1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বাঙালির বেদনা ও আর্তনাদের ১৫ আগস্ট

অধ্যাপক ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ১৫ আগস্ট, ২০২২

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কী লিখবো? কী কথায় তার স্তুতি সম্পন্ন হয়, কী বয়ানে তার প্রতি নিবেদিত হয় অন্তরের অমিত শ্রদ্ধা? হতভাগ্য এই জাতির কাছে কী এমন বস্তু আছে যা তার পবিত্র আত্মার উদ্দেশ্যে নিবেদন করে যথাযোগ্য শ্রদ্ধা জানানো যায়, অশান্ত হৃদয়কে শান্ত করা যায়? বাঙালির বস্তুজগতে তেমন কিছু আদৌও আছে কী? আমাদের নেই। কিন্তু ভাবজগতে! মনের গভীর থেকে বঙ্গবন্ধু মুজিবের প্রতি নিবেদন করবো যে শ্রদ্ধা তার ক্ষুদ্রত্বও আজ আমাদেরকে বড় অসহায় করে তোলে! বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে বাঙালিই নিঃস্ব হয়ে পড়েছে! বাঙালি জাতি এমন নিঃস্ব আর কখনো হয়েছিল কী- ইতিহাসের কোনো কালে? প্রাগৈতিহাসিক কোনো কালে? হয়নি।

বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অনেক লেখা হয়েছে দেশে বিদেশে- কিন্তু তাকে নিয়ে কথা ফুরোয় না, তাকে নিয়ে লেখা শেষ হয় না- কোনো কথায় কোনো লেখায় তার সম্পর্কে সব ব্যক্ত করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তিল-সম ব্যক্ত হলেও সমুদ্রসম কথা অব্যক্তই রয়ে যায়! সেই অব্যক্ততার বেদনার ভারেও আমরা মূহ্যমান হই- আগস্ট এলে সেই মূহ্যমানতায় আমরা অধীর হয়ে পড়ি। মনের ভেতর গুঞ্জরিত হয় ক্যালেন্ডারের পাতায় কেন আসে আগস্ট! কেন আগস্ট আসে বাংলাদেশের সমগ্র মানচিত্র জুড়ে, বাঙালির হৃদয় জুড়ে! আগস্ট আমাদের দিশেহারা করে দেয়- ১৫ আগস্টের শোকে আমরা ছন্নছাড়া হয়ে পড়ি। প্রতি বছরের প্রতিটি ১৫ আগস্টে নতুন নতুন করে আমরা পিতৃহীনতার বেদনা-বিধুরতায় আচ্ছন্ন হই- শোকের অতলে নিমজ্জিত হই। আমরা শোকে বিলাপ করি। কবি যেমনটি বলেন : ‘আগস্ট ইজ দ্য ক্রুয়েলেস্ট মান্থ…/ আগস্ট শোকের মাস, পাপমগ্ন, নির্মম-নিষ্ঠুর/ তাকে পাপ থেকে মুক্ত করো কান্নায় কান্নায়।’ [নির্মলেন্দু গুণ]

সহস্র অভাব অনটন বাঙালির ছিল, ছিল নিত্যদিনের জর্জরিত জীবনযন্ত্রণা। শতচ্ছিন্ন এক চির দুঃখিনী ছিল এই ভূগোল-বাংলা, আমাদের বাংলা মা। মুখে অন্ন ছিল না, পরনে বস্ত্র ছিল না, মাথা গোঁজার ঠাঁই ছিল না, ছিল না চিকিৎসায় ওষুধ-পথ্য। কিন্তু মহীরূহের মতো, দিগন্ত বিস্তৃত বটবৃক্ষের ছায়ার মতো বাঙালির পাশে বঙ্গবন্ধু ছিলেন। তিনিই ছিলেন এই ভূগোল-বাংলার ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের প্রতিটি প্রান্তরে। সদা সরব অস্তিত্ব নিয়ে তিনি ছিলেন সব মানুষের সহায় হয়ে, ছিলেন অসহায় মানুষের অসীম ভরসা হয়ে। তাই শত অভাব-অনটনের মধ্যেও বাঙালির দুঃখ ছিল না। কিন্তু জাতির পিতাকে হারনোর বেদনার মতো কোনো বেদনা বাঙালি আগে কখনো অনুভব করেনি। তাকে হারিয়ে যে নিঃসীম শূন্যতা বাঙালি অনুভব করেছিল তেমন শূন্যতার অনুভবেও বাঙালি আগে কখনো মথিত হয়নি- বেদনায় জর্জরিত হয়নি। ১৫ আগস্ট বিশ্বাসঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুর শরীরের মতই শতচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল বাঙালির হৃদয়! বাঙালির হৃদয় এতটা রক্তাক্ত কখনো হয়নি। না ইতিহাসের কোনো কালে- না প্রাগৈতিহাসিক কোনো কালে!

হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সব মানুষের হৃদয়ের সমস্তটা জুড়ে ছিলেন বলেই জাতির পিতার মতো মহামানবের শূন্যতা আকাশসম বেদনায় জর্জরিত, নীল। শ্রাবণের ঘন ঘোর বরষার মতো আমাদের অন্তরের আবেগাশ্রু ঝরে ঝরে পড়ে এই শোকের আগস্টের প্রতিটি মুহূর্তে- অবিরল ঝরে ঝরে পড়ছে কালনিরবধি! বঙ্গবন্ধুর শূন্যতা সমুদ্রের আছড়ে-পড়া ঢেউয়ের মধ্যে অসহায় পিপীলিকার মতো আমাদেরকে দিশেহারা করে দিয়েছে। আজ এই শোকগ্রস্ত স্তব্ধ দিনে কীভাবে, কী কথায়, কী ভাষায়, কী ভঙ্গিতেই বা আমরা তার প্রতি জানাবো শ্রদ্ধা তা ভাবতেও হয়ে পড়ি নিদারুণ অসহায়, অন্তর মুষড়ে যায়- খাক হয়ে যায় সমস্ত হৃদয়! ঘাতকদের ধিক্কার জানাবো- তাদের সমস্ত অবয়ব জুড়ে তীব্র ঘৃণার থুথু ছিটাবো সে ভাষাও হারিয়ে ফেলেছি- ঘৃণার সে ভাষাও জানা নেই! কোথায় আছে ঘৃণাভরা তেমন তীব্র ভাষা? এ প্রশ্নের উত্তর কে বলে দেবে, জানা আছে কার? একক কোনো লেখক কবি শিল্পী সাহিত্যিক ছাত্র শিক্ষক সাংবাদিক কিংবা কোনো কৃষক শ্রমিক মজুর কেরানি কুলি কামার কুমোর তাঁতি জেলে মুচি মাঝি যারা তার আহ্বানে একদা একত্রে সমবেত হয়েছিলেন তাদের কেউ ঘাতকদের ধিক্কার জানানোর ভাষা কি বলে দিতে পারবেন? কেউ পারবেন না- কারণ সকলের হৃদয় বেদনা ও হাহাকারের আর্তনাদে উন্মত্ত-অস্থির।

বঙ্গবন্ধু মুজিবকে নিয়ে লেখা হয়েছে অজস্র, উচ্চারিত হয়েছে তার চেয়েও বেশি। কিন্তু তার সম্পর্কে আজ পর্যন্ত কতটুকুই বা বলা সম্ভব হয়েছে? বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা শুরু করা যায়- কিন্তু সে লেখা শেষ করার সাধ্য নেই কোনো লেখকের! বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছবি আঁকা শুরু করা যায় কিন্তু সে ছবির শেষ রঙ কী হবে বলতে পারেন না কোনো শিল্পী! বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বক্তৃতা শুরু করা যায় কিন্তু কী বলে তার ইতি টানা সম্ভব তা জানেন না কোনো বক্তা নিজেও! সবার ক্ষেত্রে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে- তিনি লেখক কবি শিল্পী সাহিত্যিক ছাত্র শিক্ষক সাংবাদিক কিংবা কোনো কৃষক শ্রমিক মজুর কেরানি কুলি কামার কুমোর তাঁতি জেলে মুচি মাঝি যেই হোন না কেন। আমাদের সবার সব প্রয়াস-প্রচেষ্টা বঙ্গবন্ধুর জীবনসংগ্রাম এবং আমাদের প্রতি তার অবদানের কাছে ক্ষুদ্র থেকে কেবল ক্ষুদ্রতরই হয়ে যায়! আমরা কীভাবে মহান নেতার প্রতি যথাযোগ্য সম্মান দিতে পারি? সে যোগ্যতা কি আছে আমাদের? আমরা তার আদর্শ কতটা ধারণ করতে পেরেছি? কেবল নিজ-স্বার্থ চরিতার্থতার জোয়ারে গা ভাসিয়ে চলছি। অথচ তার আদর্শের মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাঙালির সার্বিক মুক্তি ও কল্যাণ। সে পথে হাঁটছিই বা কজন?

১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে আমরা শোকের মাতম করি আর অন্যদিকে ঘাতক শিবিরে নিনাদিত হয়ে ওঠে সুখের উচ্ছ্বাস! ৭৫-এ বিশ্বাসঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীন সার্বভৌম এই রাষ্ট্রকে ঠেলে দেয় পেছনের দিকে- ৭১-এ পরাজিত শক্তির হাতের পুতুলে পরিণত হয়ে ওঠে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রযন্ত্র সব! ইতিহাস বিকৃতির মাধ্যমে একজন মেজরকে ‘বানিয়ে তোলা’ হয় স্বাধীনতার ‘ঘোষক’! বঙ্গবন্ধুকে অসম্মানের লক্ষ্যে তার সমান্তরালে সেই সেনাকে বসানোর দুরভিসন্ধি চলে দিনের পর দিন। তাকে বঙ্গবন্ধুর স্থলাভিষিক্ত করার অপচেষ্টায় ষড়যন্ত্রী মহলের এই অপতৎপরতা কোনোক্রমেই থামে না! ৭৫-এর পর ঘাতকেরা, শাসকেরা স্বাধীন দেশটার মানচিত্রই শুধু বদলাতে পারেনি, আর সব বদলে ফেলেছিল! বদলে ফেলেছিল বললে ভুল হবে- দেশটাকে পেছনের দিকে নিক্ষেপ করেছিল, অন্ধকারের চোরাগলিতে! যেমনটি পেছনে নিক্ষেপ করেছিল দেশের ইতিহাস, যেমনটি পেছনে নিক্ষেপ করেছিল স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন। এদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের স্বপ্নকে ঘাতক ও শাসকেরা পেছনে নিক্ষেপ করেছে- বিনষ্ট করেছে! বিনষ্ট করেছে সমাজ, সংসার, সংস্কার, সংস্কৃতি, যাকে আমরা বলি হাজার বছরের বাঙালির কৃষ্টি কালচার ও রুচি- সব নষ্ট করেছিল! কত জঘন্যভাবেই না তারা মানবসভ্যতার ইতিহাসকে কলঙ্কিত করেছে, ভূলুণ্ঠিত করেছে! কত জঘন্যভাবেই না বাঙালি ও বাংলার ইতিহাসকে দুমড়ে-মুচড়ে একেবারে ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছিল ঘাতকের দল- আর পরবর্তীকালে তাদেরই বংশধর ও বশংবদেরা! জাতীয় নানা বিষয়ে আমরা মাঝেমধ্যে উদাসীন থাকলেও ষড়যন্ত্রের সূক্ষ্ম জাল বুনতে তারা বিশ্রাম নেয় না মুহূর্তকাল!

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সবচেয়ে সুবিধাভোগী ছিল বিএনপি। বিএনপি বাংলাদেশের প্রগতিশীলতার চর্চাকে কৌশলে বিনষ্ট করে- যেমনটি বিনষ্ট করেছিল বাঙালির দীর্ঘ সংগ্রামের ধারাবাহিক ইতিহাস। বাঙালি সংস্কৃতি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদকে তারা পাকিস্তানি কায়দায় পুনর্প্রতিষ্ঠিত করে। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক অমর ভাষণ পর্যন্ত মেজর জিয়া এদেশে নিষিদ্ধ করেন! তারা ইতিহাস বিকৃতির মিথ্যা বেসাতির পসরা সাজায় সাধারণকে বন্দুকের ভয় দেখিয়ে। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার জন্য মেজর জিয়া হত্যা করেন এদেশের অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাকে। তাদের লাশটি পর্যন্ত স্বজনের কাছে দেওয়া হয়নি ধর্মীয় রীতি মেনে শেষকৃত্য সম্পন্ন করার জন্য! আর ‘ছেঁড়া গেঞ্জির’ ধারাবাহিক বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যমে দেশ এবং রাজনীতির ময়দান থেকে অনৈতিক সুবিধা আদায় ছিল জিয়া-পরবর্তীকালের বিএনপির কৌশল! বেগম জিয়া ইতিহাসকে আরো পেছনের দিকে ঠেলে নিয়ে যান।

মানবসভ্যতাকে ভ্রূকুটি করে, মানবিক মূল্যবোধকে জলাঞ্জলি দিয়ে বাঙালির নিরন্তর শোকের ১৫ আগস্টকে ‘বানিয়ে তোলেন’ নিজের জন্মদিন! কী ক্ষমতাবান এই নেত্রী! তার ক্ষমতার দাপট সাধারণের পক্ষে উপলব্ধির বাইরে। এসএসসি পাশ না করলেও শিক্ষা জীবনের নানা কাগজপত্র, বৈবাহিক নিবন্ধন, পাসপোর্ট, ১৯৯১ সালের নির্বাচনের মনোনয়নপত্র, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণকালীন বিতরণকৃত জীবন-বৃত্তান্তসহ বিভিন্ন দলিল দস্তাবেজে যে জন্মদিন উল্লেখ করেছিলেন তাতে ভিন্ন ভিন্ন জন্ম-তারিখ থাকলেও কোথাও ১৫ আগস্ট তার জন্ম-তারিখ হিসেবে উল্লেখ ছিল না! এমনকি করোনাকালে ভ্যাক্সিন গ্রহণের সময়ও জাতি তার ভিন্ন আরো একটি নতুন জন্মদিনের সন্ধান পায়! কিন্তু সেটিও ১৫ আগস্ট নয়! অথচ বাঙালির অবিনাশী শোকের দিনটিকে তিনি মিথ্যা জন্মদিন বানিয়ে ১৯৯৩ সাল থেকে মহা ধুমদামে জন্মোৎসব করে যাচ্ছিলেন! শোক থেকে শক্তির উত্থান ঘটে বলে চতুর কৌশলে তিনি শোক দিবসটিতে বাঙালিকে গুরুগম্ভীর পরিবেশে শোকও করতে দিতেন না! মিথ্যা জন্মোৎসবের নানা আয়োজনের ভারে জাতিকে ভারাক্রান্ত করে শোক ভুলানোর অপচেষ্টায় কী গভীর ষড়যন্ত্রই না ফেঁদেছিলেন ১৫ আগস্টের শোককে ‘সুখ’ বানিয়ে! কিন্তু ইতিহাস বড়ই নির্মম, তার জারিজুরি সব ফাঁস হয়েছ- একজন মানুষের ৬টি জন্মদিন! এ বিষয়ে জাতি মহামান্য উচ্চ আদালতের রায়ের অপেক্ষায়।

যখন একটি বাড়িতে শোকের কালোছায়া আর অবিরল অশ্রুপাত তখন আরেক বাড়িতে চলে মিথ্যা জন্মোৎসবে বয়সের সংখ্যার সাথে পাল্লা দিয়ে বড় হতে থাকা কেক কাটার আনন্দ আয়োজন! তিনি এমনই ক্ষমতাবান এক নেত্রী যিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের সংখ্যা নিয়েও প্রশ্ন তুলেন- যা পাকিস্তানিরাও কখনো করেছে কি না জানি না! বাংলা ও বাঙালির ইতিহাসকে কলঙ্কিত করতে করতে বিএনপি সমগ্র মানবসভ্যতার ইতিহাসকে ভূলুণ্ঠিত করেছে! দেশকে নিয়ে গেছে অন্ধকার ও সাম্প্রদায়িক মানসিকতার অধঃপাতের একেবারে তলানিতে!

সহস্র দুঃখের মাঝেও আশার কথা হলো বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ থেকে সব অন্ধকারের জমাট মেঘ আস্তে আস্তে অপসৃত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মাথায় নিয়ে অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশকে সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন নিরন্তর। উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়ে বঙ্গবন্ধুর মতো শেখ হাসিনাও আমাদেরকে নিয়ে এগিয়ে চলেছেন। অন্ধকারের কোনো অপশক্তিই এই অগ্রযাত্রার গতি রোধ করতে পারবে না। ১৫ আগস্টের শোক থেকে এই শক্তিই সর্বস্তরের বাঙালির মধ্যে আজ অগ্নিতেজের ঝড় তুলেছে। এই ঝড়েই উড়ে যাবে, পুড়ে যাবে সব রকমের অপশক্তির আতুরঘর।

লেখক : ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম – অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

“বিএনপির গরু-গাধা নেতাদের জুতপেটা করবে কর্মীরা” : বিএনপি নেতা আখতারুজ্জামান

ঢাকা-চট্টগ্রামে পশুর হা‌ট সংলগ্ন ব্যাংকগুলোতে রাত ১০টা পর্যন্ত লেনদেন

জাতিসংঘ পুরস্কার পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

শেখ হাসিনাকে অসামান্য কৃতিত্বের অনন্য স্বীকৃতি দিচ্ছে জাতিসংঘ

ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ ও একটি অনুসিদ্ধান্ত

কাশফুলেই যাদের জীবন-জীবিকা

বাসায় ডেকে বিউটিশিয়ানকে গণধর্ষণ, ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এক দশকে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৫৫ শতাংশ

মুজিবনগর দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীতে ‘সোনার বাংলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে’ প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়প্রতিজ্ঞা

ছাত্র ইউনিয়ন কি এককভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আন্দোলন করেছিলো? কবে?

ফাইনালে মেসির গায়ের রাজকীয় পোশাক বগুড়ার তৈরি