1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

দেশের ইতিহাসে মাতারবাড়ীতে ভিড়ছে সবচেয়ে বড় জাহাজ

কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩

দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জাহাজ ভিড়ছে কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে। মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দরের নির্মাণকাজ শুরু না হলেও এর পাশে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য নির্মিত জেটিতেই ভিড়বে এই জাহাজ। ১৪ মিটার উচ্চতা ও ২৩০ মিটার দীর্ঘ সদ্যোনির্মিত ‘অউসো মারো’ নামের জাহাজটিতে ৮০ হাজার টন কয়লা থাকবে।

বাংলাদেশে এর আগে এত বড় গভীরতার জাহাজ কোনো জেটিতে ভেড়ার রেকর্ড নেই। চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে এখন সর্বোচ্চ ১০ মিটার উচ্চতা ও ২০০ মিটার দীর্ঘ জাহাজ ভেড়ার সুযোগ আছে। পায়রা বন্দরেও গত সপ্তাহে ভিড়েছে ১০.১০ মিটার গভীরতার জাহাজ। কিন্তু ১৪ মিটার গভীরতার জাহাজ এটাই প্রথম। আগামী ২৪ এপ্রিল জাহাজটি মাতারবাড়ীতে ভিড়বে। এরপর সেখান থেকে কয়লা নামিয়ে পাশের কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে নেওয়া হবে। এই কয়লা দিয়েই ওই প্রকল্পে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে।

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্প ব্যবস্থাপক ক্যাপ্টেন আতাউল হাকিম সিদ্দিকী বলেন, ‘এই জাহাজের মাধ্যমে নতুন মাইলফলক করতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। জাহাজের গভীরতা, দৈর্ঘ্য ও পণ্যের পরিমাণ সব দিক থেকেই রেকর্ড গড়বে এই জাহাজ। ২৪ এপ্রিল জাহাজটি জেটিতে ভিড়বে, এরপর জাহাজ থেকে নামানো হবে কয়লা।’

তিনি বলেন, এর আগে মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে ১১২টি জাহাজ ভিড়েছিল, কিন্তু সেই জাহাজে ছিল বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণসামগ্রী। এবারই প্রথম জেটিতে ভিড়ছে কয়লাবাহী জাহাজ। এরই মধ্যে এত বড় জাহাজ জেটিতে ভেড়ার জন্য প্রবেশপথ বা চ্যানেল ১৪ মিটার গভীরতার উপযোগিতা যাচাই করা হয়েছে।

জানা গেছে, ইন্দোনেশিয়ার তারাহান সমুদ্রবন্দর থেকে ‘অউসো মারো’ জাহাজটি ১৩ এপ্রিল রওনা দিয়ে ২৩ এপ্রিল চট্টগ্রাম বন্দর জলসীমায় পৌঁছবে। সেখান থেকে সরাসরি মাতারবাড়ী ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে ভিড়বে জাহাজটি। এর পর থেকে নিয়মিতভাবেই কয়লাবোঝাই জাহাজ আসবে এই জেটিতে।

জানতে চাইলে মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘প্রথম জাহাজটি ২৩ এপ্রিলই ভেড়ার একটি শিডিউল আমরা পেয়েছি। সেটি ভিড়লে এই প্রকল্পের জন্য এটিই হবে প্রথম কয়লাবোঝাই জাহাজ। ৮০ হাজার টনের কয়লা দিয়ে জুন মাস থেকেই আমরা পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাব। ডিসেম্বর পর্যন্ত এভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে পরীক্ষামূলক উৎপাদন চলবে। এরপর পুরো উৎপাদনে যাবে মাতারবাড়ী।’

মাতারবাড়ী বন্দর নির্মাণের প্রাথমিক পরিকল্পনায় প্রথম ধাপে রয়েছে দুটি টার্মিনাল। সাধারণ পণ্যবাহী ও কনটেইনার টার্মিনালে বড় জাহাজ (মাদার ভেসেল) ভিড়তে পারবে, যেটি এখন বাংলাদেশের কোনো বন্দর জেটিতে ভিড়তে পারে না। প্রথম ধাপে বন্দর ও পণ্য পরিবহনের জন্য সড়ক নির্মাণসহ খরচ ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। প্রথম ধাপের কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ২০২৬ সাল।

 


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

উন্নত জাতের পাট উৎপাদন ও টিস্যু কালচার পদ্ধতি

‘কোনো সংঘাত হলে, আমার দলের যদি কেউ করে তাহলেও রেহাই নেই।’

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভ ‘স্বস্তিদায়ক’

বিডিআর হত‍্যাকাণ্ডে নিহতদের পরিবারের জন্য অামরা কী করেছি!

নিউইয়র্কে পুলিশের হাতে ইলিয়াস গ্রেফতার

১৭টি জাহাজ ও হেলিকপ্টার প্রস্তুত, ‘সিত্রাং’ পরবর্তী জরুরি উদ্ধারে নৌবাহিনী

সুস্থ আছে সিরিয়ায় ধ্বংসস্তূপের নিচে জন্ম দেওয়া সেই শিশু

হেফাজতের হরতাল প্রতিরোধে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ ও সমাবেশ

সিঙ্গাপুরকে ৩-০ গোলে হারিয়ে মধুর প্রতিশোধ সাবিনাদের

সারাদেশে আজ থেকে জাতীয় সবজি মেলা শুরু হচ্ছে