1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

নাঙ্গলকোটে শসার বাম্পার ফলন : কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২

কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলায় ধান চাষের পর পতিত জমিতে শসার আবাদ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। অনুকূল আবহাওয়ায় ফলন ভালো হওয়ায় হাসি ফুটেছে তাদের মুখে।

শসার উৎপাদন সাধারণত গরমের সময় বেশি হয়ে থাকে। বেশ কয়েক জাতের শসা রয়েছে। বীজ রোপণের ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে গাছে ফল ধরা শুরু হয়। বিঘাতি খরচ হয় ১০ হাজার আর বিক্রি হয় ২০ হাজার টাকায়। লাভ বেশি হওয়ায় শসার চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই।

উপজেলার বাতুপাড়া ও গোমকোট গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, কেউ কেউ শসা গাছ থেকে সংগ্রহ করছেন। আবার কাউকে শসা বস্তায় ভরতে দেখা গেছে। ফেনী, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী চাঁদপুর ও কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থেকে আসা পাইকারদের কাছে শসা বিক্রি নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন অনেক কৃষক। দূর-দূরান্ত থেকে আসা পাইকারদের কাছে প্রতি মণ শসা ১ হাজার থেকে ১১০০ টাকা বিক্রি করছেন।

গোমকোট গ্রামের শসা চাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, এ মৌসুমে ৩০ শতক জমিতে শসার আবাদ করেছেন। যা খরচ হয়েছে ৭০ হাজার টাকা। এতে বিক্রি উঠবে হবে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এবার আবহাওয়া ভালো রয়েছে। বাজারে শসার ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে।

গোমকোট গ্রামের দুদু মিয়া ও করিম মিয়া যৌথভাবে প্রায় দুই একর জমিতে শসার আবাদ করেন তারা। তারা জানানা,এতে প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রথম দিকে বৃষ্টি কম হওয়া বীজ বপন করলে চারা কম উঠে। আবার কিছু কিছু চারা গাছও মারা যায়। পরে আবার গাছ লাগাই। এখন একটু ভালো অবস্থায় রয়েছে। গত ১৫ দিন ধরে শসা বিক্রি শুরু করি। এভাবে আরো ৭-৮ বার শসা কাটলে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার বেশি বিক্রি হবে।

শসা চাষি কামরুল হোসেন বলেন, ৬০ শতক জায়গা শসা চাষ করেছেন তিনি। ফলনও অনেক ভালো হয়েছে। গতকাল পর্যন্ত শসা কাটি। যা খরচ হয়েছে তা উঠে এখন লাভে আছি। কৃষি অফিসার তদারকিতে ভালো ফলন পেয়েছি।

পৌর সদর ব্লক উপ-সহকারী কৃষি অফিসার জুনায়েদ হোসেন বলেন, পৌর সদরের বাতুপাড়া গ্রামটি শসা চাষের বিচরণ ভূমি। আমরা কৃষকদের উদ্ভূত করি ভালো জাতের বীজ ব্যবহার করে সঠিক সময়ে শসা ফলানোর জন্য। সব সময় শসার জমিনগুলো পরিদর্শন করি। কখন কি ওষুধ ব্যবহার করবে তার জন্য পর্রামশ প্রদান করি।

উপজেলা কৃষি অফিসার জাহিদুল ইসলাম জানান, এ মৌসুমে পুরো উপজেলায় ৪৫ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ করা হয়। আবহাওয়া ভালো থাকায় বাজারে শসার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ভালো দামও পাচ্ছেন তারা। আর কৃষি অফিস থেকে নিয়মিত তদারকি করা হচ্ছে। যাতে আরো অধিক লাভবান হতে পারে শসা চাষিরা।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

ইন্দোনেশিয়া থেকে বাংলাদেশি জাহাজে কয়লা এলো মোংলায়

ডেক্সামেথাসন শুধুমাত্র গুরুতর কোভিড রোগীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

বস্ত্র খাতে নগদ সহায়তা স্পষ্ট করে সার্কুলার জারি

টাঙ্গাইলে গৌরমতি আমের বাম্পার ফলন, ২৫ লাখ টাকা বিক্রির সম্ভাবনা

বিশ্ব খাদ্য সংকট নিয়ে শেখ হাসিনার উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও আমাদের সচেতনতা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডাকযোগে এলো কোটি টাকার মাদক, আটক ৩

প্রথমবারের মতো পায়রা বন্দরে ভিড়ল পাথর বোঝাই মাদার ভেসেল

দেশের একজন মানুষও ভূমিহীন থাকবে না: শেখ হাসিনা

সুগন্ধা নদীতে ঘটনাস্থল এখন বিস্ফোরণমুক্ত : ফায়ার সার্ভিস

টেকসই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন: শেখ হাসিনা