1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে স্থলবন্দরের অবদান

মো. আলমগীর : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ৪ জুলাই, ২০২২

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ২০০১ সালের ২০নং আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। সে হিসাবে বর্তমানে স্থলবন্দর দুই দশক পার করেছে। এই সময়ের মধ্যে বন্দরগুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও কতিপয় ক্ষেত্রে অটোমেশনের মাধ্যমে আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্য ও যাত্রী চলাচল সহজীকরণ, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা শুরুতে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বেনাপোল ও সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এর কার্যক্রম শুরু করলেও সময়ের প্রয়োজন ও চাহিদার বিবেচনায় বর্তমানে ঘোষিত স্থলবন্দরের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৪টিতে, তন্মধ্যে ১২টি স্থলবন্দরের অপারেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে, ৮টি স্থলবন্দরের উন্নয়ন কাজ চলমান এবং অবশিষ্ট ৪টি স্থলবন্দর উন্নয়নের অপেক্ষায় রয়েছে।

ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাংলাদেশের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষ করে প্রতিবেশী দেশ ভারত, নেপাল, ভুটান এবং মিয়ানমারের সঙ্গে স্থলসীমান্ত পথে কম খরচে ও সহজে যোগাযোগের সুযোগ ব্যবহার করে যাত্রী চলাচল ও মালামাল পরিবহনের মাধ্যমে বাণিজ্যের বিকাশ, জনগণের মাঝে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনে স্থলবন্দরগুলোর অবদান অনস্বীকার্য। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশে দীর্ঘ সীমান্ত থাকার কারণে সীমান্ত অঞ্চলে সহজে, কম খরচে ও দ্রুততার সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের স্থলবন্দরগুলো দুদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। নেপাল ও ভুটান এ সীমান্ত বন্দরগুলো ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছে।

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো পরস্পরের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনে মেলবন্ধন হিসেবে কাজ করছে। সমুদ্র, বিমান এবং স্থলবন্দর আন্তঃসংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় জাতীয় দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক গতিশীলতা সৃষ্টি ও জনগণের মধ্যে সংস্কৃতি ও ভাবের আদান-প্রদান করার সুযোগ সৃষ্টি করেছে। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা একই দেশ ছাড়াও অন্য দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র সৃষ্টি করে এবং জনগণের জীবন মান উন্নয়নে ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ-ভারত বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘ স্থল সীমান্ত। এই দীর্ঘ সীমান্ত উভয় দেশের মধ্যে যেমন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্র সুদৃঢ় করছে, তেমনি আন্তঃযোগাযোগ, শিক্ষা-সংস্কৃতির প্রসার, পারস্পরিক সৌহার্দ ও গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনে জনগণকে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করছে। এ কথা সত্য যে, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ একটি বৃহৎ ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট কেন্দ্রে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক উজ্জ্বল। এ কারণে কার্গো ও যাত্রী যাতায়াত সহজতর করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপাল (বিবিআইএন) মোটর ভেহিক্যাল চুক্তি (এমভিএ) স্বাক্ষর করা হয়েছে। এ চুক্তি কার্যকর করা হলে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্থাপন জোরদার হবে এবং এর মাধ্যমে পরিবহন সেক্টরে বিনিয়োগ বাড়বে ও অদক্ষতা বহুলাংশে হ্রাস পাবে। এর ফলে একই দেশে বা সদস্যভুক্ত অন্য দেশের অনুন্নত অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও সম্পূরক সুবিধাদির বিস্তার লাভ করবে; যার ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন পশ্চাৎবর্তী অঞ্চলগুলো ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে এবং এসব এলাকার জনগণের জীবন-মান বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে।

সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যে পরিবহন সংযোগ রয়েছে তাতে বাংলাদেশে ১৭ শতাংশ ও ভারতের ৮ শতাংশ জাতীয় আয় বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে যে, পরিবহন সংযোগ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ২৯৭ শতাংশ এবং ভারতের ১৭২ শতাংশ বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এডিবি কর্তৃক পরিচালিত অন্য একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, বাংলাদেশে অগ্রাধিকার আঞ্চলিক পরিবহন সংযোগ স্থাপিত হলে বাংলাদেশ, ভারত, ভুটান ও নেপালের মধ্যে বছরে প্রায় ১৮ মিলিয়ন টন কার্গো বা ফ্রেইট চলাচল করতে পারবে। তাই বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ আন্তঃআঞ্চলিক সংযোগ সুদৃঢ় করতে বিশ্বব্যাংক, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) ও নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। তন্মধ্যে এডিবির অর্থায়নে সাউথ এশিয়ান সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) প্রকল্প পরিচালিত হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় দক্ষিণ এশিয়ায় আন্তঃসীমান্ত সংযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়ন করা হচ্ছে, যার আওতায় তামাবিল ও আখাউড়া স্থলবন্দরে ২১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে অবকাঠামো উন্নয়ন, অটোমেশন, যাত্রী পরিবহন সুবিধাটি প্রতিষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী প্রকল্পটি অনুমোদন করেছেন। বাংলাদেশের এ দুটি স্থলবন্দরের বিপরীতে ভারতীয় অংশে অবস্থিত ডাউকী ও আগরতলার সমন্বিত চেকপোস্টে অনুরূপ কার্যক্রম গ্রহণ করার ফলে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে কার্গো ও যাত্রী চলাচল দ্রুততর ও সহজতর হবে বলে আশা করা যায়।

