1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন বাস্তব

কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) কাজী শরীফ উদ্দিন : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বুধবার, ১১ মে, ২০২২

প্রমত্তা পদ্মার ওপর প্রায় এক যুগ ধরে চলা মহাসেতু নির্মাণের মহাযজ্ঞ I ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল সেতু ও নদীশাসন কাজ উদ্বোধন করেন। এর আগে ২০০৯ সালের ১৯ জানুয়ারি শুরু হয় নকশা ও পুনর্বাসন কাজ। এ যেন এক যুদ্ধ। তাদের কোনো রাত-দিন নেই। শীত-বর্ষা-গ্রীষ্ম এমনকি রোদ-বৃষ্টিকে থোড়াই কেয়ার। নেই করোনা অতিমারিতে আতঙ্কনীল হয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকার সুযোগ। আছে শুধু কাজ শেষ করার অদম্য ক্ষুধা। স্বপ্নে সঞ্জীবিত কর্মীরা নিরলস, যেন ব্রতে ব্যাপৃত। স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণে ইতিহাসের অংশ হওয়ার অঙ্গীকার সবার।

সেতু বললে আসলে যে ছবি আমাদের মনে ভাসে সেই ছবি দিয়ে কোনোভাবেই মেলানো সম্ভব নয় ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই অবকাঠামোকে। প্রমত্তা পদ্মায় দ্বিতল এই সেতুর ওপর দিয়ে চার লেনে চলবে গাড়ি, নিচ দিয়ে চলবে ট্রেন। সেতুর তলদেশ দিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত যেকোনো ধরনের নৌযান চলাচল করতে পারবে।

তাদের কারো চোখে-মুখে নেই ক্লান্তির ছাপ। আছে আনন্দের ঝিলিক আর অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার বুকভরা সাহস। মেহনতি ঘাম ও নিষ্ঠার গাঁথুনি যেন বহুমুখী এই সেতুকে আরও বেশি মজবুত করে তুলছে।
অনায়াসে। সেতুর নিচতলা দিয়ে যাচ্ছে গ্যাসের পাইপলাইন, যে লাইন দিয়ে গ্যাস পৌঁছাবে এই জনপদসহ আশপাশের অনেক জেলায়।

উপহাস আর ষড়যন্ত্রের কথা

কানাডার পরামর্শক কোম্পানির দেশের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেবার পরিকল্পনার অভিযোগে শুরুতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে ঋণ বাতিল করেছিল বিশ্বব্যাংক, এরপর থেকেই এই সেতু দেশের বহু স্থাপনার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরবর্তীকালে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্র থাকার ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের কোন প্রমাণ পাননি কানাডার আদালত। এরপরে ধীরে ধীরে সক্ষমতার পরিচয় দিতে থাকে বাংলাদেশ। প্রায় পুরোটা নিজেদের অর্থায়নে সেতুর কর্মকাণ্ড এগিয়ে যেতে থাকে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে।

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে বাঙালি জাতির স্বপ্ন এখন বাস্তব। পদ্মা সেতু যাতে না হয় সে জন্য ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল এ দেশের কয়েকটি সংবাদপত্র, যেগুলো দিনের পর দিন পদ্মা সেতুর কল্পিত দুর্নীতি নিয়ে মনগড়া গল্প চালিয়ে গেছে। শতসহস্র এসব গল্প উড়িয়ে দিয়ে পাঁচ বছরের বেশি সময়ের বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে কানাডার আদালত বলেছে, এই মামলায় যেসব তথ্য দেয়া হয়েছে, তা অনুমানভিত্তিক, গালগল্প এবং গুজবের বেশি কিছু নয়।

দুর্নীতির এই অভিযোগ নিয়েই টানাপোড়েনের জের ধরে ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অবকাঠামো পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়ায় বিশ্বব্যাংক। পরে নিজস্ব অর্থায়নেই বাংলাদেশ পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করে। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর ভিত্তি স্থাপন করেন শেখ হাসিনা। তারপর বিএনপি সরকার এসে সেটা ভেঙে ফেলে। তারপরের ইতিহাস সবাই জানেন। সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে শেখ হাসিনা নিজেদের টাকা দিয়ে নিজেই পদ্মা সেতু করলেন।’

