1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

শুভ বড়দিন: ‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’

এডভিন বরুন ব্যানার্জী : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

মাঝে মধ্যে রাজধানীর উপকণ্ঠে সাভার ব্যাপটিস্ট-মণ্ডলীর উপাসনায় যোগ দেই। শহর থেকে দূরে উপশহরের পরিবেশ আর ওই মণ্ডলীর খ্রিস্টভক্তদের সান্নিধ্য আমাকে উপাসনায় যোগ দিতে অনুপ্রেরণা জোগায়। প্রতি বড়দিনে সেখানে বড়দিনের উপাসনার পর প্রীতিভোজের আয়োজন হয়। সেকারণে সবাই হাতে সময় নিয়ে উপাসনায় যোগ দিতে আসে।

পালক সেই সুযোগে উপাসনায় যোগ দিতে আসা অনেককে বড়দিন সম্পর্কে তাদের নিজস্ব উপলব্ধির কথা সবার উদ্দেশে বলার জন্য আহ্বান জানান। যাতে তারা একে অন্যের অভিজ্ঞতার বিষয়ে জানতে পারে। সবার বক্তব্য শেষ হলে পালক বড়দিনের ওপর তার প্রচারমূলক বক্তৃতা দেন।

উপাসনা অংশগ্রহণমূলক হওয়ায় সবাই তা পছন্দ করে বলে মনে হয়। কোনো তাত্ত্বিক বক্তব্য না রেখে বড়দিন সম্পর্কে নিজের অনুভূতির কথা বলতে পালক অংশগ্রহণকারীদের অনুরোধ করেন। তবে পালকের কথা না রেখে এই উন্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করে প্রায় সবাই যিশুর জন্ম ও পৃথিবীতে তার আগমনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে মতামত ব্যক্ত করে। একপর্যায়ে পালক কোন দিন অবগাহন নিয়েছেন তা নয় বরং ব্যক্তিজীবনে যিশু যেদিন ত্রাণকর্তা হিসেবে উপস্থিত হন, সেদিনের অভিজ্ঞতার কথা বলতে আহবান জানান।

বিষয়টি স্পষ্ট করতে তিনি একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করেন। এক ব্যক্তি কোথাও বের হলে সঙ্গে একটি বাইবেল রাখতেন। এর কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন- বাইবেল তাকে পুরোনো অভ্যাস অনুযায়ী পাপের পথে পা না বাড়াতে প্রেরণা দেয় এবং পাপ থেকে রক্ষা করে। যাহোক, ব্যক্তিজীবনে কোন দিন বা কোন ক্ষণে যিশু আমার জীবনে প্রবেশ করলেন, সেটিই বড় ভাবনা।

আমরা জানি, সাধু পৌল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের পথে যাওয়ার সময় যিশুর দর্শন লাভ করেন এবং এটি তার জীবনের মোড় পরিবর্তনকারী একটি ঘটনা। সেদিন এবং সেই মুহূর্ত থেকে যিশুর অনুসারীদের নিপীড়ন করার পরিবর্তে তিনি তাদের রক্ষণে আত্মনিয়োগ করেন এবং জীবনবাজি রেখে রোমান সাম্রাজ্যের বিভিন্ন শহর ও গ্রামে খ্রিস্টধর্ম প্রচারে অনন্য ভূমিকা পালন করেন।

ভারতবর্ষে সাধু সুন্দর সিংয়ের কথা বলা যেতে পারে। তিনি পাঞ্জাবের লুধিয়ানার একটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ধর্মশিক্ষার পাশাপাশি ইংরেজি শিখতে তার মা তাকে লুধিয়ানার একটি ইংরেজি স্কুলে ভর্তি করান। অধ্যয়নকালে ১৪ বছর বয়সে তার মাতৃবিয়োগ হয়।

এতে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। রাগে তিনি তার স্কুলের বন্ধুদের সামনে বাইবেলের একটি-একটি পাতা ছিঁড়ে আগুনে পোড়ান। মায়ের মৃত্যুর কারণ খুঁজতে গিয়ে তিনি তার ধর্মের (শিখ ধর্ম) ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেন।

একপর্যায়ে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে, ঈশ্বর বলে যদি কেউ থাকেন এবং তিনি যদি তাকে দর্শন না দেন- তবে তিনি (সুন্দর সিং) রাতের বেলা চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করবেন।

