1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বিএনপির অবরোধ জনগণ কখনোই সমর্থন করেনি

ডেস্ক রিপোর্ট : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

বিএনপি শাসনাধীন বাংলাদেশে দূর্নীতি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, লুটপাটের মতো বিভিন্ন অপকর্মের ফলে ২০০৯ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনসমর্থন হারিয়ে ভরাডুবি হওয়ার পর থেকে বিএনপি সংগঠনটি এবং এর নেতাকর্মীরা এখন সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জঙ্গিবাদ, মানুষ হত্যা, অগ্নিসন্ত্রাসের কারণে বিএনপির জনবিচ্ছিন্নতা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। যার ফলে ইদানীং বিএনপি কর্তৃক ঘোষিত অবরোধ কর্মসূচি অতীতের ন্যায় কোনো সাড়া পাচ্ছেনা। যেমন ২৮ শে অক্টোবর মহাসমাবেশের নামে জ্বালাও-পোড়াও এবং সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের পর বিএনপি একের পর এক হরতাল এবং অবরোধ কর্মসূচি দিলেও জনসমর্থনের অভাবে তা কার্যকর হচ্ছে না। বিএনপির ঘোষিত হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচি তাদের ঘোষণার মধ্যেই এখন সীমাবদ্ধ থেকে যাচ্ছে বাস্তবে তার প্রয়োগ হচ্ছেনা এবং ভবিষ্যতেও হবেনা। জনসমর্থনহীন কোন কর্মসূচিই এই গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে কখনো সফল হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবেনা।

কিছুদিন পূর্বে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী করে বাংলাদেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান তথা প্রধান বিচারপতির বাস ভবনে ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়েছিল বিএনপির সন্ত্রাসীরা কর্মীরা। এছাড়াও রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল ও জাজেজ কমপ্লেক্সে আগুন দিয়েছিল তারা। হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স ও আইডিইবি ভবনের গাড়িতে আগুন এবং ভবনে হামলা চালানো হয়েছিল। পুলিশ বক্স ভাঙচুর ছাড়াও খিলগাঁও বিশ্বরোড, কাকরাইল, রমনা পার্ক সংলগ্ন এলাকা, মগবাজার, মৌচাক ফ্লাইওভারের ওপরে, কমলাপুর রেল স্টেশন এলাকায় একাধিক বাস, পিকআপ ভ্যান, মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়। আগুন দেয়া হয় শাহজাহানপুরে ফায়ার সার্ভিসের একটি গাড়িতেও। তাদের হামলায় ও মারধরে নিহত হন একজন পুলিশ এবং ২১ জন গণমাধ্যমকর্মীসহ শতাধিক আহত হয়েছেন। গত ২৮ শে অক্টোবর দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত পুলিশের সঙ্গে বিএনপি কর্মীদের থেমে থেমে সংঘর্ষে পল্টন, কাকরাইল, বিজয় নগর এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। সমাবেশ শেষ হওয়ার পরও বেশ কয়েক জায়গায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালিয়েছিল বিএনপির সন্ত্রাসীরা। একাধিক বাস, পিকআপ ভ্যান, মোটরসাইকেলেও আগুন দেয়। তারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। সমাবেশে তারা লাঠি এনেছিল। আইডিইবি’র তিনটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয়। গণতন্ত্রের নামে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে এমন ন্যাক্কারজনক হামলা, জঙ্গিবাদ এবং জ্বালাও-পোড়াও কর্মকান্ডের ফলে লাশে পরিনত হচ্ছে সাধারণ জনগণ। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষের ব্যবসা বাণিজ্য এবং স্বাভাবিক জীবনযাপন পরিচালনা। এই জন্য বাংলাদেশের জনগণ হরতাল এবং অবরোধের নামে বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও কর্মকান্ডকে এবং বিএনপিকে দলটিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। জনসমর্থনে অভাবে সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপির বারবার এমন হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচিতে অতীতের মতো এখনও জনগণের কোন ধরনের সাড়া পাচ্ছে নেই।

