1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

সকালে দুর্গাপূজা শুরু, দুপুরে জুম্মার পর ফিলিস্তিনের জন্য দোয়া

নিউজ এডিটর : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

মহাষষ্ঠী পূজার মধ্যদিয়ে শুরু হয়েছে বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। আগামী ২৪ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হবে পাঁচদিনব্যাপী এ উৎসব।

শুক্রবার (২০ অক্টোবর) সকালে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে দেবীর ষষ্ঠাদি কল্পারম্ভের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মহাষষ্ঠীর আনুষ্ঠানিকতা। এ সময় ঢাক-ঢোলের বাজনা, কাঁসা, শঙ্খের আওয়াজ এবং ভক্তদের উলুধ্বনিতে দেবী দুর্গাকে অশুভশক্তির বিনাশে পৃথিবীতে স্বাগত জানানো হয়। সন্ধ্যায় হবে দেবীর আমন্ত্রণ ও অধিবাস।

উৎসবের দ্বিতীয় দিন শনিবার মহাসপ্তমীর পূজা অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৬টা ১০ মিনিটে। মহাঅষ্টমীর পূজা অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৬টা ১০ মিনিটে এবং বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে কুমারী পূজা। সন্ধিপূজা শুরু হবে রাত ৮টা ৬ মিনিটে। সোমবার সকাল ৬টা ১০ মিনিটে শুরু হবে মহানবমী পূজা। পরদিন মঙ্গলবার দশমী পূজা শুরু সকাল ৬টা ৩০মিনিট। পূজা সমাপন ও দর্পণ বিসর্জন হবে সকাল ৯টা ৪৯ মিনিটের মধ্যে। সন্ধ্যায় আরাত্রিকের পর প্রতিমা বিসর্জন ও শান্তিজল গ্রহণের মধ্যদিয়ে শেষ হবে পাঁচদিনব্যাপী এ শারদীয় উৎসবের।

ফিলিস্তিনের জন্য আজ মসজিদে দোয়া, কাল রাষ্ট্রীয় শোক

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার আল আহলি আরব হাসপাতালে ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় নিহতদের জন্য আজ জুম্মা নামাজের পর সারা দেশের মসজিদে মসজিদে দোয়া ও আগামীকাল রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শোক দিবসে অর্ধনর্মিত থাকবে দেশের জাতীয় পতাকা।

গতকাল তেজগাঁওস্থ সড়ক ভবনে সারা দেশের ৮টি বিভাগের ৩৯টি জেলায় একযোগে নবনির্মিত দেড়শ’ সেতু এবং ১৪টি ওভারপাস উদ্বোধনকালে এ ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়াও মন্দির, গির্জা ও অন্যান্য উপসানালয়ে গাজাবাসীর জন্য দেশবাসীর কাছে প্রার্থনা করার অনুরোধ জানান তিনি।

ফিলিস্তিনের নাগরিকদের উপরে ইসরাইলের বর্বর আগ্রাসনের নিন্দা ও প্রতিবাদ যারা করছেনা, তাদের সমালোচনা করেন শেখ হাসিনা।

গেল সোমবার রাতে আল-আহলি ব্যাপটিস্ট নামের ওই হাসপাতালে এমকে-৮৪ নামের মার্কিন বোমা দিয়ে আঘাত হানে ইসরাইল। ১ হাজার টনের এই ধ্বংসাত্মক বোমার আঘাতে ৫০০ থেকে ১৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের বেশিরভাগই শিশু ও নারী। বোমার আঘাতে বহু মানুষের শরীর ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে যাওয়ায় নিহতের প্রকৃত সংখ্যা বের করা বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। গত ১২ দিনে গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহতের সংখ্যা অন্তত সাড়ে তিন হাজার এবং আহতের সংখ্যা অন্তত ১২ হাজার বলে মনে করা হচ্ছে। গাজায় বেশ কিছু দিন ধরে পানি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল। মার্কিন সরকার ও তার পশ্চিমা মিত্র সরকারগুলো ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও নেতৃবৃন্দ গাজায় ইসরাইলের এই পৈশাচিক হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং একে যুদ্ধাপরাধ বলে উল্লেখ করেছেন। ইসরাইল অতীতেও জেনে শুনে বেসামরিক অবস্থানে বহু গণহত্যা চালিয়েছে। ১৯৪৮ সালে দের ইয়াসিন গণহত্যা, ৮০-এর দশকে সাবরা শাতিলা গণহত্যা এবং ৯০’র দশকে কানা ক্যাম্প বা গ্রামে চালানো গণহত্যা এসবের অন্যতম।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