1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

জাতি-রাষ্ট্রের রাজনীতি এবং সংস্কৃতি ইতিহাসেরই গতি

মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আমরা জাতি-রাষ্ট্রের কথা শুনি এবং বলিও। পৃথিবীতে বেশ কিছু জাতি-রাষ্ট্র এরই মধ্যে সফলভাবে গঠিত হয়েছে, আবার অনেকগুলোর গতি কোথায় গিয়ে পৌঁছাবে তা পরিষ্কার নয়। জাতি-রাষ্ট্র একটি আধুনিক রাজনৈতিক ধারণা। ১৯ শতকে জার্মানি, ইতালি জাতি-রাষ্ট্র গঠনে বিরাট সাফল্য দেখিয়েছে। জার্মানি ছিল প্রায় ৩৬০টির মতো ছোট-মাঝারি সামন্ত রাজ্যে বিভক্ত। অথচ জাতিতে তারা সবাই ছিল জার্মান ভাষাভাষী। ১৮ শতকের আলোকিত যুগের আন্দোলন, ফরাসি বিপ্লব এবং নেপোলিয়ান বোনাপার্টের ইউরোপ অভিযান গোটা ইউরোপকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছিল। জার্মানির কবি, সাহিত্যিক, দার্শনিক, রাজনীতিবিদ ও উঠতি বুর্জোয়া শ্রেণির শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, শিক্ষিতজন জার্মান জাতীয়তাবাদের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে শুরু করেন। একদিকে শিক্ষা, শিল্প, রাজনীতির চর্চা, অন্যদিকে ব্যবসা-বাণিজ্যের নানা সংগঠন রাজ্যে রাজ্যে ফেডারেশন, কনফেডারেশন গড়ে তোলার কাজটি সযত্নে করতে থাকলেন।

নেপোলিয়ানের সমরাভিযান শেষে জার্মানির একত্রীকরণের হাওয়া ধীরলয়ে বইতে শুরু করে। ৪০ ও ৫০-এর দশকে অনেক রাজ্যই কাছাকাছি চলে আসে। জার্মান জাতিও বড় হতে থাকল। ফলে ৬০-এর দশকে এসে জার্মানরা ইউরোপে নিজেদের আর দুর্বল হিসেবে নয় বরং শক্তিশালী হিসেবেই দেখতে পেল। ১৮৭০-এ জার্মানির একত্রীকরণ উত্তর-মধ্য ইউরোপে এক শক্তিশালী জাতি-রাষ্ট্রের অভ্যুদয়কে নিশ্চিত করে। একইভাবে হারিয়ে যাওয়া রোমান সাম্রাজ্য প্রায় ১ হাজার ৪০০ বছর খণ্ড খণ্ড নগর, অন্যের দখলে থাকা বা দুর্বল সামন্ত রাজ্যে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছিল। ভাষা ও সংস্কৃতিতে এরা এই সময়ে বিভাজিত হয়ে পড়ে।

কিন্তু ফরাসি বিপ্লবোত্তর যুগে ইতালি খণ্ড খণ্ড রাজ্য একত্র হওয়ার রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলে। একপর্যায়ে সশস্ত্র যুদ্ধও করতে শিখেছে ইতালির কৃষক, জনতা, মধ্যবিত্ত ও শিক্ষিত জনগোষ্ঠী। ফলে ১৮৭০ সালে ইতালি ভূমধ্যসাগরীয় তীরে একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি-রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হয়। ইউরোপে তখন খণ্ড খণ্ড কিংবা বিভক্ত থাকা জাতিসমূহ হয় ঐক্যবদ্ধ রাষ্ট্র গঠন করেছে, নতুবা কয়েকটি ভাষাভিত্তিক জাতি সমানাধিকারের মর্যাদা নিয়ে গড়ে তোলে বহুজাতির একেকটি জাতি-রাষ্ট্র। এশিয়ায় সুদূরের জাপান ঐতিহাসিকভাবেই ভাষাভিত্তিক জাতি-রাষ্ট্রের ভিত্তি নিয়ে অগ্রসর হতে থাকে। তবে জাতি-রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য যে আধুনিক শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটানোর প্রয়োজন, সেটি উপলব্ধি করেছিলেন সম্রাট মহামতী মেইজি ১৮৬৮ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর। জাপানকে শিক্ষা-সংস্কৃতিতে শক্তিশালী করার জন্য তিনি নিয়েছিলেন শিক্ষা সংস্কার আন্দোলন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ আর পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো শিক্ষাকে প্রাধান্য দিয়ে যে আধুনিক রাষ্ট্র গড়ে তুলল, সেগুলো টেকসই জাতি-রাষ্ট্রের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে।

