতাসম্ভাবনা ও সংকট উত্তরণের পথ চিহ্নিত করা প্রয়োজন।

পৃথিবীর দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন ও প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সৈকতের অপার সম্ভাবনা ও তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কক্সবাজার-টেকনাফ ৮০ কিলোমিটারের মেরিন ড্রাইভ দেশীয় ও বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটক আসে কক্সবাজারে। এখানে সাবরাং ট্যুরিজম পার্কনাপ ট্যুরিজম পার্ক ও সোনাদিয়া ইকো পার্ক নির্মাণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ২০০ কোটি ডলার আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পৃথিবীর বড় ম্যানগ্রোভ বন-সুন্দরবন যার মোট বনভূমি ৬০ শতাংশ রয়েছে বাংলাদেশ যা বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে স্বীকৃত লাভ করেছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্য একে নান্দনিক পর্যটন আকর্ষণ হিসেবে পর্যটকদের পছন্দের গন্তব্য।

নান্দনিক বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চল নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা। এই অঞ্চলে উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় মালনীছড়া চা-বাগান ছাড়াও জাফলংলালাখালবিছানাকান্দিপাংথুমাই ঝরনাসোয়াফ ফরেস্ট রাতারগুলহাকালুকি কানাঘাইট।

হাজার বছরের পুরাকীর্তি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। বগুড়ার মহাস্থানগড়বৌদ্ধ বিহারষাট গম্বুজ মসজিদলালবাগকেল্লাআহসান মঞ্জিলপানাম-নগর সোনারগাঁওবড় কাটরাছোট কাটরা উল্লেখযোগ্য পর্যটন গন্তব্য।

পার্বত্য চট্টগ্রামের তিনটি জেলা রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি ও বান্দরবনে পর্যটনের মূল উপকরণ হলো পাহাড় ঘেরা সবুজ প্রকৃতি যা ভিন্ন ভিন্ন রূপে ধরা দেয় পর্যটকদের কাছে। শীতে পাহাড় কুয়াশা ও মেঘের চাদরের ঢাকা থাকেসেই সাথে সোনালী রোদের আভাআবার বর্ষায় চারিদিকে সবুজের সমোরহপ্রকৃতি ফিরে পায় তার আপন রূপ। তাই অ্যাডভেঞ্চার পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত থাকে পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলাগুলো।

সমুদ্রভিত্তিক পর্যটন কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছেপ্রমোদতরিতে সমুদ্রভ্রমণসমুদ্রে মাছ শিকারনৌকা পরিসেবাওয়াটার স্কিইংজেট স্কিইংসাং সেইল বোর্ডিংসি কায়াকিংস্কুবা ডাইভিংসমুদ্রে সাঁতারদ্বীপ ভ্রমণভাসমান রেস্টুরেন্ট ও জলক্রীড়া ইত্যাদি। অন্যদিকেউপকূলভিত্তিক পর্যটন যেখানে পর্যটকরা উপকূলীয় পরিবেশের প্রাকৃতিক সম্পদ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য উপভোগ করে। উপকূলভিত্তিক পর্যটনের মধ্যে রয়েছে সাতারসার্ফিংবিচ কার্নিভাললাইভ কনসার্টমেরিন অ্যাকুরিয়াম ও মেরিন মিউজিয়াম উপভোগ ও অন্যান্য।

পদ্মা সেতুর দক্ষিণ-পশ্চিমঞ্চালের ২১টি জেলার সাথে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে যোগসূত্র স্থাপন করেছে। যার ফলশ্রুতিতে কুয়াকাটা পায়রা বন্দর ও সুন্দরবনে পর্যটক সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সাধারণত দেশের অভ্যন্তরে হোটেল-মোটেল-রিসোর্টগুলোয় রুমের ভাড়াযাতায়াত খরচখাবার খরচসহ পুরো ট্যুরিজম প্যাকেজের মূল্য পাশ্ববর্তী দেশের ভ্রমণ প্যাকেজের চেয়ে বেশি পড়ে বিধায় অনেক পর্যটক নিজ দেশ ভ্রমণ না করে পাশ্ববর্তী দেশগুলোয় ভ্রমণ করতে যায়।

