1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

সবার জন্য নিরাপদ-টেকসই যাতায়াত

আমিনুল ইসলাম সুজন : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বৃহস্পতিবার, ১৮ মে, ২০২৩

বিশ্বব্যাপী সড়কে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু একটি মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে চিহ্নিত। রোড ক্র্যাশজনিত (road crash) কারণে পৃথিবীতে বছরে ১৩ লক্ষাধিক মানুষ মারা যায় এবং ৫০ লক্ষাধিক মানুষ মারাত্মকভাবে আহত বা দীর্ঘস্থায়ী ও চিরস্থায়ী পঙ্গুত্বের শিকার হয়। পৃথিবীতে ৮ম সর্বোচ্চ মৃত্যুর কারণ রোড ক্র্যাশ এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের মাধ্যমে অধিকাংশ মৃত্যু প্রতিরোধ করা সম্ভব। দুঃখজনক হচ্ছে, ৫-২৯ বছর বয়সীদের মৃত্যুর প্রধান কারণ রোড ক্র্যাশে, যারা আগামী দিনে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে বেশি ভূমিকা রাখতে পারতো। এ কারণে জাতিসংঘ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিসসহ বৈশ্বিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো সড়কে এসব অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু প্রতিরোধকে গুরুত্ব দিচ্ছে। জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)’র স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও মানবকল্যাণ বিষয়ে ৩নং অভীষ্টের আওতায় ৩.৬নং লক্ষ্য ‘বিশ্বব্যাপী সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত ও আহতের সংখ্যা ২০২০ সালের মধ্যে অর্ধেক কমিয়ে আনা’ নির্ধারণ করেছে।

২০১৮ সালে প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল যে বর্তমান হারে সড়কে মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব অব্যাহত থাকলে ২০২০ সালের মধ্যে এসডিজি’র লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে না। বাস্তবে তাই হয়েছে। পরিসংখ্যান বলে, ২০১৫ সালে সড়কে যে মৃত্যু হতো, তা ২০২০ সালে অর্ধেকে নেমে আসেনি, বরং বেড়েছে। এ বছরের শেষ দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বৈশ্বিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। বিভিন্ন তথ্যে দেখা যায়, মাথাপিছু যানবাহন কম হলেও ঘনবসতিপূর্ণ ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সড়কে মৃত্যু ক্রমশ বেড়ে চলেছে। ক্রমবর্ধমান মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব পরিবার ও রাষ্ট্রে উন্নয়নের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।

এ প্রেক্ষাপটে ‘টেকসই পরিবহন’ প্রতিপাদ্য নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হচ্ছে জাতিসংঘের বৈশ্বিক সড়ক নিরাপত্তা সপ্তাহ, যা ১৫ মে থেকে ২১ মে ২০২৩ পর্যন্ত চলবে। নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যময় হাঁটা, সাইকেল চালানো ও গণপরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য নীতিনির্ধারকদের উৎসাহিত করার জন্য এ সপ্তাহ বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। জাতিসংঘ রাষ্ট্রসমূহকে নিজ নিজ দেশের যাতায়াত ব্যবস্থাকে সক্রিয়, নিরাপদ, কার্যকর, স্বাচ্ছন্দ্যময় ও টেকসই করার জন্য উৎসাহিত করছে, যা জাতিসংঘের সড়ক নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণে প্রণীত বৈশ্বিক কর্মপরিকল্পনা ২০২১-২০৩০-এ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

রোড ক্র্যাশের কারণে মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব বাংলাদেশের জন্যেও একটি মারাত্মক সমস্যা। বাংলাদেশের অনেক খ্যাতিমান মানুষকে আমরা সড়কে হারিয়েছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে প্রায় ২৫ হাজার এবং বেসরকারি সংশ্লিষ্ট সংস্থাসমূহের মতে ২৩ হাজারের বেশি মানুষ রোড ক্রাশে মারা যায়। কারও কাছে মৃত্যুসংখ্যা বেশি মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে সড়কে অনেক মানুষ মারা যায়, অনেক মানুষ পঙ্গুত্বের শিকার হয়। সে বিতর্ক নিয়ে এ লেখা নয়। যারা মারা যায় তাদের পরিবারের দুর্ভোগের শেষ নেই। নতুন কেউ যেন এমন অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর শিকার না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।

মহাসড়ক ও দ্রুতগতির সড়কে (হাইওয়ে ও এক্সপ্রেসওয়ে) যেসব কারণে রোড ক্র্যাশ হয়ে থাকে তার মধ্যে রয়েছে, বেপরোয়া ও অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, দুটি বা একাধিক যানবাহনের মধ্যে প্রতিযোগিতা, লেন ও লাইন না মানা, হঠাৎ লেন পরিবর্তন ও ওভারটেকিং, ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করা ও আনফিট গাড়ি চালানো। এছাড়া সঠিক হেলমেট না পরা, বড় যানবাহনের সঙ্গে অটোরিকশা, তিন চাকার বিভিন্ন যানবাহনের চলাচলও রোড ক্রাশের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

