1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

আবার সহিংসতার পথে বিএনপি

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.) : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বুধবার, ২ আগস্ট, ২০২৩

সহিংসতার পথ ধরেই বিএনপির জন্ম। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রধান রাজনৈতিক বেনিফিশিয়ারি বা সুবিধাভোগী দলের নাম বিএনপি। তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমানও নিজের তৈরি সহিংস রাজনীতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু জিয়া-উত্তর নব্য বিএনপি দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেও রাষ্ট্রপতি জিয়া হত্যার বিচারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি।

কেন নেয়নি, তার কোনো সঠিক উত্তর কেউ জানে না। বিএনপির নেতারাও এ সম্পর্কে কোনো দিন কিছু বলেননি। রাজনীতি অত্যন্ত গতিশীল একটি বিষয়। সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে সে রাজনীতি অস্তিত্ব হারাবে, এটাই স্বতঃসিদ্ধ।

এমন রাজনৈতিক সত্য বোঝার মতো মানুষ বিএনপিতে আছে। তার পরও তারা যখন সহিংস পথে যায়, তখন সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি শান্তিপূর্ণ পথ বের করতে বিএনপি ব্যর্থ, নাকি একে একে ঘরে-বাইরের সব অবলম্বন হারিয়ে দিশাহারা।

২০১৩ থেকে ২০১৫, প্রায় দুই বছর লাগাতার চরম সহিংস রাজনীতির পথ অবলম্বন করে বিএনপি শুধু ব্যর্থ নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সন্ত্রাসী দল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তার পর থেকে বিএনপি মোটাদাগে শান্তিপূর্ণ পথে ছিল।

কিন্তু গত ২৯ ডিসেম্বর তারা আবার চরম সহিংসতার পথ অবলম্বন করায় নানা রকম প্রশ্ন উঠেছে। বিএনপির নিজস্ব রাজনৈতিক সম্পদ কী, এ সম্পর্কে তারা কি কিছু বলতে পারবে? শুধু প্রতিপক্ষের বদনাম করে কি রাজনীতিতে টিকে থাকা যাবে? গত সপ্তাহে একটি সহযোগী দৈনিকে আমার লেখায় উল্লেখ করেছি, বাইডিফল্ট বিএনপি আজ বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দল। একাত্তরে স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে যারা ভুল করেছিল, তাদের একচেটিয়া সমর্থনে বিএনপি টিকে আছে। সত্তরের নির্বাচনে ভোট প্রদানের যে রেকর্ড, তাতে দেখা যায় স্বাধীনতার ম্যাগনাকার্টা ছয় দফার ওপর জনম্যান্ডেট প্রদানের যে আহ্বান ছিল, তার প্রতি শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ সমর্থন দিলেও প্রায় ২৫ ভাগ মানুষ তা দেয়নি। তাদের এবং তদীয় উত্তরসূরিদের দৃষ্টিভঙ্গি তখন যেমন ছিল, এখনো তেমনই আছে।

শুধু তাদের কথাই যদি ধরি, তাহলে তারা এখন মোট জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় চার-সাড়ে চার কোটি হবে। সুতরাং শক্তি প্রদর্শন, রাস্তা দখলের রাজনীতি এবং যেকোনো সমাবেশে দুই থেকে চার লাখ মানুষ জড়ো করা বিএনপির জন্য মোটেও কঠিন কাজ নয়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটাই বিএনপির একমাত্র অবলম্বন।

