1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে 

ড. প্রণব কুমার পান্ডে : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০২২

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অর্জন অনেকেরই মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু দেশের ভেতরে নয়, দেশের বাইরেও বিভিন্ন শক্তি বাংলাদেশের এই উত্থানকে খুব ভালোভাবে মেনে নিতে পারছে না। ফলে দেশীয় একটি গোষ্ঠীর সঙ্গে বাইরের একটি গোষ্ঠী হাত মিলিয়ে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিকে শ্লথ করে দেওয়া যায় সে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। যেহেতু ২০২৩ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, সেই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই অপশক্তি বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াসে লিপ্ত রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে মিথ্যা, আংশিক সত্য কিংবা অর্ধসত্য বিষয়গুলোকে বিশ্বাসযোগ্যভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা সত্যিই চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যাণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বর্তমানে যোগাযোগের একটি শক্তিশালী মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। দেশের জনগোষ্ঠীর বিশাল অংশ এই মাধ্যম ব্যবহার করে। এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এটা ঠিক যে তাদের এই অপপ্রচারে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ বিভ্রান্ত হয় না। কিন্তু পাশাপাশি এটাও ঠিক যে মিথ্যা বারবার প্রচারিত হলে সেটি অনেক সময় সত্যে রূপ নেয়, যাতে জনগণ বিভ্রান্ত হতে পারে। পাশাপাশি বর্তমান সরকারি দলের পক্ষ থেকে এই ধরনের মিথ্যাচারগুলোর বিপক্ষে শক্ত যুক্তি জাতির সামনে অনেক ক্ষেত্রে উপস্থাপন করা হয় না। আমরা ইতোমধ্যে লক্ষ করেছি যে পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে ব্যাপক অপপ্রচার এবং মিথ্যাচার করা হয়েছে। যারা এই কাজগুলো করছে তারা খুব ভালোভাবেই জানে যে পদ্মা সেতু বাংলাদেশের একটি বিশাল অর্জন। এটি আওয়ামী লীগ সরকারের অনেক অর্জনের মধ্য অন্যতম। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে একদিকে যেমন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের সফলতা জাতির সামনে উপস্থাপিত হয়েছে, ঠিক তেমনিভাবে এই সেতু বাংলাদেশের সক্ষমতা প্রতীক।

এই বিষয়টি মাথায় রেখে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো পদ্মা সেতুর অর্জনকে কীভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। তারা খুব ভালোভাবেই জানে যে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১৯টি জেলার সঙ্গে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে পদ্মা সেতু। এই সেতু একদিকে যেমন এই অঞ্চলের মানুষের জীবন ও জীবিকার ওপরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, ঠিক তেমনি আমাদের পাশের দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে। ফলে সেই অঞ্চলের জনগণ আগামী নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আস্থা রাখবে– এই বিষয়টি আঁচ করতে পেরেই এই গোষ্ঠী পদ্মা সেতু সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যাচার করে জাতিকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি তাদের সেই প্রচেষ্টা সফল হয়নি।

পদ্মা সেতু ইস্যুতে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে ব্যর্থ হয়ে এই গোষ্ঠী পুনরায় চেষ্টা শুরু করেছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরকে ব্যবহার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য। ঈদের কয়েক দিন আগে দেশে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেশি ছিল। এই লোডশেডিং খুব স্বাভাবিক কারণেই সরকারকে করতে হয়েছিল। কারণ, ইউক্রেন এবং রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল এবং গ্যাসের দাম এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে যে সরকারের পক্ষে তা আমদানি করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। তাছাড়া বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত দেশীয় গ্যাসের সরবরাহ কিছুটা কমে গেছে। ফলে উৎপাদনের সক্ষমতা থাকলেও চাহিদার তুলনায় কিছুটা কম বিদ্যুৎ উৎপন্ন হচ্ছে বিধায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।

এখানে বলে রাখা ভালো যে এই বিদ্যুতের বিভ্রাট শুধু বাংলাদেশেই হচ্ছে সেটা নয়। আমাদের আশপাশের দেশসহ ইউরোপ-আমেরিকার প্রায় প্রতিটি দেশেই বিদ্যুৎ ঘাটতি রয়েছে। ইউরোপ এবং আমেরিকার তরফ থেকে রাশিয়ার ওপরে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ফলে রাশিয়ার গ্যাস এবং জ্বালানি রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে বিধায় একদিকে যেমন আন্তর্জাতিক বাজারে গ্যাস এবং জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে, অন্যদিকে সে সমস্ত রাষ্ট্রের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। ইউরোপের দেশগুলোতে পিক আওয়ারে বিদ্যুতের ব্যাপক মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং জনগণকে অনুরোধ করা হয়েছে যথাসাধ্য কম বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য।

বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে একটি বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্র নয় বিধায় এই যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশের ওপর পড়বে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে একটি গোষ্ঠী জনগণকে বিভ্রান্ত করে কম বিদ্যুৎ উৎপাদনের দায় সরকারের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে। যদিও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর বিভিন্ন বক্তব্যে পরিষ্কার করে বলেছেন যে এই ক্ষেত্রে সরকারের কোনও দোষ নেই। তাছাড়া বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে সরকারকে ব্যাপক ভর্তুকি প্রদান করতে হয়। গত সাড়ে ১৩ বছরে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সরকারের বিদ্যুৎ খাতের অর্জন এই বিরোধী গোষ্ঠীর গাত্রদাহ সৃষ্টি করেছে। ফলে ইউক্রেন এবং রাশিয়ার যুদ্ধকে কেন্দ্র করে জ্বালানি সংকটের ফলে প্রয়োজনের তুলনায় কিছুটা কম বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়টিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে চলেছে এই আশায় যে জনগণ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে বাংলাদেশের জনগণ তাদের এই মিথ্যাচারে প্রলুব্ধ হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে না।