সড়ক নিরাপত্তার জন্য মহামান্য হাইকোর্ট ২০১৭ সালে নছিমন, করিমন, ভটভটির তিন চাকার যানবাহনকে মহাসড়কে নিষিদ্ধ করে। এগুলো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। উপরন্তু, ব্যাটারি-রিকশা, ব্যাটারি-অটো, সিএনজি-অটোর মতো আরও ছোট তিন চাকার যানবাহনের আধিক্য বেড়েছে। মহাসড়কে যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক ছোট যানবাহন ও পথচারীদের চলাচল বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তন্মধ্যে সাইকেল-রিকশাসহ অযান্ত্রিক যানবাহনের জন্য পৃথক লেন ও নিরাপদ রাস্তা পারাপারের ব্যবস্থা না থাকাও মৃত্যুঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

আনফিট বা অনুপযুক্ত গাড়ি চালানোও আরেকটি প্রধান সমস্যা। প্রায়শই দেখা যায়, যেসব গাড়ি ঢাকায় চলাচল করানো যায় না সেসব গাড়ি রঙ করে মফস্বল শহরগুলোতে চালানো হয়। এসব অনুপযুক্ত গাড়ির চলাচল বন্ধ করার মাধ্যমে রোড ক্রাশের ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব। নতুন গাড়ি হলেই সে গাড়ি উপযুক্ত বলা যাবে না, গাড়ির টায়ার, ইঞ্জিন, সিট ও অন্যান্য যন্ত্রাংশের কার্যকারিতাও দেখতে হবে। এ প্রসঙ্গে মাদারীপুরের কুতুবপুরে ঢাকা-ভাঙ্গা সড়কে গত ১৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে ইমাদ পরিবহনের (বাস) ক্র্যাশের বিষয়টি উল্লেখ করা যায়। এ ঘটনায় ১৯ জন মারা যায় ও ২৬ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়। এ ঘটনার কারণ বিস্তারিত অনুসন্ধান করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট (এআরআই)।

এআরআই ইমাদ পরিবহনের টায়ার ফেটে যাওয়াকে সম্ভাব্য কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেন। এছাড়া সড়কের পাশে রেলিং না থাকায় মৃত্যু ও মারাত্মক আহতের সংখ্যা বেশি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রাসঙ্গিকভাবে এসডিজি’র ১১.২ লক্ষ্য উল্লেখ করতে চাই। এতে বলা হয়েছে, ‘অরক্ষিত পরিস্থিতির মধ্যে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী, নারী, শিশু, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ও প্রবীণ মানুষের চাহিদার প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রেখে প্রধানত রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত যানবাহনের সম্প্রসারণ দ্বারা সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতি সাধনের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে নিরাপদ, সাশ্রয়ী, সুলভ ও টেকসই পরিবহন ব্যবস্থায় সবার প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা’। বিশ্ববাসী কর্তৃক এসডিজি গৃহীত হয়েছে ২০১৫ সালে, ৮ বছর পার হলো। এসডিজি’র লক্ষ্য ১১.২ অর্জনে আমরা কতটুকু এগিয়েছি, তা সবাই অনুধাবন করতে পারি। এখানে সুস্থ ও সবল তরুণদের জন্যই সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি, সেখানে শিশু, প্রবীণ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তির জন্য সড়ক নিরাপত্তা এখনও স্বপ্ন।

ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ঘনবসতিপূর্ণ ও যানজটের শহর। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী বায়ুদূষণ ও শব্দদূষণের দিক থেকে ঢাকা অন্যতম শীর্ষস্থানীয়। শুধু সড়ক দুর্ঘটনায় গড়ে প্রতিদিন একজন পথচারী মারা যায়। ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে ফুটপাত রয়েছে, যা সঠিকভাবে তদারকি করা হয় না। দেখা যায়, নির্মাণসামগ্রী, দোকান ও হকারের মালামাল ফুটপাতের অধিকাংশ স্থান দখল করে নেয়। অনেক ক্ষেত্রে যানজটের কারণে মোটরসাইকেল ফুটপাতে উঠে বিড়ম্বনা সৃষ্টি করে। পথচারীদের রাস্তা পারাপারের জন্য সুযোগ খুবই সীমিত। পর্যাপ্ত জেব্রা ক্রসিং বা পদচারী সেতু না থাকায় মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যত্রতত্র রাস্তা পার হয়। এছাড়া পার্শ্ববর্তী ভবন বা রাস্তার সঙ্গে সংযোগের জন্য ফুটপাত কাটতে হয়। একটু পর পর উঁচু নিচুতে উঠানামা পথচারীদের ফুটপাতে হাঁটতে নিরুৎসাহিত করে। এসব কারণে অনেক বাধ্য হয়ে সড়কে চলাচল করে।

