1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষে : শেখ হাসিনার কাছে দেশ গড়ার শপথ নিলাম

ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১

আজ আমরা শপথ গ্রহণ করলাম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুকন্যা এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমরা উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিলাম। এ এক অভিনব ও বিরল ঘটনা, বিরল দৃশ্যও বলা যায়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকেই শপথ গ্রহণ করেছেন। বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে এই শপথের তাৎপর্য ব্যাপক। জননেত্রী আমাদের পাঠ করালেন : ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।’ স্বল্প কথা কিন্তু তাৎপর্য গভীর। জাতির পিতাকে স্মরণপূর্বক আমরা শপথ নিলাম। এ শপথ তরুণ প্রজন্মকে শানিত করবে। আরো দেশপ্রেমী হিসেবে গড়ে তুলবে- এরূপই প্রত্যাশা আমাদের। আমরা দৃপ্তকণ্ঠে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সঙ্গে শপথবাক্য উচ্চারণ করেছি এই বলে যে, আমরা শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। অর্থাৎ আমাদের জীবনের সর্বস্তরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে সমুন্নত রাখব। যাদের রক্তের বিনিময়ে এ বিজয় অর্জিত তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব। আমরা দেশকে ভালোবাসব। সর্বদা এবং সর্বাগ্রে দেশের স্বার্থই বিবেচনা করব। নিজের দেশের অর্থ-সম্পদ ভিন দেশে পাচার করব না। আজ শপথবাক্য উচ্চারণ করে আন্তরিকভাবে বলেছি, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে আমরা আত্মনিয়োগ করব। যদি শপথের এই বাণীর মর্মার্থ উপলব্ধি করে থাকি তবে আমরা কাউকেই তার ন্যায্য প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করব না। মানুষের কল্যাণের কথা বিবেচনা করলে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় কোনো প্রতিবন্ধকতাই আর থাকবে না। জাতির পিতার আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হলে আমাদের সেই মহৎ গুণাবলিরও অধিকারী হতে হবে, যার মহিমায় আমাদের মনোজগৎ থেকে সাম্প্রদায়িক চিন্তা-ভাবনার বিষবাষ্প উদাও হবে। সব ধর্ম-সম্প্রদায়ের মানুষের আত্মত্যাগে অর্জিত স্বাধীন দেশে আমরা সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করব। সংখ্যাগরিষ্ঠের শক্তি কিংবা ক্ষমতার দাপটে

