1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বড় ঈদতো করেছি দেশ স্বাধীন করার মধ্য দিয়ে

প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
মঙ্গলবার, ৩ মে, ২০২২

দীর্ঘ ৩০ দিনের সিয়াম সাধনার পর খুশির বার্তা নিয়ে এলো ঈদ। হিংসা-বিদ্বেষ ও হানাহানি ভুলে সাম্য, মৈত্রী ও সম্প্রীতির বন্ধনে ধনী-গরিব নির্বিশেষে বিশ্বব্যাপী উদযাপন হচ্ছে ঈদুল ফিতর। স্বাধীন বাংলাদেশে শান্তি, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ জাগানিয়া এই ঈদ উদযাপন হচ্ছে। কিন্তু যখন আমরা পরাধীন ছিলাম, ১৯৭১ এ রণাঙ্গনের ঈদ কেমন ছিল?
 
সেই ঈদস্মৃতি নিয়ে কথা বলেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল, হাসানুল হক ইনু, কামাল আহমেদ মজুমদার, শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও কাদের খান।
 
বস্তুতপক্ষে রণাঙ্গনে ঈদ উৎসব উদযাপনের মতো অবস্থা ছিল না। অনেকে জানতেনই না, কবে ঈদ? কীভাবে উদযাপন হবে- এ নিয়ে ভাবনাও ছিল না। তখন মাথায় ছিল কীভাবে দেশ স্বাধীন হবে? কখন মিলবে কাঙ্ক্ষিত মুক্তি।
 
এ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘৭১ এ আমি ছিলাম ক্যাম্পে। আমরা তো বলতেই পারবো না কেমনে ঈদ গেছে। জানতাম যে, আজ ঈদ। একটু খাওয়া হয়েছে। একটু দোয়া-খায়ের করেছি। নামাজ পড়েছি। তবে আমাদের কাছে কবে দেশ স্বাধীন হবে, কবে আমরা ওদের (পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী) পরাজিত করতে পারবো, এটাই ছিল বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
 
তিনি বলেন, ‘ঈদের চেয়ে বেশি চিন্তা করেছি কবে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি আসবে! যেভাবে অত্যাচার হচ্ছিল, বাড়িঘর পুড়িয়ে দিচ্ছিল, মানুষ মেরে ফেলছিল, এটার অবসান কবে ঘটবে! কবে আমরা ওদের তাড়াতে পারবো? এই চিন্তা বেশি ছিল। ঈদে আলাদা করে আনন্দ তখন আমাদের ছিল না।’
 
রণাঙ্গনের আরেক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘ঈদ কখন আসছে, কখন গেছে, সেটা টের পাইনি। সেটা নিয়ে মাথা ঘামাইনি আমরা। যুদ্ধ নিয়েই মাথা ঘামিয়েছি তখন।’
 
শিল্পপ্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ‘যুদ্ধের সময় ঈদ আর কোথায় উদযাপন করবো? ৭১ এ তো যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত সবই। ঈদতো তখন একটাই, কখন দেশ স্বাধীন হবে। মুক্তিই ছিল মূল উদ্দেশ্য। তখন উৎসব করার মতো মন মানসিকতা কারও ছিল না।’
 
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি ও রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযুদ্ধা শরীফ নূরুল আম্বিয়া বলেন, ‘সম্ভবত ট্রেনিং সেন্টারে ছিলাম। ঈদের উল্লেখযোগ্য তেমন কোনো স্মৃতি মনে নেই।’
 
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাদের খান বলেন, ‘যুদ্ধের সময়তো আমরা রাতে বের হতাম। সেসময় তো ঈদ উদযাপনের সুযোগ ছিল না। মাথায় ছিল মুক্তির নেশা। জীবনই ছিল অনিশ্চয়তায়, তখন খুশি কীসের? বড় ঈদতো করেছি দেশ স্বাধীন করার মধ্য দিয়ে।’


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

সারাদেশে ১৬১ প্লাটুন বিজিবি ও র‍্যাবের ৪৪২ টহল দল মোতায়েন

অসচ্ছল-মেধাবীদের মধ্যে উপবৃত্তি-টিউশন ফি কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা

দ্রুতগতির ইলেকট্রিক বাইক, একবার চার্জে চলবে ৩৪৪ কিমি

ব্যয় কমাতে সরকারি চাকরিজীবীদের ভাতার হার পুননির্ধারণ

বছরে ২০০ কোটি টাকার কারুপণ্য বিদেশে রপ্তানি

হরতাল-অবরোধে ঘিরে জ্বালানি স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

এবারই প্রথম বিশ্ব ইজতেমায় বাংলা; মোনাজাতে অংশ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

যেভাবে হকারমুক্ত হবে রাজধানীর সড়কগুলো

মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাটমুক্ত, প্রজ্ঞাপন জারি

সরকারি দল এবং বিরোধী দলের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রয়োজন