দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সাম্প্রতিক বন্যায় তাৎক্ষণিকভাবে মানবিক সহায়তা হিসেবে ১৪ জেলায় জেলা প্রশাসকদের অনুকূলে ১ এপ্রিল থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত ৭ কোটি ১১ লাখ নগদ টাকা দিয়েছে।
এছাড়াও ৫ হাজার ৮২০ মেট্রিক টন চাল, এক লাখ ২৩ হাজার ২০০ প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৪০ লাখ টাকা এবং গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ ৪০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
এসব জেলার মধ্যে সিলেট জেলায় ২ হাজার মেট্রিক টন চাল, ২ কোটি ১৫ লাখ নগদ টাকা, ৪৩ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, শিশু-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা এবং গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
সুনামগঞ্জ জেলায় ১ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল, ২ কোটি ৮ লাখ নগদ টাকা, ৩৮ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট/বস্তা, শিশু-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা এবং গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা, নেত্রকোনায় ৪০০ মেট্রিক টন চাল, ৮০ লাখ নগদ টাকা, ৯ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, শিশু-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা এবং গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
এছাড়া রংপুরে ৩ হাজার ৫০০ প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, নীলফামারীতে ৫ লাখ নগদ টাকা এবং ৩ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, কুড়িগ্রামে ২০০ মেট্রিক টন চাল, ৩০ লাখ নগদ টাকা এবং ১ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, হবিগঞ্জে ১০০ মেট্রিক টন চাল, ৩০ লাখ নগদ টাকা এবং ৪ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, মৌলভীবাজারে ৩০০ মেট্রিক টন চাল, ৬২ লাখ ৫০ হাজার নগদ টাকা, ২ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, শিশু-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা এবং গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা, শেরপুরে ১৫০ মেট্রিক টন চাল, ১১ লাখ নগদ টাকা এবং ৪ প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, জামালপুরে ৩০০ মেট্রিক টন চাল, ২২ লাখ নগদ টাকা এবং ৮ প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, কিশোরগঞ্জে ১০০ মেট্রিক টন চাল, ১০ লাখ নগদ টাকা এবং ৪ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪০০ মেট্রিক টন চাল, ১১ লাখ ৫০ হাজার নগদ টাকা এবং ২ হাজার প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার, লালমনিরহাটে ৩৫০ মেট্রিক টন চাল এবং ৯ লাখ নগদ টাকা, কুমিল্লা জেলায় ২০০ মেট্রিক টন চাল, ১৭ লাখ নগদ টাকা এবং ১ হাজার ৭০০ প্যাকেট/বস্তা শুকনো ও অন্যান্য খাবার দেয়া হয়েছে।