1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

দেশের চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপ-আমেরিকায় যাচ্ছে টাইগার চিংড়ি

ডেস্ক রিপোর্ট : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত টাইগার চিংড়ি আহরণের প্রধান মৌসুম। এ সময় চিংড়ি শিকারের ধুম পড়ে বরগুনার উপকূলে। বঙ্গোপসাগর থেকে শিকার করা এ চিংড়ির চাহিদা রয়েছে ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। তাই ভালো দাম পাওয়ায় চিংড়ি শিকার থেকে শুরু করে বাছাই ও প্রক্রিয়াজাত করতে কর্মসংস্থান হয়েছে উপকূলীয় লক্ষাধিক নারী ও পুরুষের। এতে সচ্ছলতা ফিরেছে তাদের পরিবারে।

সরেজমিনে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণকেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, বঙ্গোপসাগর থেকে টাইগার চিংড়ি শিকার করে নিয়ে আসা হয়েছে এ ঘাটে। ট্রলার থেকে শ্রমিকরা এ চিংড়ি বোঝাই করে অবতরণকেন্দ্রে তুলছেন। এরপর দলবেঁধে সেই চিংড়ি বাছাই করছেন নারীরা। প্রথমে অন্যান্য মাছ থেকে চিংড়ি পৃথক করার পর মাথা কেটে ফেলার মধ্য দিয়েই টাইগার চিংড়ি রফতানি প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ সম্পন্ন করছেন তারা। আর এই চিংড়ি ঢাকা এবং খুলনা থেকে রফতানি হচ্ছে। শুধু পাথরঘাটাতেই চিংড়ি শিকার, বাছাই ও প্রক্রিয়াজাত করতে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় ১০ হাজার নারী পুরুষের।

পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে চিংড়ি বাছাই করতে আসা হামিদা বানু (৪৮) বলেন, আমাদের এলাকায় এমনিতেই কর্মসংস্থানের অভাব। তার ওপরে বয়স হয়ে যাওয়ায় কোথাও কাজ পাচ্ছি না। তাই চিংড়ির মৌসুম আমাদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসে। এ মৌসুমে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত আমার আয় হয়।

রুবি আক্তার নামে আরেক নারী বলেন, এই চিংড়ির কারণে আমাদের বছরের পাঁচ মাস খুব ভালো কাটে। সংসারেও অভাব-অনটন থাকে না। প্রতিদিন যা আয় হয় তা দিয়ে সংসারের খরচ বহন করার পাশাপাশি হাতে কিছু উদ্বৃত্ত টাকাও থাকে।

জেলে ইসমাইল হোসেন বলেন, নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত টাইগার চিংড়ি সমুদ্রে পাওয়া যায়। এই সময় বরগুনার অন্তত ১০ হাজার জেলে টাইগার চিংড়ি শিকার করে থাকেন। বঙ্গোপসাগরসহ পায়রা, বলেশ্বর ও বিশখালী নদীর মোহনায় এই চিংড়ি বেশি পাওয়া যায়।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত শীত মৌসুমে অন্যান্য মাছ কম থাকে। তবে টাইগার চিংড়ি সেই ঘাটতি পুষিয়ে দেয়।

বরগুনা জেলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব বলেন, তিন বছর আগেও সমুদ্রের টাইগার চিংড়ির উৎপাদন হ্রাস পেয়েছিল। টাইগার চিংড়ি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য নিষিদ্ধ জালের বিরুদ্ধে আমরা সাঁড়াশি অভিযান চালাচ্ছি। পাশাপাশি গুণগতমান ঠিক রেখে চিংড়ির বেশি দাম নিশ্চিত করতে জেলে ও শ্রমিকদের পরামর্শ দিচ্ছি। এতে সমুদ্রে মাছের উৎপাদন যেমনি বেড়েছে তেমনি কর্মসংস্থান বেড়েছে। গুণগত চিংড়ি রফতানি করায় বেশি পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে সরকার।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

২ কোটি টাকার স্বর্ণ সহ ভ্যানচালক আটক 

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২১৩ জন হাসপাতালে

শিল্পকারখানা স্থাপনের লক্ষ্যে ৫০০ প্লট বরাদ্দ দিচ্ছে বিসিক

বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করতে দেশের রিকশা যাচ্ছে ইউরোপে: বিজিএমইএ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আলোচনার মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশগুলোর সমস্যা সমাধানে গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর

পত্রিকা অফিসে ঢুকে সম্পাদককে মারধোর বিএনপি নেতার

আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় রুয়েট শিক্ষার্থীদের সম্ভাবনা! 

যুব দক্ষতা ও আমাদের ভবিষ্যৎ

আরেক মাইলফলকের দ্বারপ্রান্তে দেশ: ২০২৩ সালের মাঝামাঝিতে ট্রেন যাবে কক্সবাজার

দেশের প্রথম ‘স্মার্ট উপজেলা’ হিসেবে শিবচরের কার্যক্রম উদ্বোধন