1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি ও জনদুর্ভোগ

ড. মিল্টন বিশ্বাস : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শনিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২১

২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে ডিজেলের মূল্য ছিল প্রতি লিটারে ৬৫ টাকা। ২০২১ সালের ৪ নভেম্বর থেকে এই মূল্য ৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৫ নভেম্বর (২০২১) দেশের বাজারে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম প্রতি লিটারে ১৫ টাকা বাড়ানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। আর ওই ব্যাখ্যাকে আমরা যৌক্তিক মনে করি। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির দামের সঙ্গে সমন্বয় এবং ভারতে মূল্য কম হওয়ায় পাচার রোধে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে ডিজেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে ৫ নভেম্বর থেকে বাস চালানো বন্ধ করে দিয়েছেন মালিকরা। লঞ্চমালিকরা ভাড়া দ্বিগুণ করার প্রস্তাব দিয়েছেন, যা একেবারেই অযৌক্তিক ও অন্যায়। কারণ কল্যাণকর রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ সবসময় যেখানে জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় রেখে সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল ভোক্তা পর্যায়ে সরবরাহ করতে বদ্ধপরিকর সেখানে জনগণের ভোগান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে যানবাহন বন্ধ করে। শেখ হাসিনা সরকারের আন্তরিকতা এবং শুভবুদ্ধির ওপর নির্ভর করা সবারই কর্তব্য।

উল্লেখ্য, বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে পার্শ্ববর্তী দেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে জ্বালানি তেলের মূল্য নিয়মিত সমন্বয় করা হচ্ছে। সরকার ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে দেশে ডিজেলের মূল্য লিটারপ্রতি ৬৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল, ওই সময় ভারতে দাম ছিল ৭০ টাকার বেশি।

অন্যদিকে ২০১৬ সালের এপ্রিলে ডিজেলের মূল্য লিটারপ্রতি ৩ টাকা কমিয়ে ৬৫ টাকায় নির্ধারণ করা হয়। ২০২১ সালের ৪ নভেম্বর যখন ডিজেলের দাম ৮০ টাকা করা হয়েছে তখন ভারতে এর দাম ১২৪ টাকা। অর্থাৎ ৪৪ টাকা বেশিতে ভারতে বিক্রি হচ্ছে ডিজেল। মনে রাখা দরকার বিগত সাড়ে পাঁচ বছরে দেশে ডিজেল বা কেরোসিনের মূল্য অপরিবর্তিত ছিল এবং এরই মধ্যে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ১০ হাজার কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়তে থাকায় সর্বাধিক ব্যবহৃত ডিজেলের ক্ষেত্রে বিপিসি লোকসানের সম্মুখীন হয়। ডিজেলে গত জুন মাসে লিটারপ্রতি ২ টাকা ৯৭ পয়সা, জুলাই মাসে ৩ টাকা ৭০ পয়সা, আগস্ট মাসে এক টাকা ৫৮ পয়সা, সেপ্টেম্বর মাসে ৫ টাকা ৬২ পয়সা ও অক্টোবর মাসে ১৩ টাকা এক পয়সা লোকসান হয় বিপিসির। সেই হিসাবে গত সাড়ে পাঁচ মাসে ডিজেলের ক্ষেত্রে বিপিসির মোট লোকসানের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় এক হাজার ১৪৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা সরকারকে ভর্তুকি দিয়ে সমন্বয় করতে হবে। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন প্রায় ৩৩ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ অবস্থায় বিপিসি লোকসানে চলে গেলে এসব উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হবে, যা জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য হুমকির কারণ হতে পারে। দেশপ্রেমিক যে কোনো নাগরিক এই যুক্তি মানতে বাধ্য যে সরকার যৌক্তিক কারণেই জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করেছে। তবে জনগণের সমস্যা কিংবা দ্রব্যমূল্যের ওপর যেন এই মূল্যবৃদ্ধি বিরূপ কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি না করে সেদিকেও সরকারের কঠোর নজরদারি দরকার।

করোনা কেটে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার শুরু হওয়ায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবণতা দেখা যায় ২০২০ সালের নভেম্বর থেকেই। তবে চলতি বছরের জুন থেকে দাম বাড়ার প্রবণতায় নতুন হাওয়া লাগে। মিডিয়ার বদৌলতে আমরা জ্বালানি তেলের দাম নিয়ে সবসময়ই পরিষ্কার চিত্র পাচ্ছি। যেমন- চাহিদা বাড়লেও সরবরাহ পর্যাপ্ত না থাকায় আন্তর্জাতিক বাজারে অব্যাহতভাবে বাড়ছে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম। গত ০১ নভেম্বর (২০২১) বিশ্ববাজারে আবারও আড়াই শতাংশ বেড়েছে দাম।