ঔপনিবেশিক যুগের কবল থেকে মুক্ত হতে এশিয়া ও আফ্রিকায় ২০ শতকে অনেকগুলো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উদ্দেশ্য ছিল এগুলো জাতি-রাষ্ট্রেরই পথ অবলম্বন করবে। কিন্তু অভিজ্ঞতা খুব বেশি সুখের হয়নি। ভারতবর্ষে আমরা ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে মুক্তিলাভ করতে গিয়ে যে রাষ্ট্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে চেয়েছিলাম, সেখানে আধুনিক জাতি-রাষ্ট্রের ধারণা অনুপস্থিত ছিল। নেতৃত্বের কারও কারও মাথায় ব্রিটিশ আদলে রাষ্ট্রকাঠামো গড়ার কথা চিন্তা করা হলেও জনগণকে জাতি-রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার রাজনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অর্থনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ছিল না। তাদের পেয়ে বসেছিল ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার সংকীর্ণ ও বিপর্যয়কর এক ভাবাদর্শ। পাকিস্তান কোনো ভূখণ্ডের নাম ছিল না, কোনো জাতিও ছিল না। কিন্তু আকস্মিকভাবে একটি রাষ্ট্রের নাম হয়ে গেল পাকিস্তান। এই রাষ্ট্রের ইতিহাস, ঐতিহ্য শিকড়শূন্য। এর সামাজিক, রাজনৈতিক, শিক্ষা, সাংস্কৃতিক এমনকি অর্থনৈতিক সম্পর্কও কোনো কালে ইতিহাসের ধারেকাছেও ছিল না। ফলে দুই অঞ্চলের ভিন্ন ভিন্ন ভাষাভাষী ইতিহাস ও ঐতিহ্যবিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীর যে কিম্ভূতকিমাকার রাষ্ট্রে জোড়াতালি দেওয়া হলো, সেটি এক ইউটোপীয় রাষ্ট্রের চিন্তা ছাড়া আর কিছুই ছিল না।

নেতৃত্ব এমন একটি রাষ্ট্রকে নিয়ে ভয়াবহ বিয়োগান্ত ঘটনারই কেবল জন্ম দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল। পাকিস্তানের গদিতে যাঁরা আসীন হলেন, তাঁরা ভাবতেও চাইলেন না এমন ভিন্ন ভাষাভাষী সংস্কৃতি ও আর্থসামাজিক ব্যবস্থার কোনো রাষ্ট্র কি যথার্থ নীতিকৌশল ছাড়া টিকে থাকতে পারবে? সেটি ভাববার মতো আধুনিক জ্ঞানসম্পন্ন রাজনৈতিক নেতা তখনো ছিলেন না। সে কারণেই কৃত্রিম পাকিস্তান রাষ্ট্রের রাজনীতি, সংস্কৃতি একেবারেই জোরজবরদস্তির মধ্যযুগীয় কায়দায় জোড়াতালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। পূর্ব বাংলার ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য ভুলিয়ে দিয়ে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের এক ‘ভূস্বর্গীয়’ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল, যা আসলেই সাম্প্রদায়িকতাভিত্তিক। বাংলা ভাষার ওপর তাই খড়্গ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল, প্রতিবাদকে প্রতিহত করতে শক্তির প্রয়োগ করা হয়েছিল। ফলে রাষ্ট্রের সঙ্গে মানুষের নৈকট্য সৃষ্টি না হয়ে দূরত্ব বাড়তে থাকে। পাকিস্তান রাষ্ট্র ধর্মের জিগির তুলে, সামরিক শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আর প্রতিবাদী আন্দোলনকে নিশ্চিহ্ন করার মাধ্যমে যে রাষ্ট্রকে করাচি, পিন্ডি আর ইসলামাবাদ থেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেষ্টা করেছিল, সেটি তাসের ঘরের মতোই কেবল ভেঙে যেতে থাকে।

পাকিস্তান রাষ্ট্রের ছিল না কোনো নিজস্ব ইতিহাস সত্তা ও পরিচয়। তাই কৃত্রিম এই রাষ্ট্র এর জাতিসমূহকে রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা দিতে শেখেনি। শেখার শিক্ষাটাও এই রাষ্ট্রের ক্ষমতাধরদের মস্তিষ্কে ছিল না। পাকিস্তান পরিণত হতে পারেনি আধুনিক জাতি-রাষ্ট্রের ন্যূনতম চাহিদা পূরণের কোনো রাষ্ট্রে। এটি ক্রমেই এক ধর্মকেন্দ্রিক রাষ্ট্রের পরিচয়ে টিকে থাকতে চেয়েছিল। ফলে রাষ্ট্রের জাতিসমূহের ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, রাজনীতি, অর্থনীতি ক্রমেই সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকেই পূর্ব বাংলার বৃহত্তর জনগোষ্ঠী আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক, ভাষা ও সংস্কৃতির অধিকার নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে এই ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তি পাকিস্তান রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেয়।