‘নানা ষড়যন্ত্রের জাল বুনেছিলেন পদ্মা সেতু ঠেকাতে। কিন্তু দেশপ্রেমে বলীয়ান শেখ হাসিনাকে কেউ দমাতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নদী পার হয়ে জাজিরায় গেছেন। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অধিকার আদয়ের জন্য চষে বেরিয়েছেন এই জনপদ। আজ সেই নদীর বুক চিরে পদ্মা সেতু দাঁড়িয়ে যেন বঙ্গবন্ধুকেই কুর্নিশ করছে। এই সেতুর ফলে এখানকার জনপদে উন্নয়নের আলো ছড়িয়ে পড়েছে।’

প্রকল্পের কর্মীদের তথ্য

সে এক মহাযজ্ঞ। ২২ বছর ধরে ২০ হাজার শ্রমিকের অক্লান্ত পরিশ্রমে তৈরি হয়েছিল ঐতিহাসিক তাজমহল। তাহলে পদ্মা সেতুর বিশাল কর্মযজ্ঞে কত শ্রমঘণ্টা যুক্ত হয়েছে তা জানার কৌতূহল আমাদের। কিন্তু সেতু কর্তৃপক্ষ এমন সুনির্দিষ্ট হিসাব দিতে পারেনি। তবে কত শ্রমিক কাজ করছে তার একটি হিসাব পাওয়া গেল।

প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, ২০০৯ সালের ১৯ জানুয়ারি নকশা ও পুনর্বাসনের কাজ শুরুর সময়ই ৫০০ কর্মী ছিলেন। এরপর কাজের সঙ্গে বাড়তে থাকে কর্মী। ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রকল্পের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের সময় ১২০০ থেকে ২০০০ কর্মী ছিলেন।

২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রতি মাসে ২০ হাজার কর্মী কাজ করেছেন। এরপর কাজের চাপ কমে যাওয়ায় কর্মীর সংখ্যাও কমতে থাকে। ২০১৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত মাসে সাড়ে ৪ হাজার কর্মী কাজ করছেন। তাদের মধ্যে ৪ হাজার জনই বাংলাদেশি। বাকি ৫০০ কর্মী ইউরোপের বিভিন্ন দেশসহ বিশ্বের ২২টি দেশের নাগরিক।

দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, কলম্বিয়া, চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, ভারত, নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, নেপাল এবং আফ্রিকার দেশ তানজানিয়া। বিদেশি কর্মী-কর্মকর্তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে চীনের। বিদেশিদের মাসিক বেতন সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা থেকে সর্বনিম্ন ৮০ হাজার। বাংলাদেশি কর্মীদের মধ্যে শ্রমিক থেকে ফোরম্যান পর্যন্ত বেতন ১০ হাজার থেকে ২৫ হাজার পর্যন্ত।

দেশি-বিদেশি উপকরণ

বিবিএ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পদ্মা সেতুর পিলার ও স্ল্যাব তৈরির জন্য স্টোন চিপ আনা হয়েছে দুবাই ও ভারত থেকে। যে রড সিমেন্ট বালু লেগেছে তার সবই দেশি। প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম জানান, সেতু তৈরির প্রধান প্রধান উপকরণের মধ্যে বাংলাদেশের এমএস রড, বালু ও সিমেন্টই ব্যবহার হয়েছে। অন্যান্য প্রধান সব উপকরণই বিদেশ থেকে আনা হয়। সেতুর আলোকস্জ্জার কাজ দেশি বা বিদেশি যেকোনো কোম্পানিই পেতে পারে বলেও জানান প্রকল্প পরিচালক।

অর্থনৈতিক প্রভাব

বিবিএ বলছে, সেতুটি দক্ষিণের ১৯ জেলার সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন নিশ্চিত করবে। দেশের দ্বিতীয় সমুদ্রবন্দর মোংলা বন্দরটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে বেনাপোল স্থলবন্দরেরও। পদ্মা সেতু এশিয়ান হাইওয়ে রুট অঐ-১ এর অংশ হওয়ায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর যোগাযোগের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে।

এসব যোগাযোগের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২৩ শতাংশ বাড়ার যে আশা করা হচ্ছে। সমীক্ষায় দক্ষিণ বাংলার যে ২১ জেলা আছে সেখানে ২ শতাংশ জিডিপি বাড়বে। আর পুরো দেশের জিডিপি কম করে হলেও ১ শতাংশ বাড়বে, এর বেশিও বাড়তে পারে। পদ্মা সেতুর জন্য নদী শাসন বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৭০৮ কোটি টাকা। এ কাজ পেয়েছে চীনের আরেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিনোহাইড্রো করপোরেশন। চুক্তি হয় ২০১৪ সালের নভেম্বরে।