গত ২৯ জুলাই ঢাকা অবরোধের নামে যে রকম তাণ্ডব চালানো হয়েছে, তাতে মানুষ বুঝেছে উল্লিখিত শক্তি ছাড়া বিএনপির আর কোনো অবলম্বন নেই। প্রথমেই প্রশ্ন উঠেছে অবরোধের নামে জনমানুষের চলাচলে বাধা সৃষ্টি, রাস্তা বন্ধ এবং সাধারণ মানুষকে জিম্মি করা কি বৈধ রাজনৈতিক কর্মসূচি? সংগত কারণেই এ রকম কর্মসূচিতে পুলিশ অনুমতি দিতে পারে না, বরং কেউ তা করতে চাইলে আইনি পন্থায় সর্বশক্তি দিয়ে জনস্বার্থ নিশ্চিত করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর দায়িত্ব। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে তো নেতাকর্মীদের লাঠিসোঁটা নিয়ে বের হওয়ার কথা নয়। টেলিভিশনের খবরে সচিত্র প্রতিবেদনে দেখা যায়, শত শত বিএনপির নেতাকর্মী বড় বড় লাঠি দিয়ে সম্মিলিতভাবে পুলিশের গাড়ির ওপর আঘাত করছেন। পুলিশ সেটি ঠেকাতে গেলে পুলিশের ওপরও তাঁরা আক্রমণ করেছেন। কয়েকটি বাস ও গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে। বিএনপি ভালো করে জানে এ রকম সহিংস জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতির মাধ্যমে তারা কিছু অর্জন করতে পারবে না। এর উদাহরণ ২০১৪-১৫ সাল। তখন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে প্রায় ৯০ দিন লাগাতার অবরোধের নামে ভয়াবহ জ্বালাও-পোড়াও চালিয়ে, ঘুমন্ত মানুষ নিয়ে চলমান রাতের বাসে আগুন, রেলে আগুন, ফুটপাতের দোকানে আগুন অর্থাৎ সব রকম ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়েও তারা কিছু অর্জন করতে পারেনি, বরং রাজনৈতিকভাবে আরো পিছিয়ে পড়েছে। তখন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যা পারেনি, নেতৃত্বহীন বিএনপি সেটি আজ পারবে—এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই। উপরন্তু তখন আওয়ামী লীগ সরকার কেবল পাঁচ বছর পার করেছে, দেশের উন্নয়ন-সমৃদ্ধির চিত্রটি আজকে যেমন দেশে-বিদেশে দৃশ্যমান, এমনটি তখন ছিল না। আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পরিস্থিতিরও ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে, যার সব কিছু আওয়ামী লীগ সরকারের রাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আর বিএনপির রাজনীতির সম্পূর্ণ বিপরীত।

আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি যে বিএনপির অনুকূলে নেই, সেটি সম্প্রতি মার্কিন আন্ডারসেক্রেটারি আজরা জেয়ার বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে গেছে। এর আরো কিছু ইঙ্গিত পাওয়া গেছে কিছুদিন আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময়। দক্ষিণ এশিয়ায় ক্রসবর্ডার টেররিজমের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত শক্তিশালী ঐক্যবদ্ধ অবস্থান ঘোষণা করেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদে জামায়াত-বিএনপি সরকার বাংলাদেশকে কিভাবে ক্রসবর্ডার টেররিজমের সঙ্গে জড়িয়েছিল, সেটি এখন সবাই জানে। ২০১৪-১৫ সালের চেয়ে বিএনপি এখন আরো বিচ্ছিন্ন ও মিত্রহীন। বিপরীতে শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি নয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের অপরিহার্যতা এখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছেও স্পষ্ট। সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে, সব জেনেও সেই ব্যর্থ, পুরনো সহিংস পথে বিএনপি আবার যাচ্ছে কেন?

আমি একটু আগে উল্লেখ করেছি, এর সঠিক উত্তর আমাদের জানা নেই। তবে বিগত দিনের ঘটনাপ্রবাহের পর্যালোচনা করলে কিছু সম্ভাব্য কারণ পাওয়া যায়। প্রথমত, বিএনপি নিশ্চয়ই উপলব্ধি করেছে বিগত প্রায় ১৭ বছরের সঙ্গে আগামী পাঁচ বছরও যদি তারা রাষ্ট্রক্ষমতার বাইরে থাকে, তাহলে পাকিস্তানপন্থী ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী যে রাজনীতি বিএনপি করছে, তার অস্তিত্ব বাংলাদেশে থাকবে না। তাই একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধীরা মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ঠেকাতে যেমন মরিয়া হয়ে পাকিস্তানের সহযোগী হয়েছে, তেমনি স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী ও পাকিস্তানপন্থী রাজনীতির বিলুপ্তি ঠেকাতে ওই স্বাধীনতাবিরোধীর উত্তরসূরিরা আজ মরিয়া। দ্বিতীয়ত, বিএনপির সুপ্রিম লিডার তারেক রহমান রাজনীতি করবেন না—এই মুচলেকা দিয়ে ২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে। বাংলাদেশের আদালতের ভাষায় তিনি ফেরারি আসামি। দেশে ফিরলেই জেলে যেতে হবে—এই ভয়ে আওয়ামী লীগ যত দিন ক্ষমতায় আছে, তত দিন তিনি দেশে আসবেন না। বাংলায় একটি কথা আছে, নিজে বাঁচলে বাপের নাম। সুতরাং দেশ, জাতি, দেশের মানুষের স্বার্থ নয়, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হটাতে বিএনপি এখন যা কিছু করার পথে হাঁটছে।

