1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

কঠোর অবস্থানে নির্বাচন কমিশন

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২২

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছরের কিছু বেশি সময় বাকি আছে। স্বাভাবিকভাবেই এখন নির্বাচনমুখী সমস্ত দল, বিএনপিসহ যত কর্মসূচি করছে তারা আসলে নির্বাচনমুখী। আমি মনে করি সব দলই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেশ এবং দল পরিচালনা করেন। পাশাপাশি বিরোধী দলের সঙ্গে কীভাবে রাজনীতি করতে হয় তা-ও তিনি একটি দার্শনিক ভিত্তিতে করে থাকেন। তার বড় প্রমাণ আমরা অতীতে অনেক দেখেছি। তিনি একাধিকবার বলেছেন, ‘বিরোধী দলের দায়িত্বই হচ্ছে আন্দোলন করা।’ এ ধরনের কথা বিশ্বের কোনো নেতা আজ পর্যন্ত স্পষ্টভাবে বলেননি। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের এ উক্তি একসময় বিশ্ব উক্তিতে রূপ নেবে। শেখ হাসিনা এও বলেছেন, বিরোধী দল যদি গণতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করত কিংবা গণতান্ত্রিক ধারায় রাজনীতি করত তাহলে দেশের অনেক সমস্যার সমাধান সহজে হয়ে যেত। সুতরাং দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের দর্শন কী তা আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। তাঁর দার্শনিক ভিত্তি আমাদের বুঝতে হবে। তিনি চান বিরোধী দল গণতান্ত্রিকভাবে সরকারের ভুলভ্রান্তি তুলে ধরুক। কিন্তু তারা তা করছে না। বরং তারা তা না করে কূটনৈতিকপাড়ায় পড়ে থাকছে।

খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এবং বিএনপির ঢাকা মহানগরী উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান। ছাত্রনেতা হিসেবে তাঁর যথেষ্ট সুনাম ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তিনি হাসির পাত্র হয়েছেন। তিনি বলে বসলেন, ১০ ডিসেম্বর বিরাট কিছু হবে। আজকাল বাংলাদেশে নাটক থেকে শুরু করে সব জায়গায়ই হাসির একটু অভাব দেখা যায়। তবু আমি মনে করি, রাজনীতি হাসিঠাট্টার বিষয় নয়। যে-কেউ দু-একটি সময় দু-একটি বিষয়ে হাসিঠাট্টার কথা বলতে পারেন, সেটা আলাদা বিষয়। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এরকম হাসিঠাট্টা করা যায় না। দলমতনির্বিশেষে মনে রাখতে হবে, রাজনীতিতে তারিখ দিয়ে কোনো কিছু হয় না। আমি অত্যন্ত সাধারণ একটি পরিবার থেকে এবং সাধারণ একটি গ্রাম থেকে উঠে এসেছি। সেই গ্রামে তখন (১৯৫০ সালের কথা) কাইজ্জা বলত, দুই গ্রামের মধ্যে কাইজ্জা হতো, ফুটবল খেলা থেকে শুরু করে অনেক কিছু নিয়ে। মুরুব্বিরা তখন ডেট দিয়ে কাইজ্জা করার কথা বলতেন। কিন্তু কাইজ্জা হতো না। এমন একটি ঘটনা আমার নিজের মনে আছে। আমার বড় ভাইদের মধ্যে দ্বিতীয় যিনি ছিলেন তিনি কাইজ্জা লাগা নিয়ে অনেক লাফালাফি করতেন। যদিও কাজের কাজ তেমন কিছুই করতে পারতেন না। পরশু দিন কাইজ্জা হবে দেখে তিননি অনেক লাফালাফি করতেন, অনেক উত্তেজিত থাকতেন। কাজের কাজ না করতে পারলেও লোকজনকে ভালো উত্তেজিত করতে পারতেন। আমরা ছোট হলেও অনেকে উত্তেজিত থাকতাম। তখন কাইজ্জার খারাপ প্রভাব বুঝতাম না। তারপর কাইজ্জার দিন চলে গেল কিন্তু কিছুই হলো না।