গত ২৫ জুন, ২০২২ তারিখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন। এতে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের আয়-উপার্জনের সুযোগ তৈরি হয়। সেই সঙ্গে বেনাপোল, ভোমরা, হিলি, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর ব্যবহার করে ভারতের আগরতলা, ডাউকী, সুতারকান্দিতে পণ্য পরিবহন বাড়ছে। এর ফলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত আসাম, ত্রিপুরা, মেঘালয়ের সঙ্গে পশ্চিম বাংলার সংযোগ প্রতিস্থাপিত হচ্ছে, যা নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এ সেতুটি আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্যের প্রায় ৪০ শতাংশ স্থলবন্দরের মাধ্যমে হয়ে থাকে। তবে শুল্ক ও অশুল্ক প্রতিবন্ধকতার কারণে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্ত বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়। এসব বাধা দূরীকরণে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত, নেপাল, ভুটানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ফোরাম রয়েছে। দ্বিপক্ষীয় ফোরামে অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শুল্ক ও অশুল্ক প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে প্রায়ই দ্বিপক্ষীয়, বহুপক্ষীয় আলোচনা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতাধীন বন্দরগুলো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংযোজন করার জন্য ইতোমধ্যে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ২০০৮-২০০৯ অর্থবছরে ৫১.০০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প ছিল। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সংস্থায় প্রায় ১৩০০.০০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প ছিল। যা বর্তমানে আরো বেড়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে স্থলবন্দরের আয়ের পরিমাণ ছিল ৮৩.২০ কোটি টাকা, যা ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৬৬.৭০ কোটি টাকায় উন্নীত হয়। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় স্থলবন্দরগুলো বর্তমানে সুচারুরূপে পরিচালিত হচ্ছে এবং স্থলবন্দরের মাধ্যমে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারিত হচ্ছে।

স্মর্তব্য হয় যে, স্থলবাণিজ্য সহজীকরণ করতে হলে উন্নত সড়ক যোগাযোগ ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন করা প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ রিজিওনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন প্রোগ্রামের আওতায় ভোমরা, বুড়িমারী, বেনাপোল ও ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরে অবকাঠামো তৈরি ও প্রয়োজনীয় ডিজিটালাইজেশনের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। স্থলবন্দরগুলো সম্পূর্ণভাবে উন্নয়ন ও বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ-ভারত পরস্পরের মধ্যে এসব স্থলবন্দর যাত্রী ও যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু ও অর্থনৈতিক করিডোর হিসেবে কাজ করবে। তাছাড়া বাংলাদেশ স্থলবন্দরগুলো ভারতীয় ল্যান্ড করিডোর ব্যবহার করে নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে অনায়াসে বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশের কিছু স্থলবন্দর যেহেতু ট্রানজিট ও ট্রানশিপমেন্টের প্রয়োজন মনে রেখে উন্নয়ন করা হচ্ছে, সেহেতু অদূর ভবিষ্যতে এসব স্থলবন্দর দুদেশের মধ্যে মৈত্রী ও বন্ধনের সেতু হিসেবে কাজ করবে।

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও ইকোনমিক এন্ড সোস্যাল কমিশন ফর এশিয়া এন্ড দ্য প্যাসিফিকের তথ্য অনুযায়ী এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত দেশগুলোর মধ্যে মাথাপিছু আয় প্রায় ২.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এক্ষেত্রে স্থলবন্দর বাণিজ্য বিকাশ, আয় বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। গত দুই দশকে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে, যার ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ক্ষুদ্র ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ও সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে দক্ষিণ এশিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়নসহ বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সীমান্ত পণ্য পরিবহন ও যাত্রী চলাচলে ব্যয় ও সময় হ্রাস করা প্রয়োজন।

বিশ্বায়ন ও মুক্তবাজার অর্থনীতির ধারাবাহিকতায় চতুর্থ শিল্প বিপ্লব তথা তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লব আমাদের সামনে উপনীত। ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত রাষ্ট্র বিনির্মাণের ভিশন এবং উন্নয়নশীল রাষ্ট্র উত্তরণের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বর্তমান সরকার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ গ্রহণসহ যোগাযোগ ও অবকাঠামো খাতকে এগিয়ে নিতে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। বিশ্বায়নের যুগে আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক জোটের প্রয়োজনে আন্তঃরাষ্ট্রীয় বাণিজ্যের বিকাশ এবং আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর বন্দর ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সময়ের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জগুলো উত্তরণ করা সম্ভব হলে স্থলপথে আন্তঃসীমান্ত পণ্য পরিবহন ও যোগাযোগ এবং যাত্রী চলাচল অধিকতর সুগম হবে। আর এর মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

লেখক : মো. আলমগীর – চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগের কোনো আল্টিমেটাম দেয়া হয়নি: যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রে গোলাগুলিতে অল্পের জন্য ৫ বাংলাদেশির প্রাণরক্ষা 

মেসিকে ৪০০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব দিলো সৌদি ক্লাব আল হিলাল 

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ বাংলাদেশের

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশের রেকর্ড

মাত্র ১০০ রুপিতে ক্যানসারের ওষুধ

কমনওয়েলথ দেশগুলোতে উন্নয়ন-ব্যবসা জোরদার করার গুরুত্বারোপ শেখ হাসিনার 

ক্লাস্টার পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষে স্বপ্ন দেখছেন খুলনার চাষিরা

ভাঙ্গনের মুখে বিএনপি! খালেদার দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশের নেপথ্যে তারেক!