1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

সরকারের উদ্যোগে পঞ্চগড়ে চা শিল্পের বিপ্লব

পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩

দুই দশক আগে শুরু হয়ে চায়ের নীরব বিপ্লবে বদলে গেছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের অর্থনীতি। এক সময়ের চরম দারিদ্র্যে জীবন কাটানো এ অঞ্চলের মানুষ স্বাবলম্বী হয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন গড়ে উঠেছে কর্মসংস্থান একই সঙ্গে পরিবর্তন হয়েছে মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থান। হাজার হাজার অনাবাদি গো-চারণ পতিত জমি হয়ে উঠেছে সমতলের চা ভূ-স্বর্গ। চাঙ্গা অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পর্যটনের নতুনমাত্রা। দুই দশক আগে শুরু হয়ে এখন চা উৎপাদনে বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটের পরেই পঞ্চগড়ের অবস্থান।

চা চাষের যাত্রা শুরু

১৯৯৬ সালে তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পঞ্চগড় সফরে এসে চা চাষের সম্ভাবনার কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর সে চিন্তার ফসল  আজকের এ চা-বাগান। সে সময় তৎকালীন জেলা প্রশাসক জনাব মো. রবিউল ইসলামের তত্ত্বাবধানে পরীক্ষামূলকভাবে চা চাষ শুরু হয়। প্রথমে টবে, পরে জমিতে চায়ের চাষ করা হয়। সে সফলতা থেকে পঞ্চগড়ে ১৯৯৯ সালে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চা চাষের পরিকল্পনা করা হয়। সে বছরের অক্টোবরে বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিট ও বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউটের একটি বিশেষজ্ঞ দল পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও জেলায় জরিপ চালিয়ে চা চাষের সম্ভাবনা সম্পর্কে নিশ্চিত হন। জরিপ কমিটি পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও জেলায় প্রায় ৪০ হাজার একর জমিতে চা চাষের সম্ভাবনা নির্ধারণ করেন।

বাণিজ্যিকভাবে চা-বাগানের যাত্রা

২০০০ সালের দিকে তেঁতুলিয়া টি কোম্পানি লিমিটেড ও কাজী অ্যান্ড কাজী টি এস্টেটের হাত ধরে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে চা চাষ শুরু হয়। ২০০১ সালে বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিটিআরআই) একটি উপকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করার মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে মতিয়ার রহমান, সিরাজুল ইসলাম, ইসহাক আলী মন্ডল, আবদুর রহমান ও আবুল হোসেনসহ ছয় থেকে সাতজন ক্ষুদ্র চাষি চা চাষ শুরু করেন। এরপর থেকেই বাড়তে থাকে চা চাষের পরিধি। এক সময়ের পতিত গো-চারণ ভূমি হয়ে উঠে বিস্তৃত সবুজ চা-বাগান। চা গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিকল্পনায় বাংলাদেশ চা বোর্ড কৃষকদের চা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে ঋণ ও বিভিন্ন উৎসাহ প্রদান করেন। বাগানের কাঁচা পাতা বিক্রি করে হাতে নগদ অর্থ আসার সঙ্গে সঙ্গে কৃষকের বাড়ির আঙিনাটুকুও হয়ে উঠেছে চা-বাগান।

জেলায় চা উৎপাদনের পরিমাণ

চা বোর্ডের আঞ্চলিক কার্যালয়ের তথ্যানুযায়ী, চা উৎপাদনে সিলেটের পর দ্বিতীয় অঞ্চল হয়ে উঠেছে এ জেলা। প্রায় ১০ হাজার একর জমিতে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় প্রায় সাড়ে ৭ হাজার চা-বাগান। নিবন্ধিত ক্ষুদ্র চা-বাগান রয়েছে ১ হাজার ১৬৮টি। অনিবন্ধিত চা-বাগান রয়েছে ৬ হাজার। নিবন্ধিত ৮৯১ জন এবং অনিবন্ধিত ৫ হাজার ১৮ জন ক্ষুদ্র চা চাষি রয়েছেন। ২০ একরের ওপরে ১৯ টি এস্টেট রয়েছে। বর্তমানে জেলায় ২৩টি চা প্রক্রিয়াজাত কারখানা চালু রয়েছে। এসব কারখানা থেকে গত বছর ১ কোটি ৫২ লাখ কেজি চা উৎপাদন হয়েছে। এছাড়াও ২০২১ সালে ১ কোটি ৪৫ লাখ, ২০২০ সালে ১ কোটি ৩ লাখ ও ২০১৯ সালে ৯৫ লাখ ৯৯ হাজার কেজি চা উৎপাদন হয়েছে।

চা বাগানে মিশ্র ফসল চাষে লাভবান কৃষক

সবুজ চা পাতা ছাড়াও চাষিরা চা-বাগানে মিশ্র ফসল চাষ করে লাভবান হচ্ছে। তারা চা-বাগানে এখন বিভিন্ন উন্নত প্রজাতির আম, মাল্টা, পেঁপে, সুপারি, তেজপাতা, আমলকী ও মেহগনিসহ নতুন বাগানে বিভিন্ন শাক-সবজি চাষ করে বাড়তি আয় করেছেন। গত এক দশকে চা-বাগানে এসব মিশ্র ফসল চাষ করে সফল হয়েছেন অনেক চাষি।

নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি

সমতলের চা-বাগান ঘিরে বেকার নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। জেলার লক্ষাধিক মানুষ জড়িয়ে পড়েছেন চা শিল্পে। বেকারদের একটি বড় অংশ চাকরি ছেড়ে দিয়ে চা চাষে বিনিয়োগ করছেন। এতে করে হাজার হাজার নারী-পুরুষের কাজের কর্মসংস্থান হয়েছে। অর্থনীতিতেও স্বাবলম্বী হয়েছেন তারা। চা অর্থকরী ফসল হিসেবে বছরের নয় মাস চলে বাগানের বিভিন্ন কাজ। বাগানের পরিচর্যা হিসেবে ফ্লাইং কাটিং অর্থাৎ গাছের মাথা ফ্লাইং কাটিং, সার ও কীটনাশক স্প্রে, পানি নিষ্কাশনের কাজ করা হয়। তিন মাস বাগান পরিচর্যার পর নতুন কুঁড়ি গজে উঠে। এর মাস খানেকের মধ্যেই শুরু হয় পাতা তোলা। শ্রমিকরা বাগানে বাগানে দলবেঁধে কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা চুক্তিতে পাতা তুলেন। দিন শেষে শ্রমিকদের হাতে আসে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকার মতো। পাতার দাম বাড়লে শ্রমের দামও বেড়ে যায়। এছাড়াও কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে চা কারখানাগুলোতেও।

শ্রমিক থেকে চা বাগানের মালিক

চা শিল্প ঘিরে শুধু চা চাষি ও চা শ্রমিকের অর্থনৈতিক পরিবর্তন ঘটেনি। শ্রমিক থেকে অনেকেই হয়ে উঠেছেন চা বাগানের মালিক। নিজের জমি না থাকলেও অন্যের কাছ থেকে দীর্ঘ মেয়াদে জমি লিজ নিয়ে বাগানের মালিক হয়েছেন। অর্থনৈতিক সচ্ছলতায় বদলে গেছে আর্থ সামাজিক অবস্থা। ছনের ছাউনির জায়গায় ইট-কংক্রিটের ঘরবাড়ি। উন্নত হয়েছে গ্রামীণ পরিবেশ। আধুনিকতার শহরের আদলে গড়ে উঠছে চা গ্রাম।

বিশ্বের সেরা চা পঞ্চগড়ের

পৃথিবীর সেরা চা উৎপাদিত হচ্ছে এখানে। বাংলাদেশে একমাত্র প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ১০০ ভাগ অর্গানিক চা উৎপাদন করছে কাজী অ্যান্ড কাজী টি। তাদের চা বাগান সম্পূর্ণ কম্পোজিট টি এস্টেট। আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশে অর্গানিক চা উৎপাদনে খ্যাতি পেয়েছে কাজী অ্যান্ড কাজী টি এস্টেটের। এই অর্গানিক চা উৎপন্ন হয়ে বিক্রি হচ্ছে লন্ডনের হ্যারোড অকশন মার্কেটে। রপ্তানি হচ্ছে দুবাই, জাপান ও আমেরিকায়। দেশীয় বাজারে চাহিদা মিটিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করেছে এখানকার চা।

