1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

মার্কিন প্রতিনিধিদলের সফর যে বার্তা দিলো 

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.) : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০২৩

গত ১১ জুলাই মার্কিন প্রতিনিধিদলের ঢাকায় আগমনকে স্বাগত জানিয়ে এই কলামে আমার লেখাটির শিরোনাম ছিল অংশীদারি আরো গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। গত লেখার ধারাবাহিকতায়ই আজকের লেখা। গত লেখাটি যাঁরা পড়েছেন, তাঁদের জন্য আজকের লেখাটি অনুধাবন করা একটু সহজ হবে। ওই লেখায় প্রত্যাশা ছিল সফরটি দুই দেশের জন্যই ফলপ্রসূ হবে।

শেষ পর্যন্ত সেটিই হয়েছে। কেউ হয়তো স্বপ্ন দেখে দরজা খুলে দাঁড়িয়েছিলেন, এবার হয়তো ঠাকুরের আশীর্বাদে নির্ঘাত রাজা হয়ে যাবেন। কিন্তু তাঁর কিছুই হয়নি। হতাশ না হয়ে তাঁরা এখন ‘রাজকুমারী’ ছায়াছবির সেই প্রাণস্পর্শী বিচ্ছেদের গানটি শুনতে পারেন—‘একি হলো, কেন হলো, কবে হলো জানি না; শুরু হলো, শেষ হলো, কী যে হলো জানি না তো।

’ সকালের সূর্য দেখেই যেমন দিনটি সম্পর্কে কিছু অনুমান করা যায়, তেমনি ১১ জুলাই সন্ধ্যায় ঢাকা বিমানবন্দরে অভ্যর্থনার জন্য অপেক্ষমাণ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের দুই পাশে আজরা জেয়া ও ডোনাল্ড লু কর্তৃক তাজা ফুলের তোড়া হাতে দণ্ডায়মান অবস্থায় তিনজনের হাস্যোজ্জ্বল মুখচ্ছবি যাঁরা অন্তর্ভেদী দৃষ্টিতে অবলোকন করেছেন, তাঁরা সমগ্র সফরটি কেমন যাবে তার একটি অনুমান তখনই করতে পেরেছেন।

সফরের সর্বশেষ কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসায় ১৩ জুলাই রাতে প্রতিনিধিদলের নৈশ ভোজ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিমানবন্দরের হাস্যোজ্জ্বল মুখচ্ছবির প্রত্যাশিত প্রতিফলনের সমাপ্তি ঘটেছে। প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের সঙ্গে সব কয়টি আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় পরিবেশটি এমন ছিল, যা কয়েক দিন আগেও অনেকে অনুমান করতে পারেনি। কিছু লোক আছে, যারা ঈশান কোণে সামান্য মেঘ দেখলেই বুঝে অথবা না বুঝে অস্থির হয়ে চিত্কার শুরু করে দেয়।

তাদের চিত্কারে উপকারের চেয়ে অপকার বেশি হয় এবং ক্ষতির মাত্রা আরো বেড়ে যায়। বাংলাদেশ এখন আর সত্তর বা আশির দশকের বাংলাদেশ নেই। গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ অনেক শক্ত জায়গায় চলে এসেছে। কেউ এখন আর ধাক্কা দেওয়ার সুযোগ সহজে পাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যত দিন রাষ্ট্রের নেতৃত্বে আছেন, তত দিন ভয়ের কিছু নেই।

তিনি এখন শুধু বঙ্গবন্ধুর মেয়ে ও প্রধানমন্ত্রী নন, ৪১ বছর ধরে বাংলাদেশের মতো এক অদ্ভুত কঠিন রাজনীতির অভিজ্ঞ ও পরিপক্ব প্রধান নায়ক।
ইতিবাচক সুরেই শেষ হলো মার্কিন প্রতিনিধিদলের সফরএটি ভাবার কোনো কারণ নেই যে বিএনপি মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা করেনি। কারণ বিগত সময়ে ক্ষমতায় থেকে জামায়াতের প্রেসক্রিপশনে বিএনপি যা করেছে, তাতে নাখোশ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তির মান ভাঙাতে প্রতিষ্ঠিত শিষ্টাচার ভেঙে এবং দেশের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করে বিদেশিদের কাছে বিগত দিনে কিভাবে তারা ধরনা দিয়েছে তার দুটি উদাহরণ দিই। ২০১৪ সালের মাঝামাঝিতে ভারতে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পরই ঢাকা সফরে আসেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রয়াত সুষমা স্বরাজ। সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করার জন্য দলবল নিয়ে হোটেলে ছুটে যান খালেদা জিয়া। প্রায় ঘণ্টাখানেক হোটেল লবিতে অপেক্ষা করার পর সুষমা স্বরাজের সাক্ষাত্ পান। খালেদা জিয়া বাংলাদেশের দুই মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী। তাই বিদেশি যেকোনো মন্ত্রী পর্যায়ের নেতা খালেদা জিয়ার কাছে এসে দেখা করবেন, সেটিই কূটনৈতিক রাষ্ট্রাচারের নিয়ম। কিন্তু সেবার ঘটেছে উল্টোটি। বাইরে থেকে তার সব কারণ জানা না গেলেও ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের সময় যখন বিএনপির প্রতিনিধিদল দেখা করতে যায়, তখন মোদি খালেদা জিয়ার কাছে তিনটি বিষয় জানতে চান। প্রথমটি ছিল, ২০১২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশ সফরের সময় পূর্বনির্ধারিত সাক্ষাত্কার বিএনপি শেষ সময়ে এসে কেন বাতিল করে। দ্বিতীয় ছিল, ২০০৪ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী উলফার জন্য যাওয়ার পথে চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র ধরা পড়ার বিষয়ে অধিকতর তদন্ত হলে বিএনপি তাতে সহায়তা করবে কি না। তৃতীয় ছিল, ভবিষ্যতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক কেমন হবে। এই প্রসঙ্গের খবরটি তখন কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকায় ছাপা হয়। সুতরাং ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আঞ্চলিক নিরাপত্তার ইস্যুতে বিএনপির দৃষ্টিভঙ্গি সবার জানা।