সাম্প্রদায়িকতার আগুনে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে মারব না সংখ্যালঘু কোনো সম্প্রদায়কেই। ভিটামাটি থেকেও কাউকে উচ্ছেদ করব না। ‘সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।’- বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষণা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলব আমরা। তাহলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে উন্নত, সমৃদ্ধ এবং অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
আমরা আমাদের বিজয়ের ৫০তম বর্ষ তথা সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি। বিগত ৫০ বছরে নানা প্রতিকূলতা অতিক্রম করে বাংলাদেশ আজ স্থিতিশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। স্বাধীনতা লাভের মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় কিছু রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষী এবং সামরিক বাহিনীর কিছুসংখ্যক লোভী কর্মকর্তার যোগসাজশে ষড়যন্ত্রকারীরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাসীনরা পরাজিত পাকিস্তানি আদর্শের পুনঃপ্রতিষ্ঠা ঘটায়। তারা মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত মানবতাবিরোধী এবং যুদ্ধাপরাধী হিসেবে কুখ্যাতদের ক্ষমতার অংশীদার করে। ক্ষমতাসীন সেনা শাসকরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে কুক্ষিগত এবং দীর্ঘস্থায়ী করার অপকৌশল হিসেবে বহু দলীয় গণতন্ত্রের নামে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী এবং যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ধিকৃত এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক দলগুলোকে রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করে। পরবর্তী প্রায় দুই যুগ রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ থাকে সেনা শাসক কিংবা তাদের বশংবদদের কাছে। এই ২১ বছর বাংলাদেশ এক বিভ্রান্তিকর সময় অতিক্রম করে। এই সময়ে বিকৃত ইতিহাসের প্রবল স্রোতে ভেসে যায় মুক্তিযুদ্ধকালীন গৃহীত বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতার মতো মৌল আদর্শ চারটিও! দার্শনিক চেতনা এবং রাজনীতির গতিপথও এক বিভ্রান্তিকর অনিশ্চিত গন্তব্যে বিলীন হয়ে পড়ে! মিথ্যা ইতিহাস, মিথ্যা দর্শন এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড দেশের মানুষের চিন্তার জগৎকেও আমূল পাল্টে দেয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদের স্থলে পশ্চাৎপদ পাকিস্তানি রীতিতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ যেমন প্রতিস্থাপন করা হয় তেমনি অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষতার স্থলে তীব্র সাম্প্রদায়িক মনোভাব সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে কৌশলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। ফলে বাঙালির শাশ্বত কৃষ্টি-কালচার এবং মানবিক মননের চেয়ে নবপ্রজন্মের তরুণদের মধ্যে ধর্মীয় সংকীর্ণতাই জেঁকে বসে। ধর্মের ভিত্তিতে মানুষে মানুষে সম্পর্ককে উৎসাহিত করা হয় নানা রকমের অপকৌশলের আশ্রয়ে। একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের ধর্মকে রাষ্ট্র ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করায় অসাম্প্রদায়িক চেতনায় পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়। কিন্তু স্বৈরশাসকদের অপকৌশল এবং রাজনীতিতে নতুনভাবে পুনর্বাসিত হওয়া ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে শক্তিমত্তায় প্রগতিশীল রাজনৈতিক চিন্তার মানুষও তথাকথিত বহুদলীয় গণতন্ত্রের (!) মধ্যে স্পষ্টভাবে স্পষ্ট কথা বলার সাহস পায়নি! তবে এ কথা স্পষ্ট যে, আওয়ামী লীগ ব্যতীত যারা বিভিন্ন সময়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল তারা সবাই পশ্চাৎপদ ও পরাজিত শক্তির সমর্থন নিয়ে আসায় তাদের সন্তুষ্টি বিধান করতে গিয়ে সেনা বা ছদ্মসেনা শাসকরা সর্বদা জাতীয় উন্নয়ন অগ্রগতির মতো বাঙালির শাশ্বত জাতীয় আদর্শ এবং দর্শনকেও তুচ্ছ জ্ঞান করে কেবল ক্ষমতাকেই প্রাধান্য দিয়েছে। এতে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা বারবার হোঁচট খেয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে। মুখ থুবড়ে পড়া জাতিকে খাদের কিনারা থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনা টেনে তুলে এনে ধাবমান করেছেন উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির অভিযাত্রায়। দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে।

শেখ হাসিনা আমাদেরকে উন্নয়নের পথেই কেবল অভিযাত্রী করেননি। তিনি আমাদেরকে দেখিয়েছেন এমন এক স্বপ্ন, যে স্বপ্ন মানুষকে আত্মপ্রত্যয়ী করে তোলে, আত্মবিশ্বাসী করে তোলে, কর্মমুখর করে তোলে। শেখ হাসিনা আমাদেরকে উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। এমন স্বপ্নের কথা আমাদের দেশের সমকালীন কোনো রাজনীতিবিদ চিন্তাও করতে পারেননি। শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বেই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে সুচিন্তিত একটি অভিপ্রায় সামনে নিয়ে। বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করার অভীষ্ট লক্ষ্যে তিনি নিরলস এগিয়ে যাচ্ছেন দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে। তার নেতৃত্ব বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের বৈশ্বিক রোল মডেলেও পরিণত।

