1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বিশ্ব সংকটেও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সুবাতাস

ডেস্ক রিপোর্ট : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩

স্বাধীনতা বিরোধী এবং বাংলাদেশের উন্নয়নে ঈর্ষান্বিত অপশক্তিগুলোর মুখে চপেটাঘাত করে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে সুখবর দিয়েছে আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংক। দুটি সংস্থাই বলছে, বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়বে এবং মূল্যস্ফীতি কমবে। বছরের শুরুতে সংস্থা দুটো যে পূর্বাভাস করেছিল, তা বদলে প্রবৃদ্ধির হার বাড়িয়েছে দুটি সংস্থাই। এর মাঝে অবশ্য নানা চড়াই-উৎড়াই গেছে। তবে বছরের প্রথম প্রান্তিকে করা বিশ্লেষণ এবং শেষ প্রান্তিকের বিশ্লেষণের তুলনা করলে বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক বার্তাই শোনাচ্ছে আন্তর্জাতিক অর্থনীতির মোড়ল সংস্থাগুলো। গত মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর, ২০২৩) মরক্কোর মারাকাশে প্রকাশিত ‘গ্লোবাল ইকনোমিক আউটলুক’ প্রতিবেদনে আইএমএফ জানিয়েছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ অর্জিত হতে পারে। আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে ৭ শতাংশে উন্নীত হবে। এর আগে বছরের শুরুতে (৩০ জানুয়ারি) আইএমএফ বলেছিল, ২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৫ শতাংশ। এখন সেটা বাড়িয়ে তারা ৬ শতাংশ পূর্বাভাস করছে। অন্যদিকে বিশ্বব্যাংক বছরের শুরুতে পূর্বাভাস করেছিল, বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৫.২ শতাংশ। এখন সেটা বাড়িয়ে গত ১ অক্টোবর বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৫.৬ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে।

তবে বড় খবর হলো- দুটি আন্তর্জাতিক সংস্থাই বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি কমার পূর্বাভাস করেছে। মুদ্রাস্ফীতি বাংলাদেশের অর্থনীতির এখন আলোচিত বিষয়। আইএমএফ বলছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ২ শতাংশে নেমে আসবে। তাদের হিসেবে, গত ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ। অন্যদিকে বিশ্বব্যাংক বলছে, মূল্যস্ফীতি হবে সাড়ে ৮ শতাংশ। সাধারণত আইএমএফ খুবই কনজারভেটিভ ভাবে হিসেব করে। বরাবরই তাদের করা প্রবৃদ্ধির হার বিশ্বব্যাংকের থেকে কম থাকে। কিন্তু এবারই প্রথম বিশ্বব্যাংকের হিসেবে চেয়েও বেশি প্রবৃদ্ধি হবে বলে বলছে আইএমএফ। বিশ্বব্যাংক যেখানে ৫.৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কথা বলছে, সেখানে আইএমএফ বলছে ৬ শতাংশ। আমরা যদি লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পায় যে, এ সময় যেখানে গ্লোবাল প্রবৃদ্ধির হার ৩ শতাংশেরও কম সেখানে ইউক্রেন যুদ্ধ এবং কোভিডোত্তর বৈশ্বিক নানা পরিস্থিতিতেও ধারাবাহিকভাবে প্রবৃদ্ধির হার ৫ শতাংশের ওপরে রাখতে পেরেছে বাংলাদেশ। এখান থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতির দৃঢ়তার ইঙ্গিত আমরা পাচ্ছি।

দারিদ্র্য ও ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে স্বাধীনতার পর বৈশ্বিক আলোচনায় ছিলো বাংলাদেশ। আর স্বাধীনতার ৫০ বছরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও ভূরাজনীতি দেশটিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগের কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ তাদের ‘উন্নয়ন পোস্টার চাইল্ড’ হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছিলো। পশ্চিমা বিশ্বের তথাকথিত ‘বাস্কেট কেস’ তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার যাদুকরী নেতৃত্বে দেশটি এখন উন্নয়নের রোল মডেল। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি বিএনপি-জামায়াতের কুশাসনে সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত বাংলাদেশ আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ সাংগঠনিক নেতৃত্বের মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে আত্মমর্যাদার সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। বিএনপি-জামায়াত আমলের শেষ বছর ২০০৬ সালের বাংলাদেশ এবং গত সাড়ে ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে পরিচালিত বাংলাদেশ সম্পূর্ণ আলাদা। ২০০৬ সালের বাংলাদেশের উন্নয়নচিত্রের সাথে ২০২৩ সালের উন্নয়নচিত্রের তুলনামূলক বিশ্লেষপূর্বক দেখা যায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৫ থেকে ৪০ গুণ এগিয়েছে আমাদের বাংলাদেশ। দুই আমলের অর্থনীতি, মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, বিদ্যুৎ, শিক্ষা, কৃষি, যোগাযোগ অবকাঠামো, ডিজিটাল সেক্টরে উন্নয়ন চিত্র এসব কিছুতে হয়েছে অভাবনীয় পরিবর্তন।