এটা তো ঐতিহাসিক সত্য যে, আন্দোলন কখনো দিন-তারিখ ঠিক করে হয় না। যেগুলো হয় সেগুলো হঠাৎ করেই শুরু হয়ে যায়। সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ দেশ থেকে যখন ইংরেজরা চলে গেল সেই ১৯৪৭ সালেই তিনি কিন্তু চিন্তা শুরু করলেন। ১৯৪৮ সালে ছাত্র অবস্থায়ই তিনি বুঝে ফেললেন, পাকিস্তানিরা স্বাধীনতা পেয়েছে কিন্তু বাঙালি স্বাধীনতা পায়নি।
বঙ্গবন্ধুর অনেক যোগ্যতা ছিল। তবে আমার মতে, তাঁর একটি যোগ্যতার বেলায় বিশ্বে বোধহয় আর কেউ সমকক্ষ হতে পারবে না। তিনি সঠিক কাজটি সঠিক সময়ে করে আমাদের একটি স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু তিনটি বিষয় প্রমাণ করেছেন। যেটা বঙ্গবন্ধুকন্যার ভিতরও দেখা যায়। বঙ্গবন্ধুর মতো জ্ঞানী-গুণী মানুষ যে বিশ্বে ছিল না তেমনটি নয়; কিন্তু তাঁরা সঠিক সময়টা বোঝেননি। সেটি বঙ্গবন্ধু বুঝতে পারতেন।

বঙ্গবন্ধুকন্যার ব্যাপারে আমরা অনেকে অনেক কিছু লিখি, অনেক কিছু বলি। কিন্তু অনেকেই এখনো সঠিকভাবে কিছু বিষয় বুঝতে পারেন না। বঙ্গবন্ধুকন্যা কিন্তু পিতার কাছ থেকে অনেক কিছু পেয়েছেন, মাতার কাছ থেকে পেয়েছেন। তিনি শুধু রাজনীতি শেখেননি, রাজনীতির দর্শনও শিখেছেন। এমনকি তাঁর দাদার কাছ থেকেও কিছু পেয়েছেন। কিশোরী বয়স থেকে তাঁর ওপর আল্লাহর নিয়ামত আছে বলে আমার মনে হয়।

যে সময় তিনি দলের দায়িত্ব নেন, সে সময়টি কঠিন ছিল। সেটা যেমন দলের মধ্যে ছিল তেমনি দেশের মধ্যেও। এরকম একটা কঠিন পরিবেশে এত বড় দলের দায়িত্ব নিতে হবে, তারপর এ দেশের দায়িত্ব নিতে হবে, তিনি নিশ্চয়ই সেরকম পরিকল্পনা করেননি। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ছিলেন মধ্যবিত্ত পরিবারের। সে কারণে শেখ হাসিনাকে স্বামীর সঙ্গে পাঠিয়ে দিলেন। এখানে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে শেখ হাসিনার একটা বড় পার্থক্য রয়েছে। একজন রাজনীতিবিদের সঙ্গে আরেকজনের তুলনা করা ঠিক হবে না।

কিন্তু আমি ইন্দিরা গান্ধীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, দার্শনিক শেখ হাসিনার যে ব্যাকগ্রাউন্ড এবং যে কঠিন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে চ্যালেঞ্জ জয় করে তিনি উঠে এসেছেন তা ইন্দিরা গান্ধীর চেয়ে বেশি। ইন্দিরা গান্ধী বলছেন, আমি রাজনীতিতে ভুল করে জরুরি অবস্থা জারি করে একবার নির্বাচনে জিততে পারিনি। কিন্তু দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সেরকম ইতিহাস নেই। তাঁকে যখন ক্ষমতা থেকে সরানো হয়েছে, সেটি ছিল গভীর ষড়যন্ত্র এবং সবাই মিলে তা করেছে। ষড়যন্ত্র যদি সফল হয়, সেই ষড়যন্ত্র যদি আগে টেরই পাওয়া যায় তাহলে তো আর ষড়যন্ত্র হয় না। ষড়যন্ত্র হলো কোনো দিন টের পাওয়া যাবে না। ষড়যন্ত্রকারীদের বৈশিষ্ট্য চিরকালীন সমস্ত বিশ্বে একই।

দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ককে আল্লাহ বাঁচিয়ে রেখেছেন। তাঁর ওপর একের পর এক হামলা হওয়ার পরও তিনি বেঁচে আছেন। ১৫ আগস্ট তাঁরা দুই বোন বিদেশে থাকার জন্যই বেঁচে গেছেন। সেদিনের কথা কিন্তু তাঁরা এখনো ভোলেননি। আর ভুলবেনও না। মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির ৯৭ বছর বয়সে নির্বাচন করতে পারলে, আমি বিশ্বাস করি দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচন শুধু নয়, এর পরের নির্বাচনও করবেন।

অনেকে বলেন, আগামী নির্বাচন হবে দার্শনিক শেখ হাসিনার জন্য শেষ নির্বাচন এবং এটা তাঁর শেষ চ্যালেঞ্জ ইত্যাদি। আমি এটা বিশ্বাস করি না। আমার মনে হয়, আল্লাহর রহমতে তাঁর বয়স এবং সবকিছু মিলে তাঁর মতো সুস্থ মানুষ বিশ্বে খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমি এটা জেনে এবং দায়িত্ব নিয়ে বলছি। কারণ দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সঙ্গে ৬২ বছর ধরে আমার পরিচয়। তিনি আমাকে মোদাচ্ছের ভাই বলে ডাকেন। আমি ওটাকে ধরে নিয়েছি যে, আমি তাঁর মোদাচ্ছের ভাই। এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তি এবং আমার জীবনে আর কোনো চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। একজন মোদাচ্ছের ভাই বলতে যা বোঝায় তার সবকিছু আমি তাঁর কাছ থেকে পেয়েছি।

দেশে এখন ১০ ডিসেম্বরের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু আমি বলব ১০ ডিসেম্বর বলেন আর যা-ই কিছু বলেন, এতে কিছু হবে না। নির্বাচনে সবাই আসবে। সম্প্রতি গাইবান্ধায় যে নির্বাচন হলো তা দেখে কিন্তু এটা বিচার করা যায় যে, নির্বাচন কমিশন এখন কঠিন মেজাজ নিয়েছে। যখন প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ দেওয়া হয় তখন আমি তাঁর একটি বক্তব্যের বিরোধিতা করেছিলাম। তখন তিনি আমার মন্তব্য শুনে দুঃখ পেয়েছিলেন বলে আমি অন্যের কাছ থেকে শুনেছি। তিনি আমার কথায় দুঃখ পেয়েছেন এটা স্বাভাবিক। কারণ তিনি আমাকে বড় ভাই মনে করেন। যেহেতু তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্বে রয়েছেন, সেজন্য আমি কখনো তাঁর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করি না। কিন্তু তাঁর যে দন্তবিহীন ব্যাকগ্রাউন্ড নেই তা তিনি প্রমাণ করলেন। গাইবান্ধায় তিনি ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দিলেন। কোথাও কোনোরকম ছাড় দেননি। তিনি দেখালেন, তিনি একা নন, তিনি তাঁর পুরো কমিশন নিয়ে কাজ করেন। তাঁর এ টিম নিয়ে কাজ করার ব্যাপারটি আমি অনেক আগে জানি এবং দেখেছি। তাঁকে আমি অনেক দিন ধরে চিনি। তাঁর পিতার ইতিহাস অনেকে জানেন না। তাঁর পিতাও কঠিন সময়ে জেলহত্যার ব্যাপারে লালবাগ থানায় এজাহার দিয়েছিলেন। যোগ্য পিতার যোগ্য পুত্র তিনি। এরা ন্যায়ের ব্যাপারে কোনো আপস করেন না। কারও রক্তচক্ষুর প্রতি কোনো কেয়ার করেন না। এরকম নির্বাচন কমিশনার অনেক কম আসবে। প্রথম দিকে কেউ এ ধরনের পদে দায়িত্বে এলে মানুষের প্রত্যাশা একেক ধরনের হয়। একেকজন একেক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে দেখেন কিন্তু তিনি ঠিকই কাজ করছেন।