সম্প্রতি তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এবং অন্য বড় উৎপাদনকারীরা তেলের উৎপাদন না বাড়ানোর যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারও প্রভাব পড়ে তেলের বাজারে। বাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ওয়ান্দার বিশ্লেষক ক্রেগ এরলাম এক বার্তা সংস্থাকে বলেছেন, ‘বাজারে এখনো অস্থিরতা রয়েছে। সামনের মাসগুলোতে জ্বালানি সংকট বড় উদ্বেগের কারণ হিসেবে থাকবে। এর পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি এবং কঠোর মুদ্রানীতির সম্ভাবনা বাজারে চাপ তৈরি করছে।’

উপরন্তু সম্প্রতি বিশ্ববাজারে সর্বোচ্চ দাম উঠেছে প্রাকৃতিক গ্যাসেরও। এতে দেশগুলো তেল আমদানিতে জোর দেওয়ায় তেলের দামও বাড়ছে। গত সপ্তাহে অপরিশোধিত তেলের আগাম লেনদেনের দাম শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৮৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ হয়েছে। ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) তেলের দাম বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ, ব্যারেলপ্রতি হয়েছে ৮৪ দশমিক ২৪ ডলার।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামে রেকর্ড সৃষ্টির কয়েকটি উদাহরণ এরকম- অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের ভবিষ্যৎ সরবরাহ মূল্য ৮৭ সেন্ট বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৮৫ ডলার ৭৩ সেন্টে উন্নীত হয়েছে। এ মূল্য ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। কঠোর লকডাউনের পর করোনাজনিত বিধিনিষেধ শিথিলের সময়ে জোরালো চাহিদায় জ্বালানি তেলের দামে রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। গত ০১ নভেম্বর ২০২১ তারিখ আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি পণ্যটির দাম কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে। গ্যাস ও কয়লার মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ উৎপাদকরা জ্বালানি তেলের দিকে ঝুঁকছে সে কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি পণ্যটির দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। আগেই বলা হয়েছে, তেলের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে ওপেকের যোগাযোগ রয়েছে। গত অক্টোবরে (২০২১) যে গতিতে উৎপাদন বাড়ানোর প্রত্যাশা করেছিল শীর্ষ তেল উৎপাদক ও রপ্তানিকারকদের জোট ওপেক, তার চেয়ে উৎপাদন কম হওয়ায় জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। সেই সঙ্গে বিশ্বের অন্যতম আমদানিকারক দেশ চীনে ডিজেলের সংকটে তেলের চাহিদা বেড়েছে, যার প্রভাব পড়েছে দামে।

জ্বালানি সংকট নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় ডিজেল কেনায় সীমা বেঁধে দিচ্ছে চীনের অনেক পেট্রল স্টেশন। দাম বাড়ায় ও সরবরাহ কমে যাওয়ায় এ ব্যবস্থা চালু করতে হয়েছে পেট্রল স্টেশনগুলোকে। বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানকার বিভিন্ন জায়গায় পেট্রল স্টেশনে ট্রাকগুলোকে শুধু ১০০ লিটার ডিজেল নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে, যা তাদের ধারণক্ষমতার মাত্র ১০ শতাংশ। দেশের কিছু অংশে অবস্থা আরও কঠোর করা হয়েছে। চালকদের শুধু ২৫ লিটার পর্যন্ত কেনার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

