1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

তৃণমূলই আওয়ামী লীগের ভরসা

নিজস্ব প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৭

আবদুল মান্নান
গত শুক্রবার রংপুরে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে আগুন দেওয়ার সংবাদ পড়ে বোঝা গেল, কোনো একটি নির্বাচন আসন্ন। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, সামনে রংপুরে মেয়র নির্বাচন হবে।
আর সামনের বছরের শেষের দিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। সেটি যতই নিকটে আসবে, ততই দেশে আরো অনেক ঘটনা-দুর্ঘটনা ঘটবে বলে আশঙ্কা করি। সব কথার শেষ কথা—যেকোনো উপায়ে শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে। তা যেহেতু সহজে করা একটু কঠিন, সেহেতু বাঁকা পথে অগ্রসর হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। এ কাজে শেখ হাসিনাবিরোধীরা থাকবেন, তাতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। তবে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেবেন আওয়ামী লীগের অতিথি পাখিরা, যাঁরা দলে ভিড়েছিলেন স্রেফ হালুয়া-রুটির লোভে। হালুয়া-রুটির ভাগ অনেকে ইতিমধ্যে পেয়ে গেছেন। সুতরাং সময় থাকতে নতুন বন্দরে জাহাজ ভেড়ানোই শ্রেয়। এঁরা খুবই বুদ্ধিমান। এঁদের হাতেই আওয়ামী লীগের পোড় খাওয়া নেতাকর্মীরা চিরদিন মার খেয়ে গেল। আগামীতেও যে তেমনটি ঘটবে না, তা এ মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না।
এবার আসি রংপুরের ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দুদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ প্রসঙ্গে। এটি ঠিক কক্সবাজারের রামু আর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের ঘটনার হুবহু পুনরাবৃত্তি। একদল অর্বাচীন ও মূর্খ গুজব রটাল যে টিটু রায় নামের এক হিন্দু যুবক ফেসবুকে ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছে বা একটি ছবি শেয়ার করেছে। সুতরাং এই ‘গর্হিত’ কাজের জন্য তাকে তো বটেই, এলাকার পুরো সম্প্রদায়কে শাস্তি দিতে হবে। সেই শাস্তি সাধারণত হবে ওই সম্প্রদায়ের লোকজনের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ আর লুটপাট। যারা এই কাজটি করে প্রথমে তাদের ফেসবুক বা ফটো শপিং সম্পর্কে হয় কোনো ধারণা নেই অথবা তারা ইচ্ছা করেই এসব গর্হিত কাজ করে, যাতে ওই সম্প্রদায়ের মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বাড়ি-ভিটা ছেড়ে অন্যত্র চলে যায়। যেহেতু এ দেশের মানুষের একটা ধারণা আছে, সংখ্যালঘু মানেই আওয়ামী লীগের ভোটার; সুতরাং তাদের যেকোনো উপায়ে তাড়াতে পারলে আওয়ামী লীগেরই ক্ষতি। এটি নির্বাচনে বিজয়ের চট্টগ্রামের ফজলুল কাদের (ফকা) মডেল। ফজলুল কাদের চৌধুরীর নির্বাচনী এলাকা ছিল রাউজান। এলাকাটি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত। নির্বাচনের আগের দিন ফকা চৌধুরী এসব এলাকায় খবর পাঠাতেন, নির্বাচনের দিন এলাকার ভোটাররা যদি ভোট দিতে না যান, তাহলেই তিনি ভোট পেয়ে গেছেন বলে ধরে নেবেন। এই করে ফকা বা তাঁর ছেলে সাকার নির্বাচনে জিততে ১৯৭০ সাল ছাড়া কখনো অসুবিধা হয়নি।
যে ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে রংপুরে শুক্রবারের তাণ্ডব, সে সম্পর্কে সংবাদমাধ্যম খবর দিয়েছে—কথিত স্ট্যাটাস দেওয়া টিটু রায় একজন ‘নিরক্ষর’ যুবক এবং সে ওই এলাকায় নেই গত সাত বছর। পুলিশ দাবি করেছে, ঘটনাটি নাকি জামায়াত-শিবির করেছে। তারা তাদের কাজ করেছে, প্রশাসন কী করেছে? যদিও প্রশাসন সপ্তাহ-দশ দিন আগে থেকেই বিষয়টি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ছিল! তা হলে কী ধরে নিতে হবে, প্রধানমন্ত্রী বা সরকার যাদের ওপর ভর করে প্রশাসন চালান, তাদের ওপর আস্থা রাখা এখন একটু কঠিন হয়ে পড়ছে? তেমনটি যদি হয়, তা হলে তো এখন থেকেই প্রধানমন্ত্রীকে সতর্ক হতে হবে। সরকারের ভেতরে থেকে এরা কিভাবে সরকারকে জনগণের সামনে বেকায়দায় ফেলে, তার একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। বঙ্গবন্ধু সরকারের খাদ্যসচিব ছিলেন আবদুল মোমেন খান (বিএনপি নেতা ড. মইন খানের পিতা)। সেই সময় দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে দেশে খাদ্যাভাব দেখা দেয়। দেশের