গড়ে উঠছে তৃতীয় চা নিলাম কেন্দ্র

চট্টগ্রাম ও শ্রীমঙ্গলের পর দেশের চায়ের তৃতীয় নিলাম কেন্দ্র গড়ে উঠছে এ জেলায়। উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও লালমনিরহাট থেকে উৎপাদিত চা এই নিলাম কেন্দ্রে বিক্রির পরিকল্পনা করা হয়েছে। আগামী মাসেই চালু হচ্ছে চায়ের তৃতীয় নিলাম কেন্দ্র। এ জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে চা বোর্ড। নিলাম কেন্দ্র ঘিরে স্থাপিত হয়েছে ব্রোকার ও ওয়্যার হাউজ।

বেড়েছে পর্যটনের সম্ভাবনা

সমতলে চা বাগান ঘিরে সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে পর্যটন শিল্পের। গ্রামীণ পর্যটন হিসেবে ইকো ট্যুরিজম ও গ্রিন ট্যুরিজমের গুরুত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে কৃষিতে চা শিল্প। পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের উত্তরের সীমান্ত জনপদ পঞ্চগড়ে গড়ে উঠা চা শিল্প গ্রামীণ পর্যটনে নতুনমাত্রা দিয়েছে। চা শিল্পকে কৃষি পর্যটনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। প্রতি বছর সিলেট, মৌলভীবাজার ও চট্টগ্রামে চা-বাগান দেখতে পাড়ি দেয় লাখো পর্যটক। সিলেট-চট্টগ্রামের মতোই চা বাগান পর্যটনে নতুনমাত্রা যোগ করেছে পঞ্চগড়ে।

সম্ভাবনার পাশাপাশি সংকটও চরমে

সমতল ভূমিতে চা ভূ-স্বর্গ গড়ে উঠলেও তৈরি হয়েছে নানান সংকট। এসব সংকটের মধ্যে রয়েছে চাষিদের উৎপাদিত চা পাতার ন্যায্য দাম না পাওয়ার অভিযোগ। এতে করে তারা বর্তমানে চরম হতাশায় রয়েছেন। কৃষকদের অভিযোগ, কয়েক বছর ধরেই পাচ্ছেন না চা পাতার ন্যায্য দাম। শক্তিশালী সিন্ডিকেটের জাঁতাকলে ইংরেজ নীলকরদের মতোই চুষে নেয়া হচ্ছে কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য। প্রতিনিয়ত লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের। উৎপাদিত চা পাতা বিভিন্ন অজুহাতে চা কারখানার মালিকরা ৪০ থেকে ৫০ ভাগ কেটে নিচ্ছেন। এতে উৎপাদনের খরচও তুলতে পারছেন না চা চাষিরা। এ পরিস্থিতি নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর উপরই ভরসা করছেন তারা। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের উপর ভর করে দেশের অর্থনীতি ও খাদ্য ভাণ্ডার মজুদ হচ্ছে। এই কৃষকরা যাতে তাদের উৎপাদিত সবুজ অর্থনীতির ন্যায্য মূল্য পান তার ব্যবস্থা করতে হবে।

তবে কারখানার মালিকদের দাবি, চাষিরা কারখানায় ভালোমানের পাতা দিতে পারছেন না। দুটি পাতা একটি কুড়ি অর্থাৎ তিন পাতা থেকে সাড়ে চার পাতা পর্যন্ত বর্তমান নির্ধারিত ১৮ টাকায় কেনা যায়। কিন্তু চাষিরা বাগান থেকে কাঁচি দিয়ে কেটে ৭ থেকে ৮ পাতা পর্যন্ত নিয়ে আসায় সে দামে কেনা সম্ভব হয় না। ভালো পাতা না পেলে যেমন প্রডাকশন ভালো হবে না, সে প্রডাকশনে চা নিলাম বাজারে দাম না পেলে কৃষকদেরও ন্যায্য দাম দেওয়া সম্ভব নয়। তাই চাষিদের চায়ের উপর প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জাম দিয়ে যদি বাগান থেকে পাতা উত্তোলন করা যায়, তাহলে চাষি ও কারখানা উভয়ই লাভবান হলে টিকে থাকবে এ চা শিল্প।