অজুহাত নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ক্রেডিবিলিটি বা বিশ্বাসযোগ্যতা তো বিএনপিই বিনষ্ট করেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদ শেষে নিজেদের পছন্দের ব্যক্তি প্রধান বিচারপতি কে এম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বিএনপি তখন যে বক্র পথ অবলম্বন করেছিল, সেটি তো কারো অজানা নয়। তারপর অনৈতিক পন্থায় রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানের পদ গ্রহণ, খালেদা জিয়ার হুকুমমতো ইয়াজউদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পরিচালনার চেষ্টার প্রতিবাদে চারজন উপদেষ্টার পদত্যাগ এবং সেই পথ ধরে ২০০৭-০৮ মেয়াদের যে অভিশাপ বাংলাদেশকে গ্রাস করেছিল তার অভিঘাত থেকে বিএনপিও রক্ষা পায়নি। সুতরাং গণতন্ত্র, উন্নয়ন, সমৃদ্ধি, নিরাপত্তা—কোনো কিছুর জন্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিরাপদ নয়। উপরন্তু ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদে যথাযথ পদ্ধতি, সব রকম ডিউ প্রসেস অনুসরণ করেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করা হয়েছে। সংবিধানে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলতে আর কিছু নেই। তার পরও কোনো রাজনৈতিক দল যদি মনে করে সংবিধানে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকা প্রয়োজন, তাহলে তারা নির্বাচনের মাধ্যমে জনম্যান্ডেট নিয়ে জাতীয় সংসদে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে সংবিধান সংশোধন করতে পারে। প্রশ্ন হলো, আওয়ামী লীগ সরকার কেন বিএনপির রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আবার সংবিধান সংশোধন করবে?

১৯৯৬ থেকে ২০২৩ সালের পার্থক্য অনেক। দেশের অভ্যন্তরে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক অঙ্গনে প্যারাডাইস শিফট ঘটে গেছে। সে জন্যই লেখার শুরুতে বলেছি, সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে সে রাজনীতি প্রাসঙ্গিকতা হারাবে। গত ১৪ বছরে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সব অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ ঊর্ধ্বগতি ধরে রেখেছে। এমন একটি সূচকও নেই, যেখানে সেটি ২০০৮ সালের নিচে নেমে গেছে। যদি কেউ বলে গণতন্ত্র পিছিয়ে গেছে, তাহলে তাদের বলতে হবে বিগত কোন বছর বা কোন সরকারের আমল থেকে বর্তমান গণতন্ত্রের সূচক নিচে নেমে গেছে। তুলনামূলক চিত্রটি দেখা প্রয়োজন। বিএনপি যখন বলে গণতন্ত্র নেই, তখন কি মানুষ ধরে নেবে ২০০১-০৬ মেয়াদে জামায়াত-বিএনপির শাসনের সময় বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজকের থেকে ভালো ছিল। দেশের মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এখন সব কিছু বিচার-বিশ্লেষণ করতে পারে। যারা একসময়ে গণতন্ত্রকে হারাম বলে ফতোয়া দিয়েছে, নারী নেতৃত্বকে নাজায়েজ বলেছে, সেই জামায়াতকে নিয়ে ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপির গণতন্ত্রের চেহারা দেখে বিশ্বের বড় বড় গবেষক ও মিডিয়া বলেছিল, পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। এত তাড়াতাড়ি বাংলাদেশের মানুষ এসব ভুলে যায়নি।

লেখাটি যখন প্রায় শেষ করছি, তখন ৩১ মে সন্ধ্যায় খবরে দেখলাম কানাডার একটি ফেডারেল আদালত বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। বিএনপির এক কর্মীর রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনার রায়ে উল্লিখিত মন্তব্য করেছেন কানাডার আদালত। দেশের ভেতরে ও বাইরে, কারো কাছেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও পর্যবেক্ষক টেরি এল ইসলে সাংবাদিকদের বলেছেন, আপনাদের সংবিধান তত্ত্বাবধায়ক সরকার অ্যালাউ করে না। এই মুহূর্তে এটি করা সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদলের এই সদস্য মনে করেন, এই সরকারের অধীনেই নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে। সুতরাং তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর আসবে না। বিএনপিকে টিকে থাকতে হলে নির্বাচনে আসতে হবে। বিএনপি আবার সহিংস পথে যাওয়ার যে অপচেষ্টা করছে, তাতে দেশের কিছু ক্ষতি হতে পারে, কিন্তু বিএনপির কোনো অর্জন হবে না।

লেখক: মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.) – রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

সূত্র: কালের কন্ঠ


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

আবেকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে মানুষের ঢল

আমাদের সুন্দরবন বনাম আমাদের হিপোক্রেসি

মীরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল : হবে ৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান

‘ন্যাটো আগ্রাসন’ দেখালে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিলো বেলারুশ

জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘প্রাকৃতিক উদ্ভিদ তন্তু’ শীর্ষক প্রস্তাব গৃহীত

মেট্রোরেলে তিন শতাধিক সদস্যের বিশেষায়িত ‘এমআরটি পুলিশ’ ইউনিট

২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টা

শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজন স্কুল ক্লিনিক

নিজ অর্থে দশ গ্রামের মানুষের জন্য সাঁকো করলেন পুলিশ কর্মকর্তা