1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রপ্তানি বাণিজ্যে বাংলাদেশের নতুন মাইলফলক

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ১৩ মে, ২০২২

প্রধানমন্ত্রীর রপ্তানি বান্ধব নীতি, প্রণোদনা প্যাকেজ এবং রপ্তানি বৈচিত্র্যর তাগিদের সুফল লাগতে শুরু করেছে দেশের অর্থনীতির চাকায়। ইতিমধ্যে তৈরী পোষাক খাতের রপ্তানির পাশাপাশি অন্য তিনটি খাতেও রপ্তানি ১ কোটি ডলারের ঘরে পৌছে গেছে।

২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৪ হাজার ৩৫০ কোটি ডলার নির্ধারণ করা হয়েছিল । অর্থবছরের ১০ মাসেই (জুলাই -এপ্রিল ২০২২) রপ্তানি হয়েছে ৪ হাজার ৩৩৪ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য।

পাট ও পাটজাত রপ্তানি পণ্যঃ

এখন পর্যন্ত পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি হয়েছে ৯৭ কোটি ডলার।

সবকিছু ঠিক থাকলে পণ্য রপ্তানি চলতি অর্থবছর জুন মাস শেষে ৫ হাজার কোটি ডলারের মাইলফলকে পৌঁছে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে । এর আগে এক বছরে সর্বোচ্চ রপ্তানি হয়েছিল ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪ হাজার ৫৩ কোটি ডলার।

করোনা মহামারি মোকাবেলা করে বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাড়ানোর ঘটনা বিশ্ময়ের জন্ম দিচ্ছে, এর কৃতিত্ব বাংলাদেশের প্রতিটি শ্রমজীবী মানুষের, আর দেশের আলোকবর্তীকা দক্ষ হাতে দেশ পরিচালনাকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।

শেখ হাসিনার রপ্তানি বান্ধব নীতি, প্রণোদনা প্যাকেজ এবং রপ্তানি বৈচিত্র্যর তাগিদের সুফল লাগতে শুরু করেছে দেশের অর্থনীতির চাকায়। ইতিমধ্যে তৈরী পোষাক খাতের রপ্তানির পাশাপাশি অন্য তিনটি খাতেও রপ্তানি ১ কোটি ডলারের ঘরে পৌছে গেছে।

২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৪ হাজার ৩৫০ কোটি ডলার নির্ধারণ করা হয়েছিল । অর্থবছরের ১০ মাসেই (জুলাই -এপ্রিল ২০২২) রপ্তানি হয়েছে ৪ হাজার ৩৩৪ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য।

হোম টেক্সটাইল রপ্তানি পণ্যঃ

হোম টেক্সটাইল রপ্তানি গত অর্থবছর ১ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলকে পৌঁছায়। ১০ মাসেই মাসে ১৩৩ কোটি ডলারের হোম টেক্সটাইল রপ্তানি হয়েছে।

সবকিছু ঠিক থাকলে পণ্য রপ্তানি চলতি অর্থবছর জুন মাস শেষে ৫ হাজার কোটি ডলারের মাইলফলকে পৌঁছে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে । এর আগে এক বছরে সর্বোচ্চ রপ্তানি হয়েছিল ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪ হাজার ৫৩ কোটি ডলার।

করোনা মহামারি মোকাবেলা করে বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাড়ানোর ঘটনা বিশ্ময়ের জন্ম দিচ্ছে, এর কৃতিত্ব বাংলাদেশের প্রতিটি শ্রমজীবী মানুষের, আর দেশের আলোকবর্তীকা দক্ষ হাতে দেশ পরিচালনাকারী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার।

১. পোশাক শিল্প রপ্তানিতে মাইলফলক,সামর্থের অধিক চাহিদা থাকায় একাধিক দেশের অর্ডার নিতে পারছেনা বাংলাদেশ।

২. চীন ও তাইওয়ানের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিভিন্ন দেশের অর্ডার বেড়েছে বাংলাদেশে।

৩. শ্রীলঙ্কার বর্তমান অর্থনীতিক দুরবস্থার ফলে বিদেশী পোষাক শিল্পের ক্রেতারা ঝুকেছে বাংলাদেশে।
*তৈরি পোষাকের মুল্য নির্ধারণে দর কষাকষির সক্ষমতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

৪. প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুব্যবস্থাপনা ও বিশেষ প্রনোদনায় গার্মেন্টস শিল্প ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক অগ্রগতি।

অতিমারি করোনায় বিশ্বের বাঘা বাঘা দেশ যখন কুপোকাত,তখন করোনা বাংলাদেশের পোষাক শিল্পের জন্য আশির্বাদ হয়ে দাড়িয়েছে।
বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি
পোশাকের চাহিদা বাড়ায়, সার্বিক রপ্তানিতে বড় উল্লম্ফন দেখা যাচ্ছে। এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরো’র (ইপিবি) হিসাব অনুযায়ী, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই পুরো অর্থবছরের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়েছে। ফলে অর্থবছর শেষে পণ্য রপ্তানি ৫০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করতে পারে বলে আশা করছেন রপ্তানিকারক ও ইপিবির কর্মকর্তারা। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চলতি অর্থবছর পণ্য রপ্তানি ৭ বিলিয়ন ডলার বাড়ার আশা তাদের।

আগামী মাসগুলোতেও তৈরি পোশাক রপ্তানির এমন ধারা বজায় থাকবে বলে আশা করা যায়। সরকার আরএমজি রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৩৫ বিলিয়ন ডলার ঠিক করলেও তা ৪৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