1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

টেলিটকের বিশেষ সাশ্রয়ী অফার চালু হবে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ 

নিউজ এডিটর : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০২৪

টেলিটককে একটি বিশেষ সাশ্রয়ী অফার ঐতিহাসিক ৭ মার্চে চালুর নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। একইসাথে তিনি গ্রাহক সেবার মানোন্নয়নে কাজ করারও পরামর্শ দেন।

সোমবার ঢাকার গুলশানে টেলিটক সদর দপ্তর ঘুরে দেখার সময় এই নির্দেশ দেন প্রতিমন্ত্রী।

এসময় প্রতিমন্ত্রী অন্যান্য মোবাইল অপারেটরদের সঙ্গে টাওয়ার শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে টেলিটক নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের অগ্রগতি এবং টেলিটকের বিদ্যমান পাঁচ হাজার ৬০০ টাওয়ারের কর্মক্ষমতা, বিশেষ করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানোর লক্ষ্যে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চান।

এর আগে ডাকভবনে স্মার্ট ডাকঘর নির্মাণে ডাক অধিদপ্তর, এটুআই এবং ইক্যাব এর সাথে এক পরামর্শক সভা শেষে পলক বলেন, ডাকঘরের বিস্তীর্ণ নেটওয়ার্ক, বিশাল অবকাঠামো ও জনবল ব্যবহার করে প্রত্যন্ত এলাকাসহ দেশের প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় স্মার্ট ডাক সেবা পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর।

সময়ের চাহিদা মেটাতে ডাকঘরকে মেইল সার্ভিসিং থেকে ডেলিভারি সার্ভিসিংয়ে রূপান্তরের পাশাপাশি অন্যদের সাথে অবকাঠামো শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে উন্নত ডাকসেবা প্রদানের সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী সে সুযোগ কাজে লাগাতে সংশ্লিষ্টদের পথ নকশা তৈরির নির্দেশ দেন।

জুনাইদ আহমেদ পলক ডিজিটাইজেশনের প্রভাবে ব্যক্তিগত পর্যায়ে চিঠি আদান-প্রদানের যুগ শেষ হয়ে গেলেও পণ্য পরিবহনে ডাকঘর হবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সেবা প্রতিষ্ঠান উল্লেখ করে বলেন, ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশের ঠিকানা আমরা ২০২১ সালে অতিক্রম করেছি। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের আরেকটি স্বপ্নের ঠিকানায় ২০৪১ সালের মধ্যে পৌঁছানোর অভিযাত্রা আমরা শুরু করেছি।

তিনি বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষ কম খরচে ঘরে বসেই ডিজিটাল শপ থেকে কেনা পণ্য যাতে হাতে পান সেই লক্ষ্যে স্মার্ট ডাক বিতরণের উদ্যোগ আমরা নিয়েছি। স্মার্ট ডাক ব্যবস্থায় দেশের ১০ হাজার পোস্ট অফিসকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন হাবের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

স্বয়ংক্রিয় ট্র্যাকিং পদ্ধতিতে ক্রেতার পণ্য কোথায় আছে তাও সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব হবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি ডাক ঘরে ই-কমার্সের জন্য একটি আলাদা কর্নার থাকবে যেখান থেকে পণ্য শর্টিং, ট্র্যাকিং এবং দ্রুততম সময়ে ক্রেতার কাছে পণ্য পৌঁছে দেয়া হবে। স্মার্ট ডাকঘর প্রতিষ্ঠায় স্বল্প মেয়াদি, মধ্য মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারলে ডাক সেবায় ডাকঘরের সমকক্ষ কোন প্রতিষ্ঠান খুঁজে পাওয়া দুরূহ হবে।

২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ডাক অধিদপ্তর পিছিয়ে থাকতে পারে না, যোগ করেন প্রতিমন্ত্রী পলক।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