পাকিস্তানি শাসক শোষকদের পরাস্ত করে বিজয় অর্জনের পর ৫০ বছরের মধ্যে ২১ বছর বাংলাদেশ হেঁটেছে দিগি¦দিক- উদ্দেশ্যহীন, লক্ষ্যহীন। ছিল না কোনো দার্শনিক অভিপ্রায় কিংবা পরিকল্পিত ‘রূপকল্প’ও। বাকি ২৯ বছরের মধ্যে শেখ হাসিনার রাষ্ট্র ক্ষমতা মাত্র ১৭ বছরের। এই ১৭ বছরের মধ্যে বর্তমান টানা তৃতীয় মেয়াদের প্রায় ১২ বছর চলছে। এই সময়ের মধ্যে দেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক, নারী-পুরুষে সমতা রক্ষা, প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে এমন অগ্রগতি সাধিত হয়েছে এরূপ দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই! স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্যানিটেশন, মাথাপিছু জিডিপির প্রবৃদ্ধি এমনকি সাধারণের গড় আয়ু বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও এই স্বল্পতম সময়ে এমন সাফল্য কোনো দেশেই আসেনি। সুতরাং সবদিক বিবেচনা করে এ কথা নিশ্চিত করেই বলা যায়, জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রবর্তিত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ‘রূপকল্প’ দেশের মানুষকে গভীরভাবে স্পর্শ করেছিল। আর তাই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সূচকে বাংলাদেশ আজ এক অনন্য উচ্চতায় আসীন। ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র দেশ হিসেবে খ্যাত দেশটি আজ বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং সৃজনশীল নেতৃত্বের কারণেই এই উচ্চতায় পৌঁছেছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাবজগতের সোনার বাংলাকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু পৃথিবীর বাস্তবতায় সোনার বাংলায় পরিণত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারী আর ক্ষমতালোভীদের চক্রান্তে তিনি সে কাজ করতে পারেননি। বঙ্গবন্ধুর উত্তরসূরি, যোগ্য পিতার যোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর সেই সোনার বাংলা বাস্তবায়নে নিরন্তর কাজ করছেন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, শেখ হাসিনা-কল্পিত উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র শুধু স্বপ্ন মাত্র থাকবে না- ২০৪১ সালের মধ্যে সে স্বপ্ন আমাদের কিংবা আমাদের উত্তর প্রজন্মের হাতে বাস্তবতা নিয়েই ধরা দেবে। তাদের আর অসহায় কিংবা সর্বক্ষেত্রে পরমুখাপেক্ষী হয়েও থাকতে হবে না। এক সমৃদ্ধ দেশের গর্বিত নাগরিক হবেন আমাদের অনাগত সন্তানরা! উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশের উন্নত ও সমৃদ্ধ নাগরিক হবেন আমাদের সন্তানরা! এরূপ স্বপ্ন দেখলেও তো আমাদের বুক ভরে যায় আশায় আশায়! তবে এ জন্য আমাদেরও যে করণীয় কিছু আছে, সে কথাও মনোযোগ দিয়ে এবং গভীরভাবে ভাবতে হবে। জননেত্রীর শপথবাক্যের অন্তর্গত ভাব যথাযথ উপলব্ধিপূর্বক তা কর্মে পরিণত করতে সবাইকে সচেষ্ট এবং সক্রিয় হতে হবে। উন্নত, সমৃদ্ধ এবং অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা গড়তে হলে বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত আদর্শও স্পষ্টভাবে ধারণ করতে হবে সবাইকে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ এবং শেখ হাসিনার শপথবাক্যের মর্ম উপলব্ধি করে আমরা প্রত্যেকেই উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রের লক্ষ্যে অভিযাত্রী আজ। সততা, নিষ্ঠা এবং আন্তরিক মনোভাব নিয়ে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষে শুরু হওয়া এই অভিযাত্রা নির্দিষ্ট সময় নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছবেই।

লেখক: ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম – অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। aislam.ju@gmail.com


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

ফেসবুক ইনস্টাগ্রামে ভিডিও এডিট করে দেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

গরমে কোন পোশাক পরবেন, কিভাবে পরবেন?

নিউইয়র্কে বিশ্বনেতাদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে শেখ হাসিনা!

ইউক্রেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্ধারে তৎপর দূতাবাসগুলো

শেখ হাসিনা অবিশ্বাস্য সাফল্য অর্জন করেছেন : কাতার ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন

ঢাকায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভা ১ জানুয়ারি

বাংলাদেশে পর্যটনের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

দেশবাসীকে রমজান ও বৈশাখী শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী

নাসিক নির্বাচন : নেতাকর্মীদের একযোগে নৌকার পক্ষে কাজ করার নির্দেশ সভানেত্রীর

বঙ্গবন্ধু টানেল: নদীর তলদেশ দিয়ে রোমাঞ্চকর যাত্রা