1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বিঘাপ্রতি ১৮ মণ ফলন, ভালো দাম পাওয়ায় লাভবান করলা চাষিরা!

টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শনিবার, ২৭ মে, ২০২৩

হাইব্রিড করলা চাষে টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলের কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে। আবহাওয়া ভাল থাকায় অন্যান্য বছরের তুলনায় এবছর কৃষকরা বেশি ফলন পেয়েছেন। বেশি উৎপাদন ও চাষে খরচ কম লাগে বলে এখানকার কৃষকরা হাইব্রিড করলা চাষে ঝুঁকেছেন। এছাড়াও স্থানীয় বাজারে ভাল দামে বিক্রি করে লাভবানও হতে পারছেন।

জানা যায়, টাঙ্গাইলের মধুপুর, সখীপুর, ধনবাড়ী ও তার আশেপাশে এলাকায় আদা, বেগুন, আনারস ও অন্যান্য ফসলের হয়। অল্প সময়ে চাষ করে দ্বিগুণ লাভবান হওয়া যায় বলে কৃষকরা করলা চাষে ঝুঁকছেন। মাত্র আড়াই মাসেই করলার ফলন পাওয়া যায়। এছাড়াও কৃষকরা বিঘাপ্রতি জমিতে ১৫-১৮ মণ ফলন পেয়েছেন। বর্তমানে করলা ও তার পাশাপাশি জমিতে মাচা করে পটল, লাউ, সিমও চাষ করছেন। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল হওয়ায় এখানকার সবজিগুলো দেশের বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে কৃষকরা বেশি বেশি করলা উৎপাদন করে লাভবান হচ্ছেন।

কৃষি বিভাগের সূত্র মতে, চলতি বছর ৭২০ হেক্টর জমিতে করলার চাষ করা হয়েছে। চাষের পাশাপাশি কৃষকরা আশানুরূপ ফলনও পেয়েছেন।

ঘাটাইল উপজেলার শহর গোপিনপুর আশাইরাচালা গ্রামের কৃষক জামাল মিয়া বলেন, আমি এবছর ৪৫ শতাংশ হাইব্রিড জাতের করলার চাষ করেছি। চাষে আমার প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে ২-৩ দিন পর পর ২০-২৫ মণ করে করলা তুলে বিক্রি করতে পারি। বাজারে প্রতিমণ করলা দেড় থেকে দুই হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারছি। আশা করছি প্রায় ৪ লাখ টাকা আয় করতে পারবো।

একই গ্রামের রবি খান বলেন, আমি ৩০ শতাংশ জমিতে করলার চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়েছি। এখন বাজারে করলার বেশ চাহিদা রয়েছে। দামও ভাল। গাছের পোকা দমনের জন্য প্রতি সপ্তাহে কীটনাশক দিয়ে থাকি। এছাড়াও সার, সেচ দিতে হয়।

কৃষক মেছের আলী বলেন, আমি ৫০ শতাংশ জমিতে করলার চাষ করে মাত্র আড়াই মাসেই ফলন পেয়েছি। আগামী দুইমাস করলা তুলতে পারবো। আশা করছি সব করলা বিক্রি করে লাভবান হতে পারবো।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত