1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

রামপাল গ্রিডের মাধ্যমে খুলনা অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে পায়রা

নিজস্ব প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ৮ এপ্রিল, ২০২২

রামপাল ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারের মাধ্যমে পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে দেশের ২৩০ কেভি গ্রিড সিস্টেমে ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের পাওয়ার গ্রিড করপোরেশন খুলনার দিকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করে গ্রীষ্মের সর্বোচ্চ চাহিদা মেটাতে সক্ষম হবে।

এ বিষয়ে রামপালে মৈত্রী সুপার তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্পে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এর আগে মৈত্রী প্লান্ট সাবস্টেশনে ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহের পরীক্ষাটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।

ধীরে ধীরে চাহিদা অনুসারে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) তার ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারের মাধ্যমেপায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বাংলাদেশের ২৩০ কেভি গ্রিড সিস্টেমে ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। যাতে বাংলাদেশের পাওয়ার গ্রিড করপোরেশন খুলনার দিকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করে গ্রীষ্মের সর্বোচ্চ চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়।

মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টটি ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেড (ভেল) দ্বারা বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) মাধ্যমে স্থাপন করা হচ্ছে। যেটি ভারতের এনটিপিসি লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্টবোর্ডের (বিপিডিবি) মধ্যে একটি ৫০:৫০ ভাগীদারির যৌথ উদ্যোগ কম্পানি। পাওয়ার প্লান্টটি স্থাপন করা হচ্ছে অত্যাধুনিক আল্ট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির সাথে যেন পরিবেশগত প্রভাবগুলোসক্রিয়ভাবে প্রশমিত করা যায়, একই সাথে সীমিত বিকল্প জ্বালানিহীন একটি দেশে কয়লাবিদ্যুৎ উৎপাদন চালু করা হচ্ছে।

বায়ু এবং জল দূষণ কমানোর জন্য অন্তর্নির্মিত কিছু পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে এসওএক্সের নির্গমন নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো বাইপাস ছাড়াই একটি জ্বালানি গ্যাস ডিসালফারাইজেশন সিস্টেম (এফজিডি), পশুর নদীর দূষণ এড়াতে একটি সমন্বিত বর্জ্য ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা, কম ছাই এবং সালফার যুক্ত সামগ্রীসহ উচ্চ গ্রেড আমদানি করা কয়লা ব্যবহার, আরো আছে জ্বালানি গ্যাস নির্গমনের জন্য সবচেয়ে লম্বা চিমনি (২৭৫ মিটার)। মৈত্রী প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পর্যায়ে রয়েছে এবং শিগগিরই বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