এই সময়ে পাশ্ববর্তী দেশগুলোর পর্যটক আকর্ষণে কিছু পদক্ষেপ নিম্নরূপ—বিশ্বায়নের এই সময়ে ক্রস-বর্ডার পর্যটন ও আঞ্চলিক পর্যটন এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে গেছে। নেপাল পর্বতারোহীদের পছন্দের দেশ হলেও সাধারণ পর্যটকরা এখানে হিমালয়ের পাশ থেকে সূর্যোদয় কিংবা সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখার পাশাপাশি শত বছরের পুরোনো মন্দির আকাশচুম্বী পর্বতমালাজলপ্রপাত, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি উল্লেখযোগ্য। নেপালে আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণের অন্যতম কারণ কম বাজেটের পর্যটন প্যাকেজ নেপালের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে ঘোরা সম্ভব।

ইন্ডিয়া ই-টুরিস্ট ভিসা বা ইন্ডিয়ান ভিসা অনলাইনে সুযোগ থাকার ফলে প্রচুর পরিমাণ বিদেশি পর্যটক ভারতে ভ্রমণ করে। ভারত এমন এক দেশ যেখানে হাজারের উপর পর্যটন আকর্ষণসহ বহু বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান রয়েছে যা আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণে অনন্য ভূমিকা রাখছে।

ভারতের পর্যটন আকর্ষণগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—আগ্রার তাজমহলগোলাপি শহর জয়পুরলেহ লাদাখসিমলাদার্জিলিংগোয়া এই পর্যটন আকর্ষণগুলোয় অভ্যন্তরীণ পর্যটকের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণের অন্যতম কারণ। বাজেট ট্যুরিজম প্যাকেজপর্যটন আকর্ষণগুলোর ডিজিটাল ব্র্যান্ডিংসোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংস্থানীয় জনগোষ্ঠীর পর্যটক-বান্ধব মানসিকতা ও নৈসর্গিক সৌন্দর্য।

দক্ষিণ এশিয়ার স্থলবেষ্টিত ছোট্ট দেশ ভুটান। ভুটানের প্রবেশদ্বার থেকে শুরু করে রাজধানী ও অন্যান্য শহরে যেতে প্রায় সবখানেই যেতে হয় পাহাড়ের সরু রাস্তার উপর দিয়ে যা অ্যাডভেঞ্চার পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় পর্যটন গন্তব্য। ভুটানের যোগাযোগ ব্যবস্থাইন্টারনেটতথ্য-প্রযুক্তিআধুনিক সুযোগ-সুবিধা সমৃদ্ধ অবকাঠামো পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পর্যটকদের প্রতি দেশের সাধারণ মানুষের ইতিবাচক মনোভাব ও ভৌগোলিক সৌন্দর্য ভুটান ভ্রমণের অন্যতম নিমিত্ত।

শ্রীলঙ্কার দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য—কলম্বোঅনুরাধাপুরক্যান্ডিপোলোন্নরুভাএডামস পিক ও বৌদ্ধ মন্দির কেলানিয়া রাজা মহাভিহার উল্লেখযোগ্য। শ্রীলঙ্কার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও পর্যটন খাতের অংশীজনের যৌথ উদ্যোগে দেশটিতে পর্যটক সংখ্যা বাড়ছে। বাজেট ট্যুরিজম প্যাকেজঅন-অ্যারাইভাল ভিসা ও পর্যটন আকর্ষণগুলো পুনরায় ব্র্যান্ডিং-এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ করছে।

ভারত মহাসাগরে সুনীল পানিবেষ্টিত দ্বীপর্ষ্ট্রা মালদ্বীপ। প্রায় ১২০০ ছোট-বড় দ্বীপ নিয়ে গঠিত দেশের আয়ের প্রধান উৎস-পর্যটন। মালদ্বীপে সাধারণত ইউরোপঅস্ট্রেলিয়াআমেরিকান ও চীনা পর্যটক বেশি আসেন তার অন্যতম কারণ হলো নান্দনিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যপর্যটক নিরাপত্তাবিদেশি বিনিয়োগপর্যটন আকর্ষণগুলোর ডিজিটাল ব্র্যান্ডিং ও মানসম্পূর্ণ হোটেল ও রিসোর্ট।

