1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

শেরেবাংলা নগরে নতুন পার্ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার

ডেস্ক রিপোর্ট : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৩

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকার নতুন একটি পার্ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এটি নির্মাণ করা হবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজধানীর উন্মুক্ত স্থানের উন্নয়নসহ বিভিন্ন বয়সী মানুষের খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা সহজ হবে।

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর প্রাকৃতিক পরিবেশের মানোন্নয়ন এবং সব শ্রেণির জনসাধারণের জন্য চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করতেই সরকারের সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে পার্কটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ১০২ কোটি ৪০ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ‘ঢাকাস্থ শেরেবাংলা নগর এলাকায় পার্ক নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে গণপূর্ত অধিদফতর। বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে এই প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পের আওতায় পার্কটিতে থাকবে প্রধান গেটহাউজ (ফেয়ার ফেস) ও পকেট গেট। ওয়াকওয়ে ও শেডসহ ওয়াকওয়ে। লেক ও রিটেইনিং ওয়াল। দুটি একতলা সার্ভিস ব্লক। পার্কিং ও এক্সিবিশন এরিয়া। প্লে-গ্রাউন্ড (টার্ফিং এরিয়া, ইপক্সি মার্কিং)। সেলিব্রেশন প্লাজা, মিরর স্কাল্পচার, বসার ব্যবস্থা। সাব-স্টেশন, জেনারেটর, সিসিটিভি ও লাইটিংসহ অন্যান্য ইলেক্ট্রো-মেকানিক্যাল কাজ। সীমানা প্রাচীর। ড্রেনেজ, পানি সরবরাহ, পয়ঃনিষ্কাশন, খেলাধুলার সামগ্রী এবং আরবরিকালচারসহ অন্যান্য পূর্ত কাজ। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র আরও জানায়, প্রকল্পটি ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দবিহীনভাবে অননুমোদিত প্রকল্প তালিকায় অন্তর্ভুক্ত আছে। প্রকল্পটি সরকারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, উন্মুক্ত চত্বর, খেলার মাঠ সংরক্ষণ ও উন্নয়নর সঙ্গে প্রকল্পটি খুবই সঙ্গতিপূর্ণ। মানুষের সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ নিশ্চিতকরণের সঙ্গেও এটি সামঞ্জস্যপূর্ণ।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানিয়েছেন, এই শহরে আসলে নাগরিকদের বিশ্রামের সুযোগ খুবই সীমিত। ঢাকা শহরে বসবাসের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশের মানোন্নয়ন এবং সব শ্রেণির জনসাধারণের জন্য চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করাই প্রকল্প হাতে নেওয়ার মূল উদ্দেশ্য। সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে এর ব্যয় নির্বাহ করা হচ্ছে যা খুবই গুরুত্ব বহন করে।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