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ভূখণ্ডগত নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের যৌথ নীতির অপরিহার্য অংশ। আর সে সূত্রেই বাংলাদেশের রাষ্ট্রব্যবস্থার সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি সব ধরনের জঙ্গি-সন্ত্রাসমুক্ত হওয়া সবার জন্য আবশ্যক। ২০০১-০৬ মেয়াদে বাংলাদেশে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এবং আফগান তালেবানের সরব ও গোপন উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তখন বিএনপির ক্ষমতার সঙ্গীরা প্রকাশ্য জনসভায় ঘোষণা দিয়েছে, ‘আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান।’ দৃষ্টি যত দূর পেছনে যাবে, ঠিক তত দূরই সেটি সামনে দেখতে পারবে। মার্কিন প্রতিনিধিদলের সফরের কথায় আবার ফিরে আসি। ১২ ও ১৩ জুলাই দুই দিন তারা বাংলাদেশে খুবই ব্যস্ত সময় কাটিয়েছে। আজরা জেয়া ও ডোনাল্ড লু ১২ জুলাই কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে ব্যস্ত ছিলেন। রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু তহবিলের জন্য অতিরিক্ত ৭৮ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা করেছেন আজরা জেয়া। বলেছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অবস্থান এক ও অভিন্ন। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের মধ্য দিয়ে আজরা জেয়ার ১৩ জুলাই সারা দিনের ব্যস্ত কর্মসূচির সূচনা হয়। সাক্ষাত্কারটি কূটনৈতিক ভাষায় সৌজন্যমূলক হলেও প্রায় এক ঘণ্টা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন আজরা জেয়া।

কূটনীতিতে মুখের কথা যতটুকু প্রকাশ পায় তার থেকে চোখ, মুখ ও দেহ ভঙ্গিমার ভাষা প্রকাশ পায় অনেক বেশি। আলোচনাটি যখন দুই পক্ষের জন্যই স্বস্তিদায়ক ও অর্থপূর্ণ হয়, তখন তা নির্ধারিত সময়ের দেয়াল মানে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার যে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন, তার প্রতি পূর্ণ আস্থা ব্যক্ত করে আজরা জেয়া বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকারকে শক্তিশালী করার জন্যই নতুন ভিসানীতি করা হয়েছে। সব ধরনের সহিংসতা রোধই ভিসানীতির ১ নম্বর ও প্রধান লক্ষ্য। বিগত সময়ে, বিশেষ করে ২০১৪ সালের নির্বাচনকে ঘিরে জামায়াত-বিএনপি যে সহিংসতা করেছে, তার পুনরাবৃত্তিতে ভিসানীতি কার্যকর ভূমিকা রাখবে। ভোটদানে বাধাদান ও নির্বাচন প্রতিহত করার মতো অগণতান্ত্রিক ও সহিংসতা রোধকল্পে ভিসানীতি কার্যকর হবে। সব ধরনের সহিংসতার বিপক্ষে মার্কিন প্রশাসনের অবস্থানটি বোঝা যায় যখন আজরা জেয়া বলেন, ১২ জুলাই দুই বড় দলের বড় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ হওয়ায় তাঁরা আশাবাদী হয়েছেন এবং এমন পরিবেশ আগামী দিনেও বজায় থাকবে বলে প্রত্যাশা করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রী এবং পরে পররাষ্ট্রসচিবের নেতৃত্বে গঠিত বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয় মার্কিন প্রতিনিধিদলের। বৈঠক শেষে দুই পক্ষের কথা থেকে বোঝা যায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, সংবিধান, নির্বাচনপদ্ধতি এবং কোন দল নির্বাচনে অংশ নিল অথবা নিল না, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মাথাব্যথা নেই। তারা কেবল সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন প্রত্যাশা করে। সংলাপ ও সমঝোতাকে তারা স্বাগত জানায়, তবে এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র কোনো মধ্যস্থতার ভূমিকা নেবে না।