ওই রাতে তিনি যিশুর দর্শন লাভ করেন। পরবর্তী সময়ে প্রকাশ্যে সিমলার ব্যাপটিস্ট চার্চে খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করে অবগাহন নেন এবং ভারতবর্ষে খ্রিস্টধর্মপ্রচারে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। সাধু পৌল প্রথম জীবনে প্রকৃত অর্থেই একজন মৌলবাদী মানুষ ছিলেন।

ইহুদি ধর্মের মর্যাদারক্ষায় তিনি সন্ত্রাসের পথ বেছে নেন এবং যিশুর অনুসারীদেরকে উচ্ছেদের লক্ষ্যে তাদের উপর অত্যাচার-নিপীড়ন চালান। অপরদিকে সাধু সুন্দর সিং ঈশ্বর-দর্শনে জীবনবাজি রাখেন।

অন্তরের তীব্র দহন বা তাড়নার কারণে তারা জীবনের একটি সন্ধিক্ষণে গিয়ে উপস্থিত হন এবং সত্যের মুখোমুখি দাঁড়ান। একথা স্মরণ করেই হয়ত জ্ঞানী সলোমন বলেন- ‘‘তাই তোমার সহিত সাক্ষাৎ করিতে বাহিরে আসিয়াছি, সযত্নে তোমার মুখ দেখিতে আসিয়াছি, তোমাকে পাইয়াছি” (হিতোপদেশ ৭:১৫ পদ।)

সাধারণ মানুষ সত্য অনুসন্ধানে প্রাণপণ চেষ্টা করে না। তাই সত্যকে সবাই সেভাবে অনুভব করে না বা জানতে পারে না। পারস্যের কবি ও দার্শনিক জালালউদ্দিন রুমির একটি উক্তি এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে। তিনি বলেন-

“I looked into my heart and there is He.”

সবার দৃষ্টি অতদূর পৌঁছায় না। সে কথা মনে করে কবিগুরু বলেন-

‘‘হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে,/ দেখতে আমি পাইনি। বাহির পানে চোখ মেলেছি,/ আমার হৃদয় পানে চাইনি।”

যিশু সবার হৃদয়ে থাকলেও, তাকে দেখার মতো দৃষ্টি অনেকেরই নেই।

জন্মের পর জীবনের প্রথম ৬ বছর আমরা hypnotic trench-এর মধ্যে থাকি। এ সময় পরিবারসহ অন্য যাদের সাহচর্যে বেড়ে উঠি, তাদের কাছ থেকে যা শিখি; সেগুলো আমাদের অবচেতন মনে গেঁথে যায় এবং জীবনের পরবর্তী সময়ে রাডার হিসেবে কাজ করে। সেকারণে দায়ূদ হিতোপদেশ ২২:৬ পদে বলেছেন- ‘‘বালককে তাহার গন্তব্য পথানুরূপ শিক্ষা দাও, সে প্রাচীন হইলেও তাহা ছাড়িবে না।”

শৈশব থেকে যে ধর্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বেড়ে উঠি, সেটি স্থায়ী হয় এবং একে আশ্রয় করে জীবনযাপন করি। এটি আমাদের ব্যক্তিগত পরিচয়ের প্রধান অংশ হয়ে ওঠে। ফলে আমরা জীবনভর এই পরিচয়রক্ষায় যত্নবান হই। ধর্মবিশ্বাসকে সমুন্নত রাখতে লেখাপড়া করি এবং যেসব বিষয় আমাদের ধর্মবিশ্বাস মজবুত করে, সেগুলো মনে রাখি। এর ওপর ব্যাখ্যা প্রদান করি।

আমাদের ধর্মবিশ্বাসের সঙ্গে যেসব চিন্তা বা মতবাদ সংগতিপূর্ণ নয়, সেগুলো সযত্নে পরিহার করি। ফলে মুক্তচিন্তা ও যুক্তির নিরীখে আমরা কখনও ধর্মকে দেখি না। ধর্ম আমাদের বিশ্বাসের অংশ হিসেবেই থেকে যায়। ধর্মকে নিজের মতো ভিন্ন আঙ্গিকে দেখার ক্ষমতা লাভ করি না।