অর্থনীতির বিভিন্ন অর্জনের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে যে, ২০০৬ সালে দেশে প্রবৃদ্ধি ছিল ৫.৪০ শতাংশ কিন্তু ২০২৩ সালে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সাময়িক বাধাগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও বেড়ে ২০২৩ সালে প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ এবং পরের বছর সেটা বেড়ে ৭ শতাংশে পৌছাবে। ২০০৬ সালে মাথাপিছু আয় (নমিনাল) যেখানে ছিল ৫৪৩ মার্কিন ডলার, বিগত সময়ে ৫ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে মাথাপিছু আয় হয়েছে ২৭৯৩ মার্কিন ডলার এবং মাথাপিছু আয় (পিপিপি) ২০০৬ সালে ছিল ১৭২৪ এবং তা বিগত সময়ে তা ৫ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে ৮৭৭৯ মার্কিন ডলার হয়েছে। ২০০৬ সালে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ শতাংশ। ২০২১ সালে তা ছিল মাত্র ৫.৫ শতাংশ। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাবস্থা বিরাজ করায় তার বিরূপ প্রভাবে বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি একটু বেশি মনে হলেও তা বিএনপির শাসনামলের চেয়েও কম এবং আইএমএফ এর গবেষণা বলছে তা এই বছরের শেষ দিকে ৭ শতাংশে নেমে আসবে। ২০০৬ সালে বাজেটের ছিল মাত্র ৬১ হাজার কোটি টাকা। ২০০৬ সালে বাজেটের ছিল মাত্র ৬১ হাজার কোটি টাকা। আর তা ১২ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে বাজেটের আকার হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। ২০০৬ সালে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ০ দশমিক ৭৪৪ বিলিয়ন ডলার (১ বিলিয়ন ডলারের নিচে) বর্তমানে ৩৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২০২৩ সালে হয়েছে ৩০ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। রপ্তানি আয় ছিল ২০০৬ সালে মাত্র ১০.০৫ বিলিয়ন ডলার যা ৫ গুণ বেড়ে ২০২৩-এ হয়েছে ৫২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৬ সালে রেমিট্যান্স ছিল মাত্র ৪.৮ বিলিয়ন ডলার আর ২০২৩-এ ৬ গুণ বেড়ে গিয়ে তা ২৪.০৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। ২০০৬ সালে আমদানি ব্যয় যেখানে মাত্র ১৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ছিল সেখানে ২০২৩ সালে আমদানি বাড়ায় আমদানি ব্যয় ৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। এছাড়াও ২০০৬ সালে সামাজিক নিরাপত্তাখাতে বরাদ্দ ছিল ২ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা। ৫০ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে এ খাতের বরাদ্দ বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত এই বরাদ্দ মোট বাজেটের ১৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২ দশমিক ৫২ শতাংশ।

বাংলাদেশের এমন অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নমূলক সাফল্য পৃথিবীর অনেক অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞকে অবাক করেছে। দেশের উন্নতি ও সামাজিক উন্নয়নকে অনেকে ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ বলে আখ্যায়িত করছেন। নরওয়ের অর্থনীতিবিদ জাস্ট ফালান্ড ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ জে আর পার্কিনসন ১৯৭৬ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ বইয়ে লিখেন, ‘বাংলাদেশ হচ্ছে উন্নয়নের একটি পরীক্ষা ক্ষেত্র। বাংলাদেশ যদি তার উন্নয়ন সমস্যার সমাধান করতে পারে তাহলে বুঝতে হবে যে কোনো দেশই উন্নতি করতে পারবে।’ অথচ বর্তমানে গবেষকদের মতে প্রাকৃতিক সম্পদের অপ্রতুলতা, অবকাঠামোর অভাব আর জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের জনগণের টিকে থাকার সক্ষমতা দেশটির সাফল্য এনে দিয়েছে।