খাদ্য পরিস্থিতি সম্পর্কে খাদ্যসচিব বঙ্গবন্ধুকে সময়মতো সঠিক চিত্র তুলে ধরতে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর খন্দকার মোশতাক কিছুদিন ক্ষমতায় ছিলেন। জিয়া ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর মোশতাককে ক্ষমতাচ্যুত করে বিচারপতি সায়েমকে যখন সাক্ষীগোপাল রাষ্ট্রপতি করেন, তখন সেই আবদুল মোমেনই হলেন সায়েমের খাদ্য উপদেষ্টা। পরবর্তীকালে যখন বিচারপতি সায়েমকে উত্খাত করে জিয়া ক্ষমতা দখল করেন, তখনো আবদুল মোমেন খান স্বপদে বহাল থাকেন। জিয়া এক সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হলে যখন উপরাষ্ট্রপতি সাত্তার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখনো আবদুল মোমেন খান স্বীয় পদে বহাল তবিয়তে রয়ে যান। বিচারপতি সাত্তারের পুরো সময়ও তিনি খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৭৪-এর খাদ্যাভাব সৃষ্টির একজন কারিগর হিসেবে আবদুল মোমেন খান সত্যিকার অর্থেই পুরস্কৃত হয়েছিলেন। এই খাদ্যাভাব বঙ্গবন্ধুর ঘাতকদের জন্য হত্যার মোটিভ প্রস্তুতে সহায়তা করেছিল। এটি তো স্বীকার করতেই হবে, শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রশাসনের দায়িত্বে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যত ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়েছেন, গত চল্লিশ বছরেও তেমনটা ঘটেনি। তা হলে কেন রংপুরের বা নাসিরনগরের অথবা রামুর ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর বারবার দুর্বৃত্তরা এমন নারকীয় তাণ্ডব চালাবে? আর কেনই বা এই দুর্বৃত্তরা বিচারের বাইরে থেকে যাবে?
এখন আসি আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে বেকায়দায় ফেলার একটি সম্ভাব্য রোডম্যাপ প্রসঙ্গে। যেকোনো ষড়যন্ত্র ঘরের ভেতরে শুরু করাটা বুদ্ধিমানের কাজ। এটি করতে হলে আওয়ামী লীগের অতিথি পাখিদের ব্যবহার করাটা উত্তম। এটি যে শুরু হয়েছে, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় অচল করার একটি প্রয়াসে তা লক্ষণীয়। সরকার বা চ্যান্সেলর এখন ঠিক করেন না, কে উপাচার্য হবেন বা থাকবেন। এই দায়িত্বটা মনে হয় অন্যের হাতে চলে গেছে। কথায় কাথায় তারা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে আর উপাচার্যকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। উপাচার্যদের দোষ-ত্রুটি থাকতেই পারে। তা তদন্ত করার দায়িত্ব সরকারের বিভিন্ন সংগঠন বা সংস্থার, অন্য কারো নয়। কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে তারও বিচার আইনি প্রক্রিয়ায় হবে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের কিছু ব্যক্তি সর্বক্ষণ অন্তঃকোন্দলে লিপ্ত। এসব কোন্দলের কারণে নিয়মিত সংঘাত হচ্ছে, মানুষ মারা যাচ্ছে। সিলেটে এমন একটি পরিস্থিতির শিকার হয়ে একজন মহিলা সংসদ সদস্য গুরুতর অসুস্থ হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে। চট্টগ্রামের দুটি কলেজ দীর্ঘদিন ছাত্রশিবিরের দখলে ছিল। বছর তিনেক আগে তা শিবিরমুক্ত হয়েছে। ছাত্রলীগ সেখানে প্রবেশ করেছে। কিন্তু এলাকার মানুষের সঙ্গে আলাপ করলে বোঝা যাবে, তারা বর্তমানে কিছু ছাত্রলীগ নামধারী ব্যক্তির আচরণের কারণে কতটুকু ক্ষুব্ধ। পরিচিত কয়েকজন আওয়ামী লীগ সমর্থক জানালেন, আগামী নির্বাচনে তাঁরা ভোট দিতে যাবেন না। এটা মোটেও সুখের খবর নয়। এমন অবস্থা দেশের অনেক স্থানেই হচ্ছে। অনেকের প্রশ্ন—যারা এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে, আসলে তারা কাদের হয়ে কাজ করছে? যাঁরা এসব বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন বা চিন্তিত, তাঁরা হয়তো সরাসরি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নন; কিন্তু নির্বাচন এলে তাঁরা নৌকা মার্কায় ভোট দেন। কারণ তাঁরা দেখেছেন, একদিন এই মার্কার কারণেই দেশটা স্বাধীন হয়েছিল।
