1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

এস আলম সুগার মিলের আগুন নেভাতে ব্যবহার হচ্ছে অত্যাধুনিক যন্ত্র

ডেস্ক রিপোর্ট : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০২৪

চট্টগ্রামের কর্ণফুলিতে এস আলম সুগার মিলের আগুন ১৯ ঘণ্টার চেষ্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। ফায়ার সার্ভিসএবার ১৪টি ইউনিটের সঙ্গে অত্যাধুনিক লুফ-৬০ যন্ত্র দিয়ে রিমোটের সাহায্যে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। এতে মিনিটে এক হাজার লিটার স্পিডে পানি ছেটানো হচ্ছে; তারপরও নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না আগুন।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল থেকে আগুনের লেলিহান শিখা অবশ্য গোডাউনের বাইরে ছড়ায়নি। বেলা ১১টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রিমোট দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

এর আগে, সোমবার (৪ মার্চ) বিকেল ৪টার দিকে কর্ণফুলি মইজ্জারটেক এলাকায় এস আলম সুগার মিলে এ আগুন লাগে।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, অত্যাধুনিক যন্ত্র লুফ-৬০ দিয়ে রিমোটের সাহায্যে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে সহযোগিতা করছেন ফায়ারের ১২-১৫ সদস্য। প্রতি মিনিটে ১ হাজার লিটার স্পিডে ওই যন্ত্রের সাহায্যে পানি ছেটানো হচ্ছে। এটির সক্ষমতা প্রতি মিনিটে ৩ হাজার লিটার।

ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক বলেন, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী। পরে যোগ দেয় নৌবাহিনীর একটি দলও। রাত ৯টার দিকে যুক্ত হয় সেনাবাহিনীর একটি দলও। তাদের সঙ্গে অত্যাধুনিক যন্ত্র লুফ ৬০ দিয়ে রিমোটের সাহায্যে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

এস আলম গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক সুব্রত কুমার ভৌমিক বলেন, ‘মিল চালু থাকা অবস্থায় আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নির্বাপণে ফায়ার সার্ভিসকে সহায়তা করার চেষ্টা করছি।’

তিনি বলেন, ‘গোডাউনে থাকা ব্রাজিল থেকে আমদানি করা এক লাখ টন চিনির কাঁচামাল ছিল। এগুলো রমজানকে সামনে রেখে আমদানি করা হয়েছিল। এখান রিফাইন্ড করে চিনিগুলো মার্কেটে যাওয়ার কথা ছিল।’

এস আলম সুপার রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামে প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান কর্ণফুলি নদীর পাড়ের ইছানগর এলাকায়। বিকেল ৪টার দিকে কারখানার একটি গুদামে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুন লাগার সময় কারখানাটি চালু ছিল। সেখানে প্রায় সাড়ে ৫০০ শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করেন। আগুন লাগার পর কারখানাটি বন্ধ করে দেয়া হয়।

এদিকে, আগুন লাগার ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রধান করে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সার্বিক ও ভারপ্রাপ্ত বিভাগীয় কমিশনার আনোয়ার পাশা।

তিনি আরও বলেন, ঘটনার পর থেকেই ফায়ার সার্ভিস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার। পর্যায়ক্রমে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ির সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে; কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না।

প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, রমজানকে সামনে রেখে এ গোডাউনে চার লাখ মেট্রিক টন অপরিশোধিত চিনি ব্রাজিল থেকে আমদানি করা হয়েছিল। এর মধ্যে, মজুত করা এক লাখ মেট্রিক টন অপরিশোধিত চিনি পুড়ে গেছে।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

তিন দিনের সফরে সরকারি সফরে ইতালির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ প্রধানমন্ত্রীর

খাগড়াছড়িতে ৫৭ হাজার লিটার সয়াবিন তেল জব্দ

কক্সবাজার এক্সপ্রেস: প্রথম মাসে আয় ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা

গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ছাড়া আ.লীগ কোনোদিন সরকার গঠন করেনি: শেখ হাসিনা

দুর্গাপূজায় বাংলাদেশ থেকে ৫ হাজার টন ইলিশ আমদানি করতে চায় ভারত

অপরাধের দায় থেকে রেহাই পেতে ‘সিসি ক্যামেরা’ ভাঙছে বিএনপির পিকেটাররা 

কৃষকের ন্যায্য দাম পাওয়ার অধিকারও দেখতে হবে

শাহজালালে করোনা ল্যাবের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু

ঢাকা-খুলনা রেলরুটে ‘নকশি কাঁথা’ কমিউটার, ভাড়া ২১০

টি-২০ বিশ্বকাপ উপলক্ষে জুয়েল-রাফার গানে সাকিব আল হাসান