১২ অক্টোবর: টানা ৬ দিন বৈঠকের পর সাংগঠনিক সম্পাদকদের বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা!
উপস্থিত ছিলেন সাজাপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১০ অক্টোবর: নব্বইয়ের মতো আরেকটা গণঅভ্যুত্থান অত্যাসন্ন।
“তোমাদের জেগে উঠতে হবে, পরাজিত করতে হবে এই ভয়াবহ দানবীয় হাসিনা সরকারকে বিদায় করতে হবে।”
– মির্জা ফখরুল
রক্ত যতো লাগে দেবো। সবকিছুর জন্য প্রস্তুত থাকেন। ডাক যখন আসবে, আমাদের নেমে পড়তে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। ডাকের অপেক্ষায় আমরা থাকলাম।
– বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে সারাদেশে আগুন জ্বলবে
– আমান উল্লাহ আমান
২০১৩ সালের ৪ মে শাপলা চত্বরে খালেদা জিয়া বলেছিল “সরকার পালাবার রাস্তাও পাবে না” – তারপর ৫ মে ঘটেছিল হেফাজতের তান্ডব। কুমিল্লায় ঘটনার আগেই ফেসবুকে পোস্ট, কিভাবে জানলেন ডেভিড বার্গম্যানের সহযোগী হিসেবে কুখ্যাত তাসনিম খলিল? বিদেশে বসে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একের পর এক গুজব প্রচার করা কথিত সাংবাদিক তাসনিম খলিল সম্প্রতি বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর অপচেষ্টা করছেন। এর প্রমাণ তার ফেসবুক পোস্ট।
যিনি কুমিল্লায় পূজামণ্ডপে হামলার আগেই পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন। কিন্তু কথা হলো সুদূর সুইডেনে বসে তিনি কিভাবে জানলেন বাংলাদেশে পূজামণ্ডপে হামলার কথা? মূলত বিএনপি-জামায়াতের এজেন্ট হওয়ায় তার সাথে তারেক রহমানের বিশেষ যোগাযোগ আছে। সেখানে বসেই তিনি জেনেছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের কিছু এজেন্ট কুমিল্লায় এ ধরনের কাজ করতে যাচ্ছে। আভাস পেয়ে আগে থেকে উসকে দিতেই তিনি এ পোস্ট করেন। এ ঘটনা দিয়ে বহির্বিশ্বে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চেয়েছিলো তাসনিম খলিল ও বিএনপি-জামায়াতের কুচক্রী মহল। যাতে করে স্বাধীনতা বিরোধী ও একাত্তরের পরাজিত শক্তিরা ক্ষমতায় বসতে পারে।
তাসনিম খলিল মনে-প্রাণে একজন প্রতিক্রিয়াশীল সাংবাদিক। যিনি সাংবাদিকতার নামে বিএনপি-জামায়াতের ‘গুজব সেলের’ পেইড এজেন্ট হয়ে কাজ করেন। আর মাঝে মাঝেই চেষ্টা করেন বাংলাদেশে গোলযোগ বাধাতে।