দেশে সুনীল পর্যটন উন্নয়নের জন্য সমুদ্রবন্দরসমূহ আধুনিকায়নসমুদ্রবন্দরকর্মীদের পর্যটনবান্ধব করাস্টেকহোল্ডারদের প্রশিক্ষণভিসা নীতিমালায় সমুদ্রবন্দর অন্তর্ভুক্ত করাঅনবোর্ড ইমিগ্রেশনপর্যটকবাহী জাহাজে অনবোর্ড কাস্টমস সুবিধাসমুদ্রভ্রমণ প্রমোদতরি আগমনের পরিমাণ বৃদ্ধির বিষয়ে বেসরকারি ট্যুর অপারেটরদের উৎসাহিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে দ্রুত ও সহজে অনুমতি প্রাপ্তিযথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। সেই সাথে সমুদ্রভ্রমণ পর্যটন বিকাশের জন্য অভ্যন্তরীণ এবং আন্তআঞ্চলিক সমুদ্রভ্রমণ পর্যটন খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়াসমুদ্রভ্রমণ পর্যটন বিকাশের জন্য আধুনিক ক্রুজশিপ ক্রয়প্যাকেজ ট্যুর চালু এবং সমুদ্রভ্রমণ পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণীয় ডেসটিনেশন হিসেবে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং ও প্রমোট করার জন্য সমন্বিতভাবে কাজ করা।

দক্ষ জনশক্তি তৈরির জন্য পর্যটন শিল্পের কর্মরত সকল কর্মীদের মধ্যে নিয়মিত ও খণ্ডকালীন সবাইকে প্রশিক্ষণের আওতাভুক্ত করা দরকার যাতে করে পর্যটন কর্মীরা উন্নত বিশ্বের ন্যায় পর্যটকদের প্রত্যাশিত সেবা প্রদানে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারে।

দেশের উল্লেখযোগ্য পর্যটন আকর্ষণগুলোর চিহ্নিতকরণপর্যটন আকর্ষণগুলোয় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকরণঅবকাঠামো উন্নয়নস্থানীয় জনগোষ্ঠীর সম্পৃক্তকরণলোকাল হ্যারিটেজ ব্র্যান্ডিং-এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ করার প্রক্রিয়াটি সহজতর হবে।

পাশ্ববর্তী দেশগুলোর ন্যায় বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণে ও পর্যটক সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য নিমোক্ত বিষয়গুলোর উপর গুরুত্বারোপ করা প্রয়োজন—বাজেট ট্যুরিজম প্যাকেজভিসা নীতিমালা সহজীকরণঅন-অ্যারাইভাল ভিসা দেশের সংখ্যা বৃদ্ধিই-ভিসাইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সহজীকরণআন্তমন্ত্রণালয় সমন্বয়পর্যটন আকর্ষণে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণপর্যটন আকর্ষণগুলোর ডিজিটাল ব্র্যান্ডিংপর্যটন আকর্ষণগুলোর সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংওয়ান স্টপ সার্ভিস চালুকরণচলমান পর্যটন সংশ্লিষ্ট মেগা প্রজেক্ট সমূহ দ্রুত বাস্তবায়নপর্যটন খাতে আধুনিক অবকাঠামো উন্নয়নসমুদ্র পর্যটন প্রসারের জন্য ভিসা নীতিমালায় সমুদ্রবন্দর অন্তভুক্তিকরণপর্যটন মাস্টারপ্ল্যান দ্রুত প্রস্তুতকরণ ও পর্যটকদেও প্রতি স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ইতিবাচক মনোভাব উল্লেখযোগ্য যা দেশের অর্থনীতিক সমৃদ্ধি,ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে এক অন্যান্য অবদান রাখবে।

লেখক: অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব – চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

কক্সবাজারের সুপারি রফতানি হচ্ছে ইংল্যান্ড, কানাডা, সৌদি আরব সহ বিভিন্ন দেশে

‘বঙ্গমাতা’ সিনেমার প্রদর্শনী শুরু

পাহাড়ে কফি চাষে নতুন দিগন্ত

বাঙালী মধ্যবিত্তকে একাত্তরের ঐক্যে ঐক্যবদ্ধ করেছে শাহবাগ

ডিম ও আলুর পর এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার

চলতি বছর আম রফতানি বেড়েছে ৫৫ শতাংশ, বড় গ্রাহক যুক্তরাজ্য

গ্যাস থেকে জ্বালানি তেলে স্থানান্তর বাড়বে ৮০%

‘করদাতারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়েছেন’

ইউক্রেনে গণভোট : রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পক্ষে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা

ফালু ভাইয়ের সঙ্গে আমার হৃদ্যতা আছে, মতের মিলও আছে : সাক্ষাতকারে মাহফুজ