আমাদের চেতনা বা বোধের সঙ্গে নতুন কোনো মাত্রা যুক্ত হয় না। ফলে ধর্মশিক্ষাকে নিজেদের জীবননির্মাণ বা সমাজ পরিবর্তনের কাজে লাগাতে পারি না। সেকারণে নিজেদের উপলব্ধি বা অভিজ্ঞতা থেকে যিশু সম্পর্কে কিছু বলতে বলা হলে আমাদের চিন্তার মধ্যে একটি ঝাঁকুনি অনুভব করি।

ধর্মবিশ্বাস অনেকটা আবেগকেন্দ্রিক। সুতরাং নিজধর্ম সম্পর্কে কেউ নেতিবাচক কিছু বললে আমরা ক্ষেপে যাই। আবেগতাড়িত হয়ে ধর্ম ও নীতি-নৈতিকতা সম্পর্কে আমরা অনেক জ্ঞানগম্ভীর বক্তৃতা-বিবৃতি দিলেও, ব্যক্তিজীবনে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। রোগ-শোকে আমরা যিশুর কাছে প্রার্থনা করি এবং বিপদ কেটে গেলে যিশুকে ধন্যবাদ দিই।

খ্রিস্টানদের প্রধান দুটি দল ক্যাথলিক এবং প্রোটেস্ট্যান্ট। তারা নিজেদের মধ্যে যুগ যুগ ধরে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে তা নয়। ফ্রান্সে ১৫৭২-এর ২৪ আগস্ট সাধু বর্থেলময় দিবসে এমন একটি ঘটনার সূত্রপাত হয়।

রাজা নবম চার্লস তার মা Catherine de Medici-এর প্ররোচনায় তার প্রজাদের Huguenots সম্প্রদায়ের প্রোটেস্ট্যান্টদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলেন। ফলে রাজ্যব্যাপী দাঙ্গা বাধে। এই দাঙ্গায় ৭০ হাজার প্রোটেস্ট্যান্ট নিহত হয়।

ক্যাথলিক সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপের কাছে এই বার্তা পৌঁছালে তিনি উল্লসিত হন এবং হত্যায় অংশগ্রহণকারী তার অনুসারীদের অভিনন্দিত করেন। ইতিহাসে ধর্মকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী ঘটনার এমন অনেক উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে। খ্রিস্ট যদি সব চার্চ বা মণ্ডলীর মস্তক হবেন, তবে নিজেদের মধ্যে এমন দলাদলি আর বৈরিতা কেন?

যিশু বলেন-

‘‘তোমরা শুনিয়াছ এবং উক্ত হইয়াছিল যে, ‘তোমরা প্রতিবেশীকে প্রেম করিবে এবং তোমার শত্রুকে দ্বেষ করিবে’, কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, তোমরা আপন আপন শত্রুদিগকে প্রেম করিও এবং যাহারা তোমাদিগকে তাড়না করে, তাহাদের জন্য প্রার্থনা করিও।” (মথি ৫:৪৩-৪৪ পদ)

এর সঙ্গে আরও একটি মাত্রা যোগ করে তিনি বলেন-

‘‘যে তোমার এক গালে চড় মারে, তাহার দিকে অন্য গালও পাতিয়া দিও।” (লূক ৬:২৯ পদ)

যিশুর কথা মানলে নিজেদের মধ্যে কেন, মানবকুলের কারো সঙ্গেই বিরোধ থাকার কথা নয়। আসলে ধর্মের বিভাজন রাজনীতিকে কেন্দ্র করে সম্পদ আহরণ, রক্ষণ ও ভোগকে কেন্দ্র করে রাজনীতি অবর্তিত হয়। সুতরাং, ধর্ম যখন রাজনীতির অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে, তখন বিরোধ তো দেখা দেবেই।

জীবনে উন্নতি করতে হলে প্রয়োজন মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষমতা অর্জন। যাকে EI (Emotional Intelligence) বলে। নিজের আবেগকে সংযত রেখে Social Aptitude বা সামাজিক দক্ষতা অর্জন হচ্ছে জীবনে সাফল্য লাভের প্রধান শর্ত।