কেবল চীন নয়, ইউরোপের অবস্থাও নাজুক। চাহিদা বৃদ্ধি ও মৌসুম পরিবর্তনে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকটও দিন দিন তীব্র হচ্ছে। অথচ পশ্চিম গোলার্ধে আসন্ন শীতে ঘর আলোকিত ও উষ্ণ রাখতে জ্বালানির ব্যবহার বাড়বে। জ্বালানি সরবরাহ নিয়ে তাই উৎকণ্ঠাও বাড়ছে সব দেশেরই সরকারি মহলে। অথচ বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দর বাড়ায় ইউরোপের ভোক্তাদের বাড়তি মূল্য দিতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক গ্যাসের অকল্পনীয় মূল্যবৃদ্ধি, কয়লার দর আকাশছোঁয়া, অপরিশোধিত জ্বালানি তেলও অচিরেই ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলারে পৌঁছানোর আভাস দেওয়া হচ্ছে। আবার জ্বালানি গ্যাস ক্রয়ে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ায় কয়লা ও তেলের বাজারেও আগুন লেগেছে। যুক্তরাষ্ট্রে আগস্টের পর থেকে প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল্য বেড়েছে ৪৭ শতাংশ। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে তেলের দর।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন দেশের চাহিদা অনুযায়ী প্রতি বছর অপরিশোধিত এবং পরিশোধিত তেল আমদানি করে। বিশ্ববাজারে পরিশোধিত ও অপরিশোধিত তেলের মূল্যের উত্থান-পতন রয়েছে। বিশ্বব্যাপী তেলের মূল্য হ্রাস পাওয়ায় সরকারকে ২০১৬ এবং ২০১৮ অর্থবছরের মধ্যে কোনো ভর্তুকি দেওয়ার দরকার পড়েনি। তবে ২০১৯ অর্থবছরের জ্বালানি তেলের মূল্য বাড়তে শুরু করায় বিপিসি আবারও ফার্নেস তেল ও ডিজেলে লোকসান দিতে শুরু করে। ফলে, দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোসহ অন্যান্য দেশের মতো পরিবর্তনশীল বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ডিজেল, ফার্নেস তেল এবং অন্যান্য জ্বালানির মূল্য নিয়মিতভাবে সমন্বয় করতে হচ্ছে।

বস্তুত বিশ্বজুড়ে সংকটের কারণে বেড়েই চলছে জ্বালানির দাম। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম সাত বছরের রেকর্ড অতিক্রম করেছে। আমদানি করা তরল প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) দর বৃদ্ধি চাপে ফেলেছে জ্বালানি বিভাগকে। তবে এই সংকটকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত সংবাদে দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী জ্বালানি পণ্যের দর বাড়ায় বহুজাতিক কোম্পানিগুলোরও বাংলাদেশমুখী হওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে অগভীর সমুদ্রে ভারতের জাতীয় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান কোম্পানি ওএনজিসির দুই ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার সম্ভাবনায় সাগরে গ্যাস-তেল অনুসন্ধানে গতি ফিরবে বলে মনে করে সরকারের জ্বালানি বিভাগ। জ্বালানির দরস্ফীতিতে যেন ভোক্তাদের ওপর পড়া প্রভাব সীমিত রাখা যায়, সরকারি পর্যায়ে সে চেষ্টাই চলছে। কারণ ভোক্তারা ব্যয় সংকোচনে বাধ্য হলে ব্যাহত হবে মহামারি থেকে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার।

আসলে বিশ্বজুড়ে করোনার সংক্রমণ এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। এতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্বাভাবিকভাবেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল হচ্ছে আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জ্বালানির চাহিদা। চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে দাম, তৈরি হচ্ছে সংকট। প্রায় দেড় বছর কম দামে বিক্রির ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তেল উত্তোলনকারী দেশগুলো দাম বাড়ানোর কৌশল হিসেবে দৈনিক তেল উত্তোলনের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছে। সার্বিক প্রেক্ষাপটে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে শেখ হাসিনা সরকার ৪ নভেম্বর (২০২১) দেশে ডিজেল-কেরোসিনের দাম বাড়িয়েছে। তবে আশপাশের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ডিজেলের মূল্য এখনও কম। ৩ নভেম্বর(২০২১) ভারতের কলকাতায় প্রতি লিটার ডিজেলের মূল্য ছিল ১০১ দশমিক ৫৩ রুপি বা ১২৪ টাকা ৩৭ পয়সা। তেলের ভেজালরোধে কেরোসিনের মূল্য ডিজেলের সমান রাখা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলে পুনরায় ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য সমন্বয়ের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এই মূল্যবৃদ্ধি স্বল্প সময়ের জন্য- এটা জনগণকে বুঝতে হবে। পরিবহন বন্ধ রেখে যারা জনগণের ভোগান্তি সৃষ্টি করছে তারা যে দেশের শত্রু এটাও স্পষ্ট হয়েছে সবার কাছে।

লেখক : ড. মিল্টন বিশ্বাস, ইউজিসি পোস্ট ডক ফেলো, বিশিষ্ট লেখক, কবি, কলামিস্ট, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য, সম্প্রীতি বাংলাদেশ এবং অধ্যাপক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
drmiltonbiswas1971@gmail.com


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