অনেকের প্রশ্ন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কি বিএনপি অংশগ্রহণ করবে? যদিও এ মুহূর্তে সেই উত্তর দেওয়া কিছুটা কঠিন, তবে সার্বিক বিচার-বিশ্লেষণে বলা যায়, তাদের অংশগ্রহণ করাটাই স্বাভাবিক। যদি তারা বর্জন করে, তবে বিএনপির অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে বিএনপি নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশগ্রহণ করেছে। তারা যেসব দাবিদাওয়া দিয়ে এসেছে, তার বেশির ভাগই অসাংবিধানিক। যেমন—নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দেওয়া। এটি সংবিধানসম্মত নয়। নির্বাচনকালীন সংসদ দেশে কোনো জরুরি অবস্থা ছাড়া কার্যকর থাকে না। বিএনপি কখনো বলে সহায়ক সরকার, কখনো বলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। এমন কোনো সরকারের অস্তিত্ব সংবিধান অনুমোদন করে না। ত্রয়োদশ সংবিধান সংশোধনীর রায়ে বলা হয়েছে, একটি গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় এক মুহূর্তের জন্যও রাষ্ট্রের শাসনক্ষমতা কোনো অনির্বাচিত সরকার বা ব্যক্তির হাতে যাওয়া উচিত নয়। সুতরাং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেই হতে হবে। বিএনপি ও একই ঘরানার আরো কিছু দল দাবি করেছে, নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিতে হবে। এটিও আইনসিদ্ধ দাবি নয়। দেশের সিআরপিসিতে কাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া যাবে, তা পরিষ্কারভাবে উল্লেখ আছে। সেই তালিকায় সেনাবাহিনী নেই। সেনাবাহিনীকে এই ক্ষমতা দিতে হলে সংবিধান স্থগিত করে দেশে সামরিক আইন জারি করতে হবে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীকে নির্বাচন কমিশন বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য ডাকতে পারে। বিএনপি নির্বাচনে যাবে কি যাবে না, তা নিয়ে তারা নিজেরাই ইচ্ছা করে নিয়মিত ধূম্রজাল সৃষ্টি করছে। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় একদিন বললেন, শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না। রাতে হয়তো ব্যারিস্টার মওদুদ কোনো এক ইশারা পেয়ে পরদিন বললেন, যেকোনো অবস্থায়ই বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, পারলে আওয়ামী লীগ ঠেকাক। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি-জামায়াত জোট তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ের আন্দোলনের নামে প্রায় তিন শ নিরীহ মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে। এখন তারা বলছে, একাদশ সংসদ নির্বাচন সহায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। কদিন না যেতেই রিজভী আহমেদ বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে বিএনপি যাবে না। আসলে বিএনপি কী চায়, তা তারা নিজেরাও হয়তো জানে না।
প্রায় তিন মাস লন্ডনে অবস্থান করে বিএনপিপ্রধান দেশে ফিরেছেন। সেখানে তিনি পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছেন বলে পত্রপত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে এবং এ বিষয়ে বিএনপি কোনো প্রতিবাদ করেনি। আসলে বিএনপির নির্বাচনবিষয়ক সিদ্ধান্তটি আসবে লন্ডন থেকে। এটি বুঝতে হবে যে বিএনপির ক্ষমতার চাবি খালেদা জিয়ার হাতে তেমন একটা নেই। এটি এখন তাঁর পুত্র তারেক রহমানের হাতে। আর বিএনপির নির্বাচনবিষয়ক সব কর্মকাণ্ডের পেছনে ইন্ধন জোগাচ্ছে দেশের কিছু গণমাধ্যম আর সুধীজন। এই সুধীজনদের আবার বিভিন্ন নিরপেক্ষ সাইনবোর্ড আছে। সদ্য পদত্যাগকারী প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে তারা গত দুই মাস কত খেলাই না খেলল। তাতে তেমন একটা সুবিধা করতে না পেরে তারা এখন অন্য ধান্দায় নেমে পড়বে। তারা পারলে কালই খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় বসায়। তবে চিন্তার বিষয় বিএনপি বা জামায়াতকে নিয়ে তেমন একটা নয়। চিন্তার বিষয় আওয়ামী লীগের অতিথি পাখিদের নিয়ে, যারা সময়মতো সুযোগ বুঝে ঠিকই কেটে পড়বে। কেউ যদি মনে করেন, এই সবকিছু বঙ্গবন্ধুকন্যা সামাল দেবেন, তাহলে তা হবে তাঁর ওপর চরম অবিচার। বুঝতে হবে, ওয়ান ম্যান পার্টি বা সরকার হলে কারো জন্য তা মঙ্গলজনক নয়। সময় থাকতে পথচলা শুরু করতে হবে। একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করার এখনই সময়। আওয়ামী লীগের সামনে প্রতিপক্ষ কোনো একটি দল বা গোষ্ঠী নয়। তার সামনে প্রতিপক্ষ অনেক। অতীতেও তেমনটি ছিল, আগামীতেও থাকবে। সব সময় আওয়ামী লীগের মূল শক্তি তার তৃণমূল কর্মীরা। তাদের কাছেই ফিরে যেতে হব।
লেখক : বিশ্লেষক ও গবেষক


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত