কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে সরকারি ব্যবস্থাপনায় সাতটি সেন্টারের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রোহিঙ্গা নিবন্ধন হচ্ছে। এ পর্যন্ত মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হামলা-হত্যা-ধর্ষণের মুখে রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসা সাত লাখের অধিক রোহিঙ্গার জনগোষ্ঠীর নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে।
গতকাল বুধবার পর্যন্ত সাত লাখ দুই হাজার ১০৭ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুর নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছে এর দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ পাসপোর্ট অ্যান্ড ইমিগ্রেশন অধিদপ্তর।
পাসপোর্ট অ্যান্ড ইমিগ্রেশন অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু নোমান মোহাম্মদ জাকের হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, গতকাল বুধবার কুতুপালং ১ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে ৪৪৫ পুরুষ ও ৮৪৯ নারী, কুতুপালং ২ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে ৯০০ পুরুষ ও ৮৮২ নারী, নোয়াপাড়ায় ৪৪০ পুরুষ ও ৫৫৮ নারী, থাইংখালী ১ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে এক হাজার ৩৬৯ জন পুরুষ ও এক হাজার ৮৬৮ নারী, থাইংখালী ২ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে ৯০৪ পুরুষ ও ৭৮৮ নারী, বালুখালী ক্যাম্পে এক হাজার ১০৩ জন পুরুষ ও এক হাজার ৬৫৩ নারী এবং শাপলাপুর ক্যাম্পে ৭১ পুরুষ ও ৯৪ নারীসহ মোট ১১ হাজার ৪৭৯ জন নিবন্ধন করেছেন।
সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত সাত লাখ দুই হাজার ১০৭ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুর বায়োমেট্টিক নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে।
এ সময় উপপরিচালক আরো বলেন, যত দিন পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকবে, তত দিন বায়োমেট্রিক নিবন্ধন কার্যক্রম চালু থাকবে।
পাসপোর্ট অ্যান্ড ইমিগ্রেশন অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু নোমান মোহাম্মদ জাকের হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, গতকাল বুধবার কুতুপালং ১ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে ৪৪৫ পুরুষ ও ৮৪৯ নারী, কুতুপালং ২ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে ৯০০ পুরুষ ও ৮৮২ নারী, নোয়াপাড়ায় ৪৪০ পুরুষ ও ৫৫৮ নারী, থাইংখালী ১ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে এক হাজার ৩৬৯ জন পুরুষ ও এক হাজার ৮৬৮ নারী, থাইংখালী ২ নম্বর অস্থায়ী ক্যাম্পে ৯০৪ পুরুষ ও ৭৮৮ নারী, বালুখালী ক্যাম্পে এক হাজার ১০৩ জন পুরুষ ও এক হাজার ৬৫৩ নারী এবং শাপলাপুর ক্যাম্পে ৭১ পুরুষ ও ৯৪ নারীসহ মোট ১১ হাজার ৪৭৯ জন নিবন্ধন করেছেন।
সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত সাত লাখ দুই হাজার ১০৭ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুর বায়োমেট্টিক নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে।
এ সময় উপপরিচালক আরো বলেন, যত দিন পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকবে, তত দিন বায়োমেট্রিক নিবন্ধন কার্যক্রম চালু থাকবে।