বাংলাদেশের এমন অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নমূলক সাফল্য পৃথিবীর অনেক অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞকে অবাক করেছে। দেশের উন্নতি ও সামাজিক উন্নয়নকে অনেকে ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ বলে আখ্যায়িত করছেন। নরওয়ের অর্থনীতিবিদ জাস্ট ফালান্ড ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ জে আর পার্কিনসন ১৯৭৬ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ বইয়ে লিখেন, ‘বাংলাদেশ হচ্ছে উন্নয়নের একটি পরীক্ষা ক্ষেত্র। বাংলাদেশ যদি তার উন্নয়ন সমস্যার সমাধান করতে পারে তাহলে বুঝতে হবে যে কোনো দেশই উন্নতি করতে পারবে।’ অথচ বর্তমানে গবেষকদের মতে প্রাকৃতিক সম্পদের অপ্রতুলতা, অবকাঠামোর অভাব আর জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের জনগণের টিকে থাকার সক্ষমতা দেশটির সাফল্য এনে দিয়েছে।

বাংলাদেশ শেখ হাসিনার গত এক যুগের শাসনামলে এগিয়ে গেছে দুর্বার গতিতে। বেশকিছু সামাজিক সূচকের পাশাপাশি অর্থনীতির সূচকেও উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে। এমডিজি সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে, এসডিজি বাস্তবায়নের পথে। মাত্র এক যুগ আগেও যে ভারতের মাথাপিছু জিডিপি প্রায় দ্বিগুণ ছিল, তারাও পেছনে পড়ে যাচ্ছে। একসময়ের কথিত ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ আজ বিশ্ব দরবারে উদীয়মান অর্থনীতির রোল মডেল যার নেতৃত্বে, কৃতিত্ব তো সেই ‘ক্যারিশমাটিক’ নেত্রী শেখ হাসিনাকে দিতে হবেই। বাংলাদেশের জনগণ তার ওপরে আস্থা রেখে তাকে তার পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করবার সুযোগ করে দিয়েছে। আগামী ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ একই রকমভাবে তার উপরে বিশ্বাস রাখবে কারণ এই মুহূর্তে আমাদের সকলের মাথায় যে বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত সেটি হচ্ছে- বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনার বিকল্প এখন পর্যন্ত তৈরি হয়নি। বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ যেমন সমার্থক হিসেবে ব্যবহৃত হয় ঠিক তেমনিভাবে শেখ হাসিনা বর্তমানে বাংলাদেশের উন্নয়নের আরেক নাম হয়ে উঠেছেন। ফলে, তিনি বাংলাদেশের রাজনীতি এবং উন্নয়ন ব্যবস্থার অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছেন।

সরকারের নানামুখী ইতিবাচক উদ্যোগের ফলে দেশে রপ্তানি আয় বেড়েছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে প্রবাসী আয়ও। পাশাপাশি বিলাসী-পণ্য আমদানি বন্ধে নানা পদক্ষেপ নেওয়ায় ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে ডলার সংকট। মূল্যস্ফীতি ক্রমান্বয়ে কমে আসছে। দেশের অর্থনীতি যথেষ্ট নিয়ন্ত্রনে আছে । অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য আমাদেরকে মনোযোগ দিতে হবে বেশি মাত্রায় অর্থনীতিকে চাঙ্গা ভাব ফিরে আনতে। এজন্য দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে আরও ভালো করার সুযোগ রয়েছে। রপ্তানিতে বৈচিত্র আনতে তৈরি পোশাকের মতো সম্ভাবনাময় খাতে শুল্ক সুবিধা দেওয়ার পরামর্শ তাদের। গতিশীলতা ধরে রেখেছে দেশের রপ্তানি খাত। অর্থনীতির বিদ্যমান চাঙ্গা সামাল দিতে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও বাড়াতে হবে। পাশাপাশি রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

লেখক: অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া – ট্রেজারার, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়; সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটিলিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ

নির্বাচিত

উসকানিমূলক সংবাদ ও ভিডিও সরাতে ফেসবুক-ইউটিউবকে আইনি নোটিশ

সহিংসতা-অগ্নিসংযোগে হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন দগ্ধরা, অসহায় স্বজনরা

কোভিড মোকাবেলায় নগরকেন্দ্রিক প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়াতে প্রকল্প গ্রহণ

বাংলাদেশ-ভারত ৪.৫ বিলিয়ন ডলারের তৃতীয় এলওসি চুক্তি স্বাক্ষরিত

দেশের সব খনি থেকে কয়লা উত্তোলনের উদ্যোগ

ছাড়পত্র পেল ম্যালেরিয়ার টিকা

‘মেড ইন বাংলাদেশ’ পোশাক নিতে বন্দরে ইতালির জাহাজ

ঢাকা-দিল্লি সহ বিশ্বের ১৮টি দেশে মৈত্রী দিবস পালন!

সবচেয়ে দামি টি-টোয়েন্টি লিগ সৌদিতে, খেলবেন ভারতীয়রাও

শিক্ষা কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করায় আ.লীগ থেকে বহিষ্কার দেওয়ানগঞ্জের মেয়র