1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

পদ্মা সেতুতে ট্রেন চলাচল : আরও একটি স্বপ্নজয়ের পালা

বিশেষ প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২

এবার আরও একটি স্বপ্নজয়ের পালা। ট্রেনে চড়ে পদ্মা সেতু পাড়ি দেয়ার স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। রেলপথ আগামী জুনে উদ্বোধনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে। মাদারীপুরের শিবচরের পদ্মা রেলস্টেশন থেকে সেতুর জাজিরা প্রান্ত পর্যন্ত ৪ কিলোমিটারে বসে গেছে পাথরবিহীন আধুনিক রেল লাইন। এ অংশের উড়াল রেলপথের কাজ প্রায় শেষ।

শুক্রবার (১৫ জুলাই) সকালে গ্যাংকারে চড়ে রেল প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তুষ্ট তিনি।

ইতোমধ্যে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত সমতলে বসেছে প্রায় ৩ কিলোমিটার রেললাইন। ৬.১৫ কিলোমিটার মূল সেতুর ওপর এখন চলছে রেললাইন বসানোর শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি।

নির্মাণ হয়ে গেছে ৫টি স্টেশন। প্রস্তুত হয়েছে টিকিট কাউন্টারসহ অন্যান অবকাঠামো। মাওয়া স্টেশনে চলছে প্ল্যাটফর্ম নির্মাণের কাজ। ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত প্রায় সব কটি স্টেশনই প্রায় প্রস্তুত। শ্রমিকরা বলছেন, আগামী ৭ দিনের মধ্যে শেষ হবে মাওয়া স্টেশনের সব কাজ। এরপরই বসবে সিগন্যালের যন্ত্রপাতি।

কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তুষ্ট রেলমন্ত্রী জানান, স্বপ্নের সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। আগামী সপ্তাহ থেকে শুরু হবে মূল সেতুতে রেল লাইন বসানোর কাজ।

তিনি বলেন, সেতুর ওপর কাজ করার অনুমতি আগামী সপ্তাহের মধ্যে পেয়ে যাব। অনুমতি পেয়ে গেলে রেলের দিক থেকে অন্যান্য প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়ে আছে। কাজেই অনুমতি পাওয়া মাত্রই দেরি না করে কাজ শুরু করা হবে। এজন্য কী ধরনের প্রস্তুতি আছে, সেটাই দেখতে এসেছি।

মন্ত্রী জানান, ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৬১ শতাংশ আর মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ।

গত ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। সবার ব্যবহারের জন্য পরদিন সকাল থেকে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু খুলে দেয়া হবে। এর মধ্যে দিয়ে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সড়কপথে যুক্ত হয়ে যায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা। আগে যে পথ ফেরির মাধ্যমে পাড়ি দিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লেগে যেত, এখন সেটি পার হওয়া যায় মাত্র কয়েক ঘণ্টায়।

দ্বিতল এই সেতুতে রেল চলাচলের ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে রেল সংযোগের কাজ এখনো শেষ হয়নি। পদ্মা সেতুর নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থে সেতুটি তৈরি।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

দরিদ্র পরিবারের মাঝে সেনাবাহিনীর ঈদ উপহার

তারেক জিয়ার হুকুমে দেশে আগুন সন্ত্রাস হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

‘রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে’

পুনরায় শুরু হচ্ছে ভাষানটেক পুনর্বাসন প্রকল্পের কাজ

বিজয়ের মাসের ২য় টেস্টেও পাকিস্তানি জার্সি-পতাকা প্রতিরোধের ঘোষণা

বাধ্যবাধকতা শিথিল হচ্ছে ক্রেডিট কার্ডের লেনদেনে রিটার্ন দাখিলে

৩০০ আসনে ২৭৪১ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগে আগ্রহী জাপান

চুরি ডাকাতি বন্ধ করে চরমোনাই পীরকে নেতা মানতে বিএনপিকে আহ্বান

মহান বিজয় দিবসে যুদ্ধাহত-শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য উপহার পাঠালেন শেখ হাসিনা