1. alamin@ebarta24.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  2. online@ebarta24.com : অনলাইন ডেস্ক : অনলাইন ডেস্ক
  3. reporter@ebarta24.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : নিজস্ব প্রতিবেদক
  4. news@ebarta24.com : নিউজ এডিটর : নিউজ এডিটর
বন্যা কবলিত আটশোর বেশি ভারতীয় আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে - ebarta24.com
  1. alamin@ebarta24.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  2. online@ebarta24.com : অনলাইন ডেস্ক : অনলাইন ডেস্ক
  3. reporter@ebarta24.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : নিজস্ব প্রতিবেদক
  4. news@ebarta24.com : নিউজ এডিটর : নিউজ এডিটর
বন্যা কবলিত আটশোর বেশি ভারতীয় আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে - ebarta24.com
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ :

বন্যা কবলিত আটশোর বেশি ভারতীয় আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে

সম্পাদনা:
  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৭

(লালমনিরহাট প্রতিনিধি): ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে ভারতের ধরলার চরের দুটি গ্রাম থেকে আটশোর বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। লালমনিরহাট জেলার সদর, মোগলহাট, আদিতমারী ও দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে বন্যার্তরা।
জানা গেছে কয়েকটি পরিবার পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে কারও বাড়িতে আশ্রয় পেলেও, অধিকাংশই রয়েছে রাস্তার উপর, মাঠে বা খোলা আকাশের নীচে। কেউ স্থান করে নিয়েছেন কারও বাড়ির আঙিনায়। গত শনিবার থেকেই বন্যার পানি বেড়ে বিপদ সীমানার উপরে বাহিত হয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হলে বন্যাদুর্গতরা বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিতে শুরু করে। সোমবার বিজিবির একটি দল সরেজমিনে আশ্রয় গ্রহণকারীদের দেখে আসে।
ভারতীয় নাগরিক নাসির (৪৫) জানান, বানের পানিতে ভারতের জারি ধরলা চর থেকে জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে এসেছেন। তার মতো অনেকে পরিবার নিয়ে ভেলায় ভেসে বাংলাদেশ সীমান্তের মোগলহাট ও দুর্গাপুরের গ্রামগুলিতে পৌঁছায়।
বসিরউদ্দিন (৭৫) নামে এক ভারতীয় নাগরিক জানান, বাংলাদেশে আশ্রয় না পেলে বন্যায় পরিবার নিয়ে ডুবে মরতে হত।
লালমনিরহাট উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, লালমনিরহাট-১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ডিরেক্টর গোলাম মোর্শেদকে অনুরোধ করার পর মানবিক দিক বিবেচনা করে বানভাসি ভারতীয়দের প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলে আশ্রয় গ্রহণকারী ভারতীয়রা দেশে ফিরে যাবেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও সংবাদ
ebarta24.com © All rights reserved. 2021