অনেক মেধাবী ও উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি সেটি করতে না পারায় কর্মজীবনে সাফল্যলাভে ব্যর্থ হয়। যিশুর ভালোবাসা হিসেবে মানুষের সঙ্গে সামাজিক বন্ধন তৈরিতে, পরস্পরকে গেঁথে তুলতে আমাদের সক্ষমতা প্রদান করে। এছাড়া সমাজে বিবাদ ও সহিংসতার বিরুদ্ধে তা antidote হিসেবেও কাজ করে।

যিশু বলেন-

‘‘তোমরা যদি আমাতে থাক এবং আমার বাক্য যদি তোমাদের মধ্যে থাকে তবে তোমাদের যাহা ইচ্ছা হয় করিও, তোমাদের জন্য তাহা করা যাইবে।”

তার কথা অনুযায়ী তাকে আশ্রয় করে জীবনযাপন করলে, আমরা জীবনের উপচয় লাভ করি। যিশুর শিক্ষা অনুযায়ী সম্পদ অর্জনের পিছনে আমাদের লক্ষ্য থাকবে নিরন্ন-হতদরিদ্রের সেবা করা, তাদের মানবিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা। তা না করে আমরা যদি স্বার্থপরের মতো শুধু নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের সুখের জন্য চেষ্টা করি আর দরিদ্র ও পীড়িতদের নিজেদের অর্থবিত্তের অংশীদার না করি তবে আমরা লক্ষ্যচ্যুত হব এবং যিশু আমাদের জীবন থেকে তিরোহিত হবেন।

এটি সত্য যে, অন্যকে আমাদের অর্জিত সম্পদের অংশীদার করতে গেলে, নিজের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অনিবার্যভাবে বিরোধ তৈরি হবে। এটি চিত্তের দৃঢ়তা এবং আদর্শ দিয়ে মোকাবিলা করতে হবে। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিরোধের বিষয় চিন্তা করে যিশু বলেন-

‘‘তোমাদের কি মনে হয় যে, আমি পৃথিবীতে শান্তি দিতে এসেছি? না, তাহা নয়।… এখন থেকে এক বাড়ির পাঁচজন ভাগ হয়ে যাবে। তিনজন দুজনের বিরুদ্ধে, দুজন তিনজনের বিরুদ্ধে।” (লূক ১২:৫১-৫২ পদ)

অন্যের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করলেই যিশুখ্রিস্ট আমাদের জীবনে স্থায়ী হন। অন্যথায় জীবনের কোনো এক ক্ষণে চিন্তাচেতনার মধ্যে ধরা দিলেও তিনি আমাদের জীবনে স্থায়ী হন না। অনেকে তাদের জীবনে যে যিশুর আবির্ভাবের কথা বলেন, তা প্রকৃত বা ভ্রান্তিমূলক কি না তা বলা কঠিন।

একজন Buddhist Monk-এর কথা অনুযায়ী- “Buddha considered that the faith of people gained from seeing miracles usually led them from the path of wisdom rather towards it.” অর্থাৎ, বুদ্ধের মতে কোনো দৈব ঘটনার মধ্য দিয়ে যে বিশ্বাস তৈরি হয়, তা আমাদের প্রজ্ঞা অর্জনের দিকে না নিয়ে বরং তা থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। যিশু আমাদের চেতনায় ধরা দিলেও তার দিনক্ষণ বলা সহজ মনে হয় না। আমাদের চেতনা ও কাজের মধ্যে যিশু অল্প-অল্প করে প্রকাশ পান এবং ক্রমান্বয়ে আমাদের জীবনে স্থায়ী হন।

অনেকে যিশুকে পেয়েছেন বলে ঘোষণা দিলেও তাদের চরিত্র ও জীবন দেখলে এর মধ্যে যিশুকে খুঁজে পাওয়া যায় না। অনেক তথাকথিত খ্রিস্টভক্তের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ আর অনৈতিক কাজের অভিযোগ শোনা যায়। কথায় বলে, God has given us salvation, but we don’t have the character to retain it. সুতরাং, যিশু কবে কোন তারিখে আমার জীবনে প্রকাশ পেলেন, সেটি বড় কথা নয়, বরং তাকে লাভ করার জন্য যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের প্রয়োজন, তার কতটুকু অর্জনে সক্ষম হলাম সেটিই বড় কথা।

লেখক: এডভিন বরুন ব্যানার্জী – গবেষক, কলাম লেখক।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