তবে সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়টিতে খুব সচেতনতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেমন তার বক্তব্যে বিষয়টি জাতির সামনে স্পষ্ট করেছেন, ঠিক তেমনিভাবে সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ এবং আওয়ামী লীগের তরফ থেকে এই বিষয়টিকে আরও যুক্তিপূর্ণভাবে জনগণের সামনে উপস্থাপন করতে হবে। তাছাড়া লোডশেডিং যদি করতেই হয়, তাহলে বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে অগ্রিম নোটিশ প্রদানের মাধ্যমে জনগণকে লোডশেডিংয়ের বিষয়ে সতর্ক করা প্রয়োজন যাতে জনগণের ভোগান্তি কমে। পাশাপাশি একই অঞ্চলে বেশিরভাগ সময় লোডশেডিং না করে, যদি পুরো অঞ্চলের মধ্যে ভাগাভাগি করে লোডশেডিং করা হয় তাহলে জনগণের দুর্ভোগ কমবে। আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে আগামীতে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ইতোমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা একটি সভায় তাঁর বক্তব্যে বলেছেন যে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ অবস্থা চলতে পারে। যদি সেটি হয় তাহলে সেই পরীক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে কীভাবে কোন সময়ে লোডশেডিং করলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না- তার একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে বিষয়টি সামাল দিতে হবে।

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে অভ্যন্তরীণ দেশীয় বাজারে ভোজ্য তেল এবং জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে সরকার বাধ্য হয়েছে কয়েক দফা ভোজ্যতেলের দাম বাড়াতে। সরকারের তরফ থেকে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করবার। আমাদের জনগণকে এই জিনিসটি বুঝতে হবে যে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অধিক মূল্যে ক্রয় করে সরকারের পক্ষে স্বল্প মূল্যে জনগণের কাছে তেল সরবরাহ করা সম্ভব নয়। তবে এক্ষেত্রে জনগণের পক্ষ থেকে কিছুটা হলেও কৃচ্ছ্রতা সাধন করা খুবই প্রয়োজন। আমাদের সকলকে মাথায় রাখতে হবে যে আমরা গত দুই বছরের অধিক সময় এক ধরনের ব্যতিক্রমী সময় পার করেছি। করোনা অতিমারির প্রভাব শুধু স্বাস্থ্য খাতে পড়েনি, অর্থনীতি ও শিক্ষাসহ মানুষের জীবনযাত্রাকে ব্যাপক প্রভাবিত করেছে। এই অতিমারির প্রভাবে পৃথিবীব্যাপী এক ধরনের অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। যদিও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বের কারণে এই মন্দার প্রভাব বাংলাদেশে তেমনভাবে পড়েনি। তারপরেও সরকারের তরফ থেকে সচেতনতা সাথে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যাতে এই মন্দার নেতিবাচক প্রভাব বাংলাদেশের না আসে।

শ্রীলঙ্কায় চলমান অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক গোষ্ঠী এবং কিছু বুদ্ধিজীবী জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে চলেছে এই বলে যে বাংলাদেশের অবস্থা হবে শ্রীলঙ্কার মতো। তবে সরকারের তরফ থেকে এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে যে এই ধরনের অবস্থা বাংলাদেশে তৈরি হবার সম্ভাবনা কম। তবে কয়েক সপ্তাহ আগে অধিক পরিমাণ রফতানি মূল্য পরিশোধের জন্য বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে কিছুটা টান পড়লেও সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু কার্যকরী পদক্ষেপের ফলে সেটি আবার স্থিতিশীল রয়েছে। ফলে একথা নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি ভিত্তির ওপরে দাঁড়িয়ে আছে বিধায় এখানে শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হওয়ার কোনও সুযোগ নেই। তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার বিষয়টি মাথায় রেখেই সরকার বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, যাতে বাংলাদেশের অর্থনীতি নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত না হয়। ফলে বিরোধী জোটের পক্ষ থেকে যতই প্রোপাগান্ডা করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হোক না কেন জনগণের উচিত সে বিষয়গুলোতে কান না দেওয়া।

পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত দেশে প্রোপাগান্ডাকে নির্বাচনি বৈতরণী পার হওয়ার একটি শক্ত হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল তার প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের রাজনীতিতেও বিরোধী জোটের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডা প্রচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে, যাতে জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থা না রাখে। বিরোধী জোটগুলোর প্রতি জনগণের আস্থা না থাকার কারণে তারা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার প্রয়াসে লিপ্ত রয়েছে যা দেশের জনগণ সঠিক ভাবেই জানে। পাশাপাশি আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে শত্রুকে কখনোই দুর্বল ভাবা ঠিক নয়। তাছাড়া বারবার একটি মিথ্যা জাতির সামনে উপস্থাপন করা হলে এবং সেটির বিরুদ্ধে যদি কোনও প্রতিবাদ না করা হয়, তবে সেই মিথ্যাকে জনগণ অনেক সময় সত্য বলে মনে করতে পারে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে সরকার এবং সরকারি দল-আওয়ামী লীগের উচিত মিথ্যাচারকে মোকাবিলা করে জাতির সামনে সত্যকে উপস্থাপন করা, যাতে জনগণ বিভ্রান্ত না হয়। আমাদের মনে রাখতে হবে যে বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হলে শেখ হাসিনার কোনও বিকল্প নেই।

লেখক : ড. প্রণব কুমার পান্ডে – অধ্যাপক, লোক-প্রশাসন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