1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

আরও ১৯৬টি গুদাম নির্মাণ হবে 

নিজস্ব প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

বিশ্বের অন্যতম জনবহুল ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকিপূর্ণ দেশ বাংলাদেশ। জনসংখ্যা ১৮ কোটি হলেও এই জনগোষ্ঠীকে নিয়েই উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ রাষ্ট্র। এ বিপুল জনগোষ্ঠীকে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য সরবরাহ ও পুষ্টি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে খাদ্যশস্য ধান, চাল ও গম সংগ্রহ করে সংরক্ষণ এবং পরে প্রয়োজনীয় সময়ে বিতরণ করা হচ্ছে।

বর্তমানে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য অধিদপ্তরের অধীন ছয়টি সাইলো, ১২টি সিএসডি (কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদাম), ৬৩৫টি এলএসডিতে (আঞ্চলিক খাদ্যগুদাম) খাদ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এই গুদামসমূহে খাদ্যশস্যের মোট ধারণক্ষমতা ২১ দশমিক ৮০ লাখ মেট্রিক টন। ভবিষ্যতের প্রয়োজন চিন্তা করে সরকার এই ধারণক্ষমতাকে ৩৭ লাখে উন্নীত করতে কাজ করছে। সেজন্য আরও ১৯৬টি খাদ্যগুদাম নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও বরিশাল বিভাগের ৫৩টি জেলার ১২৮টি উপজেলা এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় নির্মিত হবে এসব গুদাম। এই গুদামগুলো নির্মাণের মাধ্যমে ২০২৫ সালের মধ্যে খাদ্য সংরক্ষণ সক্ষমতার লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাবে সরকার।

 

Storage.jpg

এজন্য নেওয়া হয়েছে ‘দেশের বিভিন্ন কৌশলগত স্থানে নতুন খাদ্য গুদাম ও আনুষঙ্গিক সুবিধাদি নির্মাণ প্রকল্প’। জানুয়ারি ২০২২ থেকে ডিসেম্বর ২০২৪ মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে খাদ্য অধিদপ্তর। প্রকল্পের মোট প্রস্তাবিত ব্যয় ৭৯২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

প্রকল্পের আওতায় ১৯৬ খাদ্যগুদাম নির্মাণের পাশাপাশি ৭২৫টি সিসি ক্যামেরা, গুদামে খাদ্যশস্য সংরক্ষণের জন্য ডানেজ সংগ্রহ, ৫০টি ময়েশ্চার স্ট্যাবিলাইজার স্থাপন করা হবে। এছাড়া ১০টি যানবাহনও সংগ্রহ করা হবে।

Storage.jpg

বগুড়ার আদমদিঘীর সান্তাহারে অত্যাধুনিক বহুতল বিশিষ্ট খাদ্যগুদাম

খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, নানা কারণে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হচ্ছে। কৃষকদের উৎপাদিত খাদ্যশস্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা, নতুন গুদাম নির্মাণের মাধ্যমে সংরক্ষণ ক্ষমতা ৩৭ লাখে উন্নীতকরণ, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বিভিন্ন চ্যানেলে (ওএমএস, ভিজিডি, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি) জনগণের কাছে খাদ্যশস্য যথাসময়ে পৌঁছানো এবং সর্বোপরী টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য।

নতুন খাদ্যগুদাম নির্মাণের ফলে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী সম্প্রসারণ, কার্যকর ও নির্ভরযোগ্য করা সম্ভব হবে। খাদ্যশস্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিতরণ ব্যবস্থাপনা সহজতর হবে। এছাড়া বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প ও জলোচ্ছ্বাসের সময় দেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী জনগণের জন্য খাদ্যসহায়তা দেওয়া দ্রুত ও সহজতর হবে।

কর্মকর্তারা আশা করছেন, নতুন গুদাম নির্মাণ হলে একদিকে যেমন খাদ্যশস্য সংরক্ষণের ধারণক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব হবে, তেমনি প্রয়োজনে গুদাম ভাড়া দিয়ে সরকারের রাজস্বও বাড়ানো যাবে।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

“দেশের কল্যাণে নানানভাবে কাজ করে যাচ্ছে আনসার বাহিনীর সদস্যরা”

হাওড়াঞ্চলে কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে সিকৃবি

জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বাড়ানো হবে না : প্রধানমন্ত্রী

স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদককে পেটালেন নিজ দলের কর্মীরা!

ফেসবুক লাইভে পণ্য বিক্রি বন্ধ হচ্ছে

অতিরিক্ত দামের কারণে ফেসবুকে এবার গরুর মাংস বয়কটের ডাক

ডুবন্ত এবি ব্যাংক: মোরশেদ খানের বিরুদ্ধে দেশের সবচেয়ে বড় জালিয়াতিসহ ব‍্যাপক অভিযোগ

বঙ্গবন্ধু টানেল: যান চলাচলের জন্য সম্পন্ন প্রস্তুত, সেপ্টেম্বরে উদ্বোধন

পোশাকে ২০২১ সালে ভিয়েতনামের চেয়ে বাংলাদেশের রফতানি ছিল ৪৭২ কোটি ডলার বেশি

চালু হলো বন্ধ হয়ে যাওয়া সৈয়দপুর রেলওয়ে সেতু কারখানা