1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে স্থানীয় যুবক ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা তরুণীদের মধ্যে বিয়ের হার অনেক বেড়ে গেছে। এর আগে উচ্চ আদালত থেকে রোহিঙ্গা বিয়ে করার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। এ অবস্থায় বিভাগের চার জেলায় বিয়ে নিবন্ধনের বিষয়ে কাজিদের প্রতি বিশেষ নির্দেশ জারি করেছে সরকার। তবে মাঠ পর্যায়ে কাজীদের মধ্যে এই প্রজ্ঞাপন এখনো পৌঁছায়নি।

নিজস্ব প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বৃহস্পতিবার, ৩০ আগস্ট, ২০১৮

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রোহিঙ্গা তরুণীদের সাথে স্থানীয়দের বিয়ে!
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে স্থানীয় যুবক ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা তরুণীদের মধ্যে বিয়ের হার অনেক বেড়ে গেছে। এর আগে উচ্চ আদালত থেকে রোহিঙ্গা বিয়ে করার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। এ অবস্থায় বিভাগের চার জেলায় বিয়ে নিবন্ধনের বিষয়ে কাজিদের প্রতি বিশেষ নির্দেশ জারি করেছে সরকার। তবে মাঠ পর্যায়ে কাজীদের মধ্যে এই প্রজ্ঞাপন এখনো পৌঁছায়নি।
রোহিঙ্গা তরুণীদের সাথে স্থানীয়দের প্রকাশ্য ও গোপনে বিয়ে অব্যাহত আছে। ‘মানবিকতার বিচারে’ স্থানীয় যুবকেরা অসহায় তরুণীদের বিয়ে করছেন।
এ অবস্থায় উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে সরকার। সম্প্রতি আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ থেকে জারিকৃত বিশেষ নির্দেশে বলা হয়েছে, মিয়ানমার থেকে সম্প্রতি বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গা নারীদের সঙ্গে বাংলাদেশিদের বিয়ের প্রবণতা বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় বিয়ে নিবন্ধনে কাজীদের সর্তক থাকতে বলা হয়।
বান্দরবান কাজি সমিতির সভাপতি মাওলানা আবুল কাসেম জানান, সরকারি এই প্রজ্ঞাপন তারা পেয়েছেন। তারা সর্তকও রয়েছেন।
তবে রোহিঙ্গা নারীদের সাথে স্থানীয়দের বিয়ে থেমে নেই। কাজীরা বিয়ে রেজিস্ট্রি না করলেও শুধু কলেমা পড়ে অনেকে বিয়ে করছেন এমন অভিযোগ তারা শুনেছেন। মাওলানা আবুল কাসেম জানান, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম জেলায় যে কোনও বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনে বাংলাদেশি নাগরিক কি না সেবিষয় নিশ্চিত হয়েই নিবন্ধন করতে বলা হয়েছে। বিয়ের সময় জাতীয় পরিচয়পত্র দেখে জাতীয়তা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই নিবন্ধন করতে হবে প্রজ্ঞাপনে।
স্থানীয়রা জানান, বান্দরবানের সুয়ালকেও গত সপ্তাহেও মরিয়ম (২১) নামে এক রোহিঙ্গা নারীর সাথে স্থানীয় এক যুবকের বিয়ে হয়েছে। তবে বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ায় বউ নিয়ে যুবক এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।
এ বিষয়ে বান্দরবান জেলা প্রশাসক আসলাম হোসেন জানিয়েছেন, তারা সর্তক আছেন। যাচাই বাছাই করে বিয়ে নিবন্ধন করতে কাজীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অবাধে রোহিঙ্গা নারীদের বিয়ে ও মেলা মেশা দেশের জন্য বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করবে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। রোহিঙ্গা তরুণীদের অনাগত সন্তান বাংলাদেশের নাগরিকত্ব যেমন দাবি করবে সাথে বিয়ের কিছুদিন পর বিবাহিত রোহিঙ্গারাও বাংলাদেশি বলে দাবি করতে পারে। এ থেকে সৃষ্ট জটিলতা এড়াতে রোহিঙ্গা-বাংলাদেশি বিয়ে বন্ধে এখনই কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

এক সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজসহ অন্যান্য দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে

আল জাজিরার ভুয়া প্রতিবেদন : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিবাদ

সাবরিনা-আরিফুলসহ ৮ জনের ১১ বছর করে কারাদণ্ড

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অস্থিতিশীল করতে বিএনপি-জামাতের ৫০ লক্ষাধিক টাকা বিতরণ

ব্রিকসে বাংলাদেশকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত চীন

পাইকগাছায় সজিনার বাম্পার ফলন, দামে খুশি চাষিরা

ইংরেজি ভার্সন চালুর ঘোষণা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে

যুক্তরাষ্ট্রে ৭ বছরে পুলিশের গুলিতে নিহত ৭৬৬৬ : টিআরটি ওয়ার্ল্ড

সিরাজগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের বড় গ্রাহক হবে দেশী চ্যানেলগুলো: মোজাম্মেল বাবু