শহরের যানবাহনগুলো নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নাই। চালকদের মধ্যে মারাত্মক প্রতিযোগিতা লক্ষ করা যায়। বাস চালকেরা ট্রিপ (একবার আসা-যাওয়া) হিসাবে আয় করে। ফলে তাদের মধ্যে দ্রুত চলাচলের একটা তাগিদ থাকে। অন্যদিকে যানজট দ্রুত চলাচলে বাধা দেয়, এতে তারা বিরক্ত হয়, তাদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটে। যখন তারা ফাঁকা সড়ক দেখে তখন দ্রুতগতিতে গাড়ি চালায়। এতে সাইকেল, পথচারীসহ ছোট যানবাহনকে ধাক্কা দেয়। ২০১৮ সালে ২৯ জুলাই তারিখে দুটি বাসের প্রতিযোগিতায় শহীদ রমিজ উদ্দিন স্কুলের ২ জন শিক্ষার্থীকে বিমানবন্দর সড়কে গাড়ি চাপা দেয়। মর্মান্তিক সে ঘটনা সমগ্র দেশে নিরাপদ সড়কের আন্দোলনকে চাঙা করে। কিন্তু সে আন্দোলনের সুফল এখনও পাওয়া যায়নি।

সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকায় মোটরসাইকেল দ্রুত হারে বাড়ছে। অনেক তরুণ উপার্জনের জন্য এবং অনেকে দ্রুতগতির যান হিসাবে মোটরসাইকেল ব্যবহার করছে। কিন্তু দ্রুতগতি ও মানসম্মত হেলমেট ব্যবহার না করায় এটি ঝুঁকিপূর্ণ বাহন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তদুপরি, যানজটে অনেক সময় মোটরসাইকেল ফুটপাতে উঠে পথচারীদের জন্য বিড়ম্বনা ও ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। এছাড়া শহরগুলোতে রাতে ও ভোরে দ্রুতগতিতে যান চলাচল করে। এ সময় ছোট যানবাহনও পথচারীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

রোড ক্রাশের অধিকাংশ কারণ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ জানেন। রোড ক্রাশ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। এক্ষেত্রে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। যেমন: লেন ও সিগন্যাল ব্যবস্থা এবং ফুটপাতের উন্নয়ন, পদচারী সেতু নির্মাণ ও জেব্রা ক্রসিং অঙ্কন, মহাসড়কে রেলিং স্থাপন এবং শহরে গতিরোধক স্থাপনসহ গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ গ্রহণ অন্যতম। এছাড়া অযান্ত্রিক যানবাহনের জন্য পৃথক লেন, পর্যাপ্ত সড়ক পারাপারের ব্যবস্থা, মোটরসাইকেলে মানসম্মত হেলমেট ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন। যানবাহন ও মোটরসাইকেলের মান নিয়ন্ত্রণ, ফুটপাত ও রাস্তা পারাপারের ব্যবস্থা রাখা, চালকের লাইসেন্স পরীক্ষা করা, বিদ্যমান আইন ও বিধিবিধানের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় প্রয়োজন।

যানবাহন মালিক ও চালক যারা রয়েছেন, মানসম্মত টায়ার, ইঞ্জিন ও আসনসহ যানবাহনের ফিটনেস নিশ্চিত করার জন্য তাদের দায়িত্ব নিতে হবে। একইসঙ্গে প্রতিযোগিতা এড়িয়ে চলা, চালকের মাসিক ভিত্তিতে বেতন নিশ্চিত করা, যত্রতত্র যাত্রী উঠানো বা নামানো থেকে বিরত থাকাসহ সর্বোপরি বিদ্যমান আইন প্রতিপালনে সজাগ থাকতে হবে। একইভাবে পথচারীদের যত্রতত্র সড়ক পারাপার না হওয়া, যাত্রীদের যত্রতত্র উঠা বা নামার সংকেত না দেওয়ার মাধ্যমে ঝুঁকিমুক্ত থাকতে হবে।

সড়কের এসব সমস্যা সমাধানে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা প্রয়োজন। সব গণমাধ্যমে ট্রাফিক আইন ও রোড ক্রাশ নিয়ে প্রচারণা কর্মসূচি পরিচালনা করা প্রয়োজন। যাতায়াত ব্যবস্থা এমন হওয়া উচিত যেখানে শিশু, প্রবীণ, গর্ভবতী নারী ও প্রতিবন্ধ ব্যক্তি- সবাই স্বাচ্ছন্দ্যে, নিরাপদে নিজ নিজ গন্তব্যে যাতায়াত করতে পারবে। যাতায়াত ব্যবস্থা নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় হলে তা দেশের উন্নয়নেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। সেজন্য এমন একটি পৃথক আইন ও নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন, যার মাধ্যমে দেশে টেকসই যাতায়াত ব্যবস্থা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এটিই হোক নিরাপদ সড়ক সপ্তাহে সবার প্রত্যাশা।

লেখক : আমিনুল ইসলাম সুজন – ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক ও সদস্য, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