1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

পূরণ হলো লুসি হল্টের ইচ্ছা: নাগরিকত্বের সনদ দিলেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
রবিবার, ১ এপ্রিল, ২০১৮

লুসি হল্টের হাতে বাংলাদেশের নাগরিকত্বের সনদটি তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
লুসি হেলেন ফ্রান্সিস হল্ট। বাংলাদেশের মাটি ও মানুষকে ভালবেসে ৮৭ বছরের জীবনের ৫৭ বছর কাটিয়ে দিয়েছেন এদেশে। ভুলে থেকেছেন নিজ পরিবারকে। নিয়োজিত থেকেছেন এদেশের মানুষের সেবায়। এতোদিন শুধু নিজ দেশে যুক্তরাজ্যের নাগরিক ছিলেন লুসি। মৃত্যুর আগে তার একটা চাওয়াই ছিল- বাংলাদেশের নাগরিকত্ব। এবার সেটা তিনি পেলেন।
শনিবার বিকেলে লুসির হাতে বাংলাদেশের নাগরিকত্বের সনদটি তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বোন শেখ রেহানা ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। খবর বাসসের
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান, অনেক বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকায় লুসি হল্টকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন শেখ হাসিনা।
এক সময় শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছা ছিল বলে জানান লুসি। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে পেরে আমি আনন্দিত।
লুসি হল্টের জন্ম ১৯৩০ সালের ১৬ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্যের সেন্ট হ্যালেন্সে। বাবা জন হল্ট ও মা ফ্রান্সিস হল্ট। ১৯৬০ সালে বরিশালের অক্সফোর্ড মিশনে যোগ দেন লুসি। প্রথমে অক্সফোর্ড মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের পড়াতেন তিনি।
একাত্তরে তিনি যশোর ক্যাথলিক চার্চে শিশুদের ইংরেজি শিক্ষক ছিলেন। যুদ্ধ শুরু হলে চার্চ বন্ধ করে সবাই নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেলেও থেকে যান লুসি। নিজেকে নিয়োজিত রাখেন যুদ্ধাহত মানুষদের সেবায়।
১৯৭৩ সালে শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের কাছে চিঠি ও উপহার পাঠান লুসি হল্ট। মায়ের হয়ে তার সেই চিঠির জবাব দিয়েছিলেন শেখ রেহানা।
খুলনা, নওগাঁ, কুড়িগ্রাম, গোপালগঞ্জ ও ঢাকায় কাজ করা লুসি ২০০৪ সালে অবসরে যান। অবসর জীবনেও তিনি বরিশাল অক্সফোর্ড মিশনে শিশুদের মানসিক বিকাশ ও ইংরেজি শিক্ষায় নিয়োজিত আছেন। বাকি জীবনটাও বরিশালে কাটিয়ে দিতে চান। তার শেষ ইচ্ছা, মৃত্যুর পর তাকে যেন বাংলাদেশের মাটিতে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।
অবসরকালীন ভাতা সাড়ে সাত হাজার টাকায় চলে তার জীবন। এর মধ্যে প্রতিবছর ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য দিতে হতো ৩৮ হাজার টাকা।
চলতি বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি লুসিকে ১৫ বছরের মাল্টিপল ভিসা দেওয়া হয় ও ভবিষ্যতের জন্য তার ভিসা ফি মওকুফও করা হয়। নাগরিকত্ব পাওয়ায় তার আর এসবের দরকার হবে না।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

প্রথমবারের মতো হালদায় মিললো ইলিশ

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

‘জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক’

বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী ডেভিড বার্গম্যান সম্পর্কে যা জানা জরুরি

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ, বাড়বে আর্থিক সুবিধা

নির্বিঘ্নে মেট্রোরেল ব্যবহার করছেন শারীরিক প্রতিবন্ধীরা

এসএসসি পরীক্ষার্থীদেরকে কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে পুলিশের কুইক রেসপন্স টিম প্রস্তুত

পেঁয়াজ সংরক্ষণে নেদারল্যান্ডসের উন্নত প্রযুক্তি কাজে লাগানো হবে

প্রতিদিন অন্তত ১ হাজার মানুষকে খাবার দিচ্ছে কেন্দ্রীয় যুবলীগ

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালির দীর্ঘকালের সংগ্রামের চূড়ান্ত পরিণতি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