কেন নেবে না সেটি না বললেও তারা ভালো করে জানে বিগত সময়ে অনেক দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সংলাপ কেন একটিবারের জন্যও সফল হয়নি। বাংলাদেশের অদ্ভুত ও নজিরবিহীন রাজনীতিই যে এর জন্য দায়ী, সেটিও তারা ভালো করে জানে। তারা জানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক পক্ষ স্বাধীনতাসংগ্রামের ঐতিহ্য, জাতির পিতা ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে শুধু অমান্য নয়, প্রচণ্ড বিদ্বেষে ছুড়ে ফেলে দেয়; অথচ প্রায় আড়াই শ বছর পেরিয়ে গেলেও একই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সব পক্ষের ইস্পাতকঠিন ঐক্য ও শ্রদ্ধা বজায় আছে। মার্কিন প্রতিনিধিদলের এই সফরের মধ্যেই এক সপ্তাহেরও অধিক সময় ধরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি দল বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না তার সরেজমিন মূল্যায়ন করছে। তারা ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বহু ব্যক্তি ও পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছে। ১৫ জুলাই তারা কথা বলেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে। সভা শেষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়, কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সংবিধান নিয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই, এ ব্যাপারে কিছুই জানতে চায়নি। অন্যদিকে বিএনপির সঙ্গে মিটিংয়ের পর দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তাঁরা নির্বাচনে যাবেন না। এ কথা ইউরোপীয় ইউনিয়নের দলকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়ন সে বিষয়ে কী বলেছে তার কিছুই আমীর খসরু মাহমুদ না বলায় বোঝা যায় বিএনপির প্রত্যাশা অনুযায়ী তারা কিছু বলেনি।

লেখাটি আর বড় না করে শেষ করতে হবে বিধায় এখন আজকের মূল প্রসঙ্গের উপসংহার টানতে হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়, তা নিয়ে কথা বললেও এই সফরের মূল লক্ষ্য সম্পর্কে আজরা জেয়া নিজেই বলেছেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিকে স্বীকৃতি দিতে আমি এখানে এসেছি। যুক্তরাষ্ট্র এই সম্পর্ককে আরো নিবিড় করতে চায়। অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে আমাদের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে (কালের কণ্ঠ, ১৩ জুলাই)। ইন্দো-প্যাসিফিক লক্ষ্য অর্জনে ভারতই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় অংশীদার। ভারতকে সে রকম ভূমিকা পালনের জন্য নিজের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা প্রয়োজন, আর তার জন্য সব ফ্রন্টে সব ধরনের ক্রস বর্ডার টেররিজম রোধ করা একান্ত অপরিহার্য। আজরা জেয়ার চূড়ান্ত মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বেরিয়ে এসেছে আলোচ্য সফরটি দুই দেশের জন্যই আশাব্যঞ্জক ও ফলপ্রসূ হয়েছে, যে প্রত্যাশাটি আমি গত দিনের লেখায় করেছিলাম। দুই দেশের সম্পর্কে কিছু টানাপড়েন বিগত সময়ে দেখা গেলেও তার অনেকটায়ই ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটার আভাস পাওয়া গেছে এবং ভবিষ্যতে তার আরো প্রতিফলন দেখা যাবে বলে মনে করি। তার মানে, খুবই ইতিবাচক সুরের মধ্য দিয়ে আলোচ্য সফরটি শেষ হয়েছে।

লেখক : মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.) – রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

ইলিয়াস আলী গুম নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস : মির্জা আব্বাস কি বহিষ্কার হচ্ছেন?

২৫৩২টি খাল পুনঃখনন হবে: পানির প্রবাহে বাধা সৃষ্টিকারী সব ধরনের স্থাপনা ভাঙ্গার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রশংসায় টনি ব্লেয়ার

মরিচের সঙ্গে বেগুন-ঝিঙ্গের মিশ্র চাষে সাফল্য

স্বাস্থ্যখাতে নতুন সূর্য দেখাল সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল

১ থেকে ৮ নভেম্বর সংসদ এলাকায় চলাফেরা নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা

ব্যাংক নিয়ে গুজব ও কিছু দরকারি কথা

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত: বঙ্গবন্ধু থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা

৬ নারী বৈমানিক শিক্ষার্থী শিক্ষাবৃত্তি পেলেন 

 সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় সততা-দেশপ্রেম সঙ্গে কাজ করুন : প্রধানমন্ত্রী