1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পুনঃনামকরণ করা হচ্ছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০১৭

ইবার্তা টুয়েন্টিফোর রিপোর্ট: রোববার প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় পরিবেশ কমিটির চতুর্থ সভায় ‘পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়’-এর নাম পরিবর্তন করে ‘পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন’ মন্ত্রণালয় করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। বৈঠকে জাতীয় পবিবেশনীতি ২০১৭’র খসড়া এবং পরিবেশে, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন’র জন্য ‘জাতীয় বিনিয়োগ পরিকল্পনার (কান্ট্রি ইনভেস্টমেন্ট প্লান-সিআইপি)’ খসড়াও অনুমোদন পেয়েছে।
বৈঠকে মংলা বন্দর এলাকায় পরিবেশবান্ধব নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান করার অনুমোদন দেয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে পরিকল্পিত উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে কৃষি জমি রক্ষার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেছেন, ‘উন্নয়ন হতে হবে খুবই পরিকল্পিত,’।
তিনি জানান, সরকার প্রধান চাষের জমি রক্ষা করার পাশাপাশি অহেতুক গাছ না কাটা এবং নতুন আবাসন এলাকা ও শিল্পাঞ্চলে জলাধার রাখার কথাও বলেছেন । টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ওপরও তিনি গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলে উপকূলে সবুজ বেষ্টনী গড়ে তোলার তাগিদ দেন । সুন্দরবনকে সৃষ্টিকর্তার উপহার হিসাবে উল্লেখ তিনি নতুন বনায়নের উপরও গুরুত্ব আরোপ করেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বৈঠকে বলেন, জীবিকা নির্বাহের জন্য কেউ যাতে সুন্দরবনের গাছ না কাটে, সেজন্য ঐ এলাকায় কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা হয়েছে। অতিবৃষ্টি নদীর দূষণ রোধ করার পাশাপাশি লবণাক্ততা কমায়। দূষণ এড়ানো না গেলে নদী নষ্ট হয়ে যাবে। ঢাকাকে ঘিরে থাকা বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, বালু ও তুরাগ নদী দূষণমুক্ত রাখতে হবে।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