1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বঙ্গবন্ধুর খুনিচক্র আমাকেও সরাতে চায় : প্রধানমন্ত্রী

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বুধবার, ৩ আগস্ট, ২০২২

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিচক্র এখনও তৎপর বলে জেনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই চক্র তাকে ও আওয়ামী লীগকে সরিয়ে দিতে চায় বলে জানিয়েছেন সরকারপ্রধান।

বুধবার গণভবনে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নবনির্বাচিত বোর্ড সদস্যরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার রাতে দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনা দেশে ফেরেন এই ঘটনার ছয় বছর পর। এরপর তাকে হত্যা করতে একের পর এক হামলা চালানো হয়। তার বাসায়, সফরে, ট্রেনে, গাড়িতে, জনসভায় গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। হয়েছে গ্রেনেড হামলাও। ৭৬ কেজি বোমা পুঁতে রেখে হত্যার চেষ্টা ধরা পড়ে যায় ঘটনাচক্রে।

বঙ্গবন্ধুকন্যাকে প্রাণে রক্ষা করতে মানববর্ম হয়ে বহু নেতা-কর্মী প্রাণ দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যার কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, ‘ঘাতকরা একসময় আমাদের বাসায় নিয়মিত আসা-যাওয়া করত। যে জাতির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সারাটি জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, সেই বাঙালি হয়ে কীভাবে ঘাতকরা জাতির পিতার বুকে গুলি চালিয়েছিল!’

১৫ আগস্টের স্মৃতিচারণা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘জাতির পিতা রেডক্রস সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মানবতার কল্যাণে সেবা করার জন্য। ‘৭৫-এ জাতির পিতাকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করার পর সেই রেডক্রসেরই এক টুকরা কাপড়কে কাফন বানিয়ে তাকে দাফন করা হয়েছিল।’

রাজধানীতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি পরিচালিত হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের মর্যাদা ফিরিয়ে আনাসহ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে আধুনিকীকরণের একটি পরিকল্পনা প্রণয়নের নির্দেশও দেন প্রধানমন্ত্রী।

সাক্ষাৎকালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির বোর্ড সদস্যরা বন্যা, করোনা, রোহিঙ্গাসহ দুর্যোগকালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির তৎপরতা সম্পর্কে সরকারপ্রধানকে অবহিত করেন। তারা বাংলাদেশে এই সোসাইটি প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সেই সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাযজ্ঞের নিন্দা করেন।

দুর্যোগকালে রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে মানবতার সেবায় সম্পৃক্ত করার উদাত্ত আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, দেশব্যাপী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কার্যক্রম বিস্তারে বরাবরের মতো তার সরকার ও তার ব্যক্তিগত সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

আগামী ৪ বছরের জন্য আন্তর্জাতিক রেডক্রস সংস্থা আইএফআরসির সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান এ টি এম আব্দুল ওয়াহাবকে অভিনন্দনও জানান সরকারপ্রধান।

সাক্ষাতে সোসাইটির চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাব ছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান নূরুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ এম এ সালাম, মহাসচিব কাজী সফিকুল আজম, আরমা দত্ত, এম মঞ্জুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিচক্র এখনও তৎপর বলে জেনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই চক্র তাকে ও আওয়ামী লীগকে সরিয়ে দিতে চায় বলে জানিয়েছেন সরকারপ্রধান।

বুধবার গণভবনে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নবনির্বাচিত বোর্ড সদস্যরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার রাতে দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনা দেশে ফেরেন এই ঘটনার ছয় বছর পর। এরপর তাকে হত্যা করতে একের পর এক হামলা হয়। তার বাসায়, সফরে, ট্রেনে, গাড়িতে, জনসভায় গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। হয়েছে গ্রেনেড হামলাও। ৭৬ কেজি বোমা পুঁতে রেখে হত্যার চেষ্টা ধরা পড়ে যায় ঘটনাচক্রে।

বঙ্গবন্ধুকন্যাকে প্রাণে রক্ষা করতে মানববর্ম হয়ে বহু নেতা-কর্মী প্রাণ দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যার কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, ‘ঘাতকরা একসময় আমাদের বাসায় নিয়মিত আসা-যাওয়া করত। যে জাতির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সারাটি জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, সেই বাঙালি হয়ে কীভাবে ঘাতকরা জাতির পিতার বুকে গুলি চালিয়েছিল!’

১৫ আগস্টের স্মৃতিচারণা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘জাতির পিতা রেডক্রস সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মানবতার কল্যাণে সেবা করার জন্য। ‘৭৫-এ জাতির পিতাকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করার পর সেই রেডক্রসেরই এক টুকরা কাপড়কে কাফন বানিয়ে তাকে দাফন করা হয়েছিল।’

রাজধানীতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি পরিচালিত হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের মর্যাদা ফিরিয়ে আনাসহ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে আধুনিকীকরণের একটি পরিকল্পনা প্রণয়নের নির্দেশও দেন প্রধানমন্ত্রী।

সাক্ষাৎকালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির বোর্ড সদস্যরা বন্যা, করোনা, রোহিঙ্গাসহ দুর্যোগকালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির তৎপরতা সম্পর্কে সরকারপ্রধানকে অবহিত করেন। তারা বাংলাদেশে এই সোসাইটি প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সেই সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাযজ্ঞের নিন্দা করেন।

দুর্যোগকালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে মানবতার সেবায় সম্পৃক্ত করার উদাত্ত আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, দেশব্যাপী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কার্যক্রম বিস্তারে বরাবরের মতো তার সরকার ও তার ব্যক্তিগত সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

আগামী ৪ বছরের জন্য আন্তর্জাতিক রেডক্রস সংস্থা আইএফআরসির সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান এ টি এম আব্দুল ওয়াহাবকে অভিনন্দনও জানান সরকারপ্রধান।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত