1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

আর কোনও সুযোগ নয়; শান্তি আলোচনাকে দুর্বলতা ভেবেছে কেএনএফ

নিউজ এডিটর : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
রবিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৪

পার্বত্য দুই জেলার ৯ উপজেলা নিয়ে আলাদা রাষ্ট্র গঠনের ঘোষণা দিয়ে সশস্ত্র গোষ্ঠী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়, সরকারের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বন্ধ করা সহ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাধারণ মানুষদের হত্যার অভিযোগ উঠতে থাকে। একপর্যায়ে ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্কীয়ার সদস্যদের সশস্ত্র প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র সরবরাহের প্রমাণ পাওয়া যায়। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র সংঘাত হয় বেশ কয়েকবার। এতে আহত ও নিহত হন অগণিত সেনাসদস্য।

কিন্তু তারপরও সরকার শান্তিপূর্ণভাবে আলোচনার সুযোগ দিয়েছিল। আগামী ২২ এপ্রিল সেই আলোচনায় আবার বসার কথা ছিল। কিন্তু এর আগেই পাহাড়ের দুই ব্যাংকের তিন শাখায় ডাকাতি করে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। এর মাধ্যমে তারা প্রকাশ্যে জানান দিয়েছে শান্তি আলোচনা এগিয়ে নিতে চান না তারা। ফলে ত্রাসের আবহ তৈরি এক অনিশ্চয়তা পথে অগ্রসর হল কেএনএফ।

গত দুই বছরে অন্তত নয়টি বড় ধরনের সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটিয়েছে কেএনএফ। গত বছর কেএনএফের সন্ত্রাসীদের চারটি হামলার ঘটনায় পাঁচ সেনাসদস্য নিহত হন। আরেক সশস্ত্র গোষ্ঠী ইউপিডিএফের সঙ্গে সংঘর্ষে গত বছর রোয়াংছড়ি উপজেলার খামতাংপাড়া এলাকায় আটজন এবং রুমা উপজেলার মুয়ালপিপাড়া একজন নিহত হন। জেএসএসের সঙ্গেও সংঘর্ষের ঘটনা প্রায় নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। এ ছাড়া গত বছরের ৮ মে রোয়াংছড়ি উপজেলা পাইংখিয়ংপাড়া এলাকায় আওয়ামী লীগের একজন নেতাসহ বম জনগোষ্ঠীর তিনজন এবং ২০২৩ সালের ২২ মার্চ একই উপজেলার রামথারপাড়ায় থংচুল বম নামের এক কারবারিকে (পাড়াপ্রধান) গুলি করে হত্যা করা হয়। এর আগে ২০২২ সালের ২১ জুন রাঙামাটির বিলাইছড়ির বড়থলি ইউনিয়নের সাইজাম পাড়ায় তিন ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।

কেএনএফর সন্ত্রাসীদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয়েছিল। এই লক্ষ্যে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি কাজ করছিল। কিন্তু সেই সুযোগকে সরকারের দুর্বলতা মনে করে কেএনএফ সন্ত্রাসীরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। শান্তিপূর্ণ কার্যক্রমের প্রতিশ্রুতি দিয়েও ব্যাংক ডাকাতি, অপহরণ, অস্ত্র লুট, পুলিশ ক্যাম্পে গুলিবর্ষণসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রম চালিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। এই সন্ত্রাসীদের আর কোনো সুযোগ দেওয়া সমীচিন হবে না। এই সশস্ত্র পাহাড়ি সন্ত্রাসী কেএনএফ নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করা উচিত।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

টেসলায় যোগ দিলেন বাংলাদেশি ইঞ্জিনিয়ার

বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র স্বীকৃতির মূল দলিল হস্তান্তর করেছে জার্মানি

বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি: প্রযুক্তি খাতে সম্ভাবনার হাতছানি

চামড়া সংগ্রহ করতে প্রস্তুত সাভারের চামড়া শিল্পনগরী

নিজে দেশে রোহিঙ্গারা পাবেন ঘর-কৃষিজমি-সহায়তা

১৭ আগস্ট জঙ্গিবাদ তফাত যাওয়ার দিন

৩৩ বছরেও পাকিস্তান জাহাজ না দেওয়ায় চুক্তি বাতিল মন্ত্রিসভায়

তিন বায়ু-সৌরবিদ্যুতের কেন্দ্র স্থাপনে ট্যারিফ অনুমোদন

মৃত স্বামীর কণ্ঠ শুনতে ১৬ বছর ধরে প্রতিদিন এমব্যাঙ্কমেন্ট স্টেশনে যান স্ত্রী

টিআইবি’র দেওয়া বিজ্ঞপ্তির বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়