১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা পাকিস্তানকে পূর্ব বাংলা থেকে বিদায়ের ঘণ্টাধ্বনি বাজিয়ে দেয়। ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ’৭০-এর নির্বাচন এবং ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ পূর্ব বাংলার রাজনীতি ও সংস্কৃতিকে একটি জাতি-রাষ্ট্রের গতিপথে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও তাঁর সহযোগী নেতারা সেই জাতি-রাষ্ট্র গঠনের পথেই গোটা জাতিকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৭২ থেকে ৭৫ সময়ে জাতি-রাষ্ট্র গঠনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হতে থাকে। কিন্তু একটি জাতি-রাষ্ট্রের ভিত্তি মজবুত করতে হলে শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে জনগণকে দীর্ঘ পথ চলার পরিক্রমা অতিক্রম করতেই হয়। ইউরোপ দেড়-দুই শ বছরে আধুনিক যে জাতি-রাষ্ট্র গঠন করেছে, তাতে শিক্ষা, সংস্কৃতি, রাজনীতি ও অর্থনীতি রাষ্ট্রের অবিচ্ছেদ্য নীতিকৌশল, পরিকল্পনা হিসেবেই সব নাগরিকের সমানাধিকারের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। ধর্ম, বর্ণ ও জাতিভেদ দূর করার এক নিরন্তর লড়াইয়ে রাষ্ট্র অবিচল থেকেছে। তার পরও যখনই বিচ্যুতি ঘটেছে, তখনই বিপর্যয় অনিবার্য হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এর জ্বলন্ত উদাহরণ। সে কারণে এখনো কোনো জাতি-রাষ্ট্রই উগ্র জাতীয়তাবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, নাৎসিবাদ, ফ্যাসিবাদ, সমাজ ও রাষ্ট্রের কোথাও পা ফেলার জায়গা পায় না, টুঁটি চেপে ধরা হয়।

অন্যদিকে আমাদের এখানে শুরুতেই বিপর্যয় ঘটে গেছে। রাষ্ট্রের জাতিতাত্ত্বিক চরিত্র নির্মাণে রাজনীতির বড় অংশই বিভ্রান্ত ও দিগ্ভ্রান্ত হয়ে পড়েছিল। এর কারণ হচ্ছে, পাকিস্তান যে রাষ্ট্রমনন তৈরি করেছিল, তার থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য যে আধুনিক শিক্ষা ও সংস্কৃতির চর্চা এই নতুন রাষ্ট্রে হওয়ার জরুরি ছিল, সেটি ঘটানোর সুযোগ হয়নি। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর পাকিস্তান রাষ্ট্রের মন আবার জাগিয়ে তোলা হয়। অর্থাৎ সাম্প্রদায়িকতাকে রাজনীতিসহ জীবনের সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে ১৯৭১-এর জাতি-রাষ্ট্রের স্বপ্ন আমাদের কাছ থেকে দূরে সরে যায়। আমরা আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষায় বেড়ে ওঠার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হই। আমাদের রাষ্ট্র দীর্ঘ সময় চলেছিল সামরিক স্বৈরতন্ত্রের মধ্যে। এই সময়ে বেড়ে ওঠা রাজনীতি সাম্প্রদায়িকতায় পুষ্ট হয়েছে, জনগণকে তুষ্ট রাখার কৌশল অবলম্বন করেছে। কোনো আধুনিক অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রচিন্তার শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে নাগরিকদের গড়ে তোলার কোনো নীতিকৌশল ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেনি। ফলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে সাংস্কৃতিক আন্দোলন শুরুর মাধ্যমে যাত্রা হয়েছিল, সেটির অন্তর্নিহিত শক্তিকে বাদ দিয়ে আমরা যে শিক্ষা, সংস্কৃতি ও রাজনীতির লালন, তোষণ ও পোষণ স্বাধীন বাংলাদেশে করে এসেছি, সেটি মোটেও জাতি-রাষ্ট্রের চরিত্রের সঙ্গে যায়নি।

এখন দেশে শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে বিজ্ঞান বড়ই দূরের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা একই সঙ্গে দুর্নীতি, অসমতা, দুর্বৃত্তায়ন যেন সবকিছুকেই গ্রাস করে নিতে চাইছে। এরপরও আমরা ইতিহাসের ফেলে আসা অভিজ্ঞতাকে কেন যেন গুরুত্ব দিচ্ছি না। পাকিস্তান আজ রাষ্ট্র হিসেবে কতখানি ভঙ্গুর, কতখানি ব্যর্থ, সেই অভিজ্ঞতাও যেন আমরা চোখ তুলে দেখতে পারছি না। আমাদের দেশেও সাম্প্রদায়িক ও জঙ্গিবাদী শক্তি মাথা তুলে দাঁড়াতে চাইছে। বৃহত্তর জনগোষ্ঠী এর বিপদ কতটা আমাদের দিকে ধেয়ে আসছে, তা কি বুঝতে পারছে? ২০২৩-এর ফেব্রুয়ারিতে দাঁড়িয়ে আমাদের নির্মোহভাবে জাতি-রাষ্ট্রের পথ, সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের ভয়াবহ পরিণতি এবং চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের পাদদেশে দাঁড়িয়ে করণীয় ও শিখনীয় বিষয়গুলো রাষ্ট্র ও রাজনীতির ইতিহাসের পাঠ থেকে জেনে নিতেই হবে, নতুবা মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে বাস্তবে গড়ে তোলা আমাদের কেবলই অধরা থেকে যাবে।

লেখক: মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী – অধ্যাপক, ইতিহাসবিদ ও কলামিস্ট।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