আমি দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে অনেকবার দেখেছি তাঁর সামনে লিখিত বক্তব্য থাকে। কিন্তু তিনি সেটা দেখে বলেন না। না দেখে অনর্গল বলে যেতে পারেন। তুলনা করা ঠিক নয়। কিন্তু এটা বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা তো শুধু ৭ মার্চের কথা জানি। শুধু ৭ মার্চের ভাষণ নয়, বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি ভাষণ তিনিও না দেখে দিতেন কিছু আনুষ্ঠানিক বক্তব্য ছাড়া। দার্শনিক শেখ হাসিনাও সচরাচর দেখে বক্তব্য দেন না। আমি দেখেছি জাতিসংঘেও তিনি কোনো কোনো সময় না দেখে বক্তব্য দিয়েছেন।

যখন দেশের মানবাধিকার নিয়ে এত কথা হচ্ছে তখন বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। বাংলাদেশে মানবাধিকার আছে কি না তা কিন্তু সারা বিশ্বে প্রমাণিত হলো সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়ে। আমাদের দেশে এমন অনেকে আছেন যারা চোখ থাকতেও দেখতে পান না, কান থাকতেও শুনতে পান না। অর্থাৎ যত কিছু হোক না কেন তারা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কিছু বলবেনই। এই যে ১০ অক্টোবর গেল। ২০০১ সালের এই দিনে প্রথম যুদ্ধাপরাধীদের গাড়িতে পতাকা তুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তা নিয়ে কোনো পত্রিকা নিউজ করল না। একমাত্র বাংলা ইনসাইডার ছাড়া আর কোনো পত্রিকায় সে বিষয়টি আসেনি। অথচ সেদিন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি ‘কালো দিবস’। যে ‘কালো দিবস’ যত দিন বাংলাদেশ থাকবে তত দিন থাকবে। ইদানীংকালে আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবীরা যেন তথাকথিত বুদ্ধিজীবী হয়ে যাচ্ছেন। এর ভিতরে আমি যে ব্যতিক্রম তা নয়। বাঙালির কাউকে ব্যতিক্রম বললে ওই ব্যতিক্রমে সবাই থাকতে চান। আমরা কেউ দার্শনিক শেখ হাসিনার বক্তব্য সঠিকভাবে শুনি না। তিনি প্রতিটি বক্তব্যে একটি করে মেসেজ দেন। সে মেসেজগুলো আমরা বুঝতে চাই না। সেই পদ্মা সেতু উদ্বোধনের কথাই বলুন আর মধুমতী সেতুর কথাই বলুন কিংবা কৃষিতে অবদানের জন্য পদক দেওয়ার কথাই বলুন। প্রতিটি বক্তব্যে তিনি একটি মেসেজ দেন। তিনি সেটা সাধারণভাবে বলেন কিন্তু যারা মেসেজটা খেয়াল করে কাজ করবেন তারা খেয়াল করেন। ফলে তিনি যেভাবে দেশটাকে এগিয়ে নিতে চান সেভাবে পারছেন না।

কমিউনিটি ক্লিনিকের সুবাদে আমি প্রায়ই গ্রামে যাই। গ্রামের লোকদের সঙ্গে কথা বলি। আমি কয়েক লাখ লোকের নাম লিখে দিতে পারব কমিউনিটি ক্লিনিকে যাওয়ার কারণে। যারা প্রত্যেকেই কোনো দল করেন না। কিন্তু শুধু কমিউনিটি ক্লিনিকের কারণে দার্শনিক শেখ হাসিনাকে খুব ভালোভাবে চেনেন।

কারণ এই কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে শেখ হাসিনা তাদের দোরগোড়ায় চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিচ্ছেন। যেভাবে আমার কমিউনিটি ক্লিনিক পরিচালনার কথা অনেক সময় আমি সেভাবে করতে পারি না। আমার মধ্যেও কিছুটা ঘাটতি আছে। কিন্তু শুধু দার্শনিক শেখ হাসিনার কারণেই সাধারণ মানুষ আমাকে মাফ করে দেন। এই কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ ভোট বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভোট দার্শনিক শেখ হাসিনার জন্য রিজার্ভ আছে।

লেখক : অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী – সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি 


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