সেতুর প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের সর্বমোট বাজেট ৩০ হাজার ১৯১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। যার মধ্যে গত অক্টোবর মাস পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ২৬ হাজার ২৪৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। এর আগে মূল সেতুর ঠিকাদার চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির (এমবিইসি) সঙ্গে চুক্তি অনুসারে প্রথমে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে সেতুটি চালুর সময়সীমা ঠিক করা হয়েছিল। এরপর ২০১৯, ২০২০ ও ২০২১ সালের ডিসেম্বরে চালুর ঘোষণা দেওয়া হয়। এখন পর্যন্ত পদ্মা সেতুর ব্যয় ধরা আছে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা। ২০০৭ সালে পদ্মা সেতুর প্রকল্প নেওয়া হয়। তখন ব্যয় ধরা হয়েছিল ১০ হাজার ১৬২ কোটি টাকা। কাজ শেষ করার কথা ছিল ২০১৫ সালে। এরপর তিনবার প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

পদ্মা বহুমুখী সেতু চালু হলে শিল্পায়ন ও বানিজ্যিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় তিনকোটি মানুষের জীবনে পরিবর্তন আসবে। বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, দেশের মোট জনসংখ্যার এক-পঞ্চমাংশ বা কমপক্ষে তিনকোটি মানুষ সরাসরি এই সেতুর মাধ্যমে উপকৃত হবে।

গত বছরের ১০ ডিসেম্বর সর্বশেষ স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতুর পুরোটা দৃশ্যমান হয়। এর ফলে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরাকে যুক্ত করেছে পদ্মা সেতু। আর সেতুর দুই পাশের নানা ধরণের সংযোগ সড়কের কাজ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। সবমিলিয়ে একটি ইতিবাচক ধারায় স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন দৃশ্যমান বাস্তব।

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে ও দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগকে পেছনে ফেলে ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর যে স্বপ্নের বীজ বোনা হয়েছিল পদ্মার পাড়ে, সেই স্বপ্ন এখন একেবারে তীরে ভেড়ার অপেক্ষায়। অচিরেই সারাবিশ্ব দেখবে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু আর স্বপ্ন নয়, বরং বাংলাদেশের সক্ষমতায় এটি বাস্তব চিত্র।

পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম -পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প। সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার। প্রস্থ ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক। সেতুতে নিচ তলায় রেললাইন স্থাপন হবে I সেতুর ভায়াডাক্ট ৩.১৮ কিলোমিটর। পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার।

সেতু প্রকল্পে নদীশাসন হয়েছে দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটর। প্রকল্পে মোট ব্যয় মূল সেতুতে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। সেতু প্রকল্পে নদীশাসন ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা। প্রকল্পে জনবল : প্রায় ৪ হাজার। সেতুর ভায়াডাক্ট ৮১টি পিলার ,পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা ৬০ ফুট। পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা ৩৮৩ ফুট। প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং৬টি, সেতুর মোট পাইলিং সংখ্যা ২৬৪টি। পদ্মা সেতুতে থাকবে- গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা। দ্বিতলবিশিষ্ট এই সেতু কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে নির্মিত হবে। পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা ৪২টি। পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম – চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।

কোনো জাতীয় দিবসে এই সেতু উদ্বোধন হতে পারে, এমন জল্পনা-কল্পনা আছে। তবে যখনই হোক স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন নন্দিত বাস্তবতা।সোনালী স্বপ্নের এই পদ্মা সেতু শুধু দক্ষিণবঙ্গের সাথে রাজধানী ঢাকার সংযোগ নয় বরং উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশসহ এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হয়ে সড়ক যোগাযোগের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সৃষ্টি করবে। অসম্ভবকে সম্ভব করার নামই নামি বীরত্ব – শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রত্যয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে তার আপন ঠিকানায়, স্বপ্নের ঠিকানায়- অনেক অনেক দূর।

তথ্য সংগ্রহ: বিবিসি বাংলা, উইকিপিডিয়া এবং বিভিন্ন পত্রিকা প্রকাশিত সংবাদ হতে

লেখক : কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) কাজী শরীফ উদ্দিন – নিরাপত্তা বিশ্লেষক, লেখক ও কলামিস্ট, পরিচালক, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগ, প্রকল্প পরিচালক বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