গ্রিন কেয়ার অ্যাগ্রো লিমিটেটের চা কারখানার ম্যানেজার মঞ্জুরুল আলম জানান, চট্টগ্রামের অকশন মার্কেটে সিলেটের চায়ের তুলনায় আমাদের চায়ের দাম কম। কারণ তারা যে নিয়ম মেনে বাগান থেকে চা উত্তোলন করে, আমরা সেই নিয়মের ধারে কাছেও নেই। আমাদের এখানকার ক্ষুদ্র চা চাষিরা হাতের বদলে কাঁচি দিয়ে আট থেকে ১০ পাতা পর্যন্ত ডালসহ কেটে কারখানায় নিয়ে আসেন। অথচ নির্ধারণ করা আছে চার থেকে সাড়ে চার পাতা পর্যন্ত। এ কারণে আমরাও চায়ের মান ঠিক রাখতে পারছি না। যার কারণে আমাদের চায়ের চাহিদা কমে যায়। চাহিদা কমে গেলে দামও কমে যায়। তাই চা চাষিরা ভালোমানের পাতা সরবরাহ করলে আমরা মূল্য নির্ধারণ কমিটির দর অনুযায়ী কাঁচা পাতা কিনব। সেক্ষেত্রে আমরাও ভালো মানের চা উৎপাদন করতে পারবো এবং অকশন মার্কেটে আমাদের চায়ের চাহিদাও বৃদ্ধি পাবে।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের জেলা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উন্নয়ন কর্মকর্তা আমির হোসেন বলেন, ‘সমতল ভূমিতে চা চাষে উত্তরাঞ্চলের ৫টি জেলা অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। ১৯৯৬ সালে এ জেলায় প্রথম চা চাষের পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়। ২০০০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ক্ষুদ্র পর্যায়ে চা চাষ। এ অঞ্চলে দিনদিন চা চাষ ও উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে তা আজ সিলেটের পর দ্বিতীয় অবস্থানে এসেছে। পঞ্চগড়ের চা শিল্পকে অনুসরণ করে ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, দিনাজপুর ও নীলফামারীতে চা উৎপাদনে সমৃদ্ধ করেছে রংপুরের পাঁচ জেলা। ২০২২ সালে উত্তরাঞ্চলের পাঁচ জেলায় (পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, লালমনিরহাট ও নীলফামারী) চা উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ৭৭ লাখ ৫৯ হাজার ২২৬ কেজি। যা বিগত বছরের তুলনায় ৩২ লাখ ১৯ হাজার ২২৬ কেজি বেশি। আগামী সেপ্টেম্বরে দেশের তৃতীয় নিলাম কেন্দ্র চালু হচ্ছে এ জেলায়। ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিও নেয়া হয়েছে। নিলাম কেন্দ্র চালু হলেও চাষিরা উপকৃত হবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা চাষীদের চা চাষে প্রশিক্ষিত করতে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দিতে ‘ক্যামেলিয়া খোলা আকাশ স্কুলে’র মাধ্যমে কর্মশালা করছি। চাষিদের সমস্যা সমাধানে ‘দুটি পাতা একটি কুঁড়ি’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপস চালু করা হয়েছে। এছাড়া আঞ্চলিক কার্যালয়ে একটি পেস্ট ম্যানেজমেন্ট ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে। যেখানে চাষিদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান, রোগবালাই ও পোকা দমনে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

রোমাঞ্চকর জয়ে বাংলাদেশের যত রেকর্ড

বেনাপোলে ভারতীয় ট্রাক থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল ও নিষিদ্ধ ওষুধ জব্দ

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামছে রাজউক

কলম্বিয়ায় কয়লা খনিতে বিস্ফোরণ, নিহত ১১

রোহিঙ্গাদের মধ্যে ১৫শতাংশ পরিবারই পুরুষ শূন্য: ইউএনএইচসিআর

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে ফ্রান্সের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

ক্রমাগত নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: মোদি

উত্তরা থেকে মতিঝিলে ছুটতে প্রস্তুত মেট্রোরেল, চলছে সমন্বিত ট্রায়াল

‘চুরি হওয়া’ ১০৬টি মোবাইল উদ্ধার করলো চট্টগ্রাম বন্দর থানা

তৃতীয় লিঙ্গের ২২ জনের ঈদের আনন্দ আশ্রয়ণের ঘরে