মুক্তিযুদ্ধের শক্তিতে উদ্বুদ্ধ বাঙালি জাতির প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক সেটাই চায়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রায় ১৫ বছরের এই দীর্ঘ শাসনামলে বাঙালি জনগণ উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছে যে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা তথা বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভুমিকা অনস্বীকার্য। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণ, উন্নয়ন ও মুক্তির পথ ও পাথেয় হয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিকাশে তার কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, দৃঢ় মনোবল, প্রজ্ঞা ও অসাধারণ নেতৃত্ব বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিমন্ডলে অন্যরকম উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং তিনি বিশ্বনন্দিত নেত্রী হিসেবে পেয়েছেন স্বীকৃতি। আজ বাংলাদেশ ও বাংলার মানুষ আওয়ামী লীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের পথে, মানবাধিকারের পথে, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ হাসিনার কঠোর পরিশ্রমে গড়ে তোলা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপি তথা বিএনপির সন্ত্রাসী নেতাকর্মীরা জ্বালাও-পোড়াও করে ধ্বংস করে দিয়ে অগণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা দখলে নানারকম অপপ্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বিএনপি বুঝতেই পারছেনা যে গণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে মহাসমাবেশ, হরতাল এবং অবরোধ কর্মসূচির নামে তারা যত বেশি জ্বালাও-পোড়াও করছে ততই তাদের জনবিচ্ছিন্নতা বাড়ছে এবং আওয়ামী লীগ তথা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জনসমর্থন বাড়ছে। বিএনপি যত মানুষ হত্যা করবে তার চেয়ে বেশি মানুষ আওয়ামী লীগে যোগ দিবে। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, জনসমর্থন ও জনগণেরর শক্তিতে বিশ্বাসী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লাশের রাজনীতি চায়না। স্বাধীন বাংলাদেশের শহীদদের রক্ত লিখিত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন বাংলাদেশ সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আওয়ামী লীগ সংবিধানের আলোকে গঠিত স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে নিজেরা অংশগ্রহণ করবে এবং অন্য সকল দল অংশগ্রহণ করুক সেটাই চায়। বাংলাদেশের জনগণও চায় গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে প্রতিযোগিতা হবে গণতান্ত্রিক নির্বাচনে ভোটের যুদ্ধে জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি দিয়ে নয়।

বাংলাদেশের জনগণ সবসময় সত্য, সুন্দর এবং গণতন্ত্রের পক্ষে ছিলো, আছে এবং থাকবে। গণতন্ত্রের নামে আগুন সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের পক্ষে এদেশের সাধারণ জনগণ কখনো ছিলোনা এবং ভবিষ্যতেও থাকবেনা। বাংলাদেশের জনগণ যখন যেভাবে যেরকম চেয়েছে আওয়ামী লীগ সেভাবেই রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে। সোনার বাংলার সোনার মানুষের চাহিদা অনুযায়ী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুকৌশলি এবং যাদুকরী নেতৃত্বে আজকের বাংলাদেশ আজ থেকে ১৫ বছর পূর্বের বাংলাদেশ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ‘রূপকল্প-২০২১’ একটি সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে দিন বদলের সনদ জাতির সামনে তুলে ধরা হয়েছিল। এই দীর্ঘ প্রায় পনেরো বছরে বাংলাদেশ রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়ন করে ভিশন-২০৪১, একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে চলছে। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার সাফল্যের মূলে রয়েছে শেখ হাসিনার ক্যারিসম্যাটিক নেতৃত্ব। যার ফলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের কল্যাণার্থে দীর্ঘ এই পথচলায় অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগোতে হয়েছে সরকারকে। প্রতিনিয়ত জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকগোষ্ঠীর নানাবিধ ষড়যন্ত্র, হরতালের নামে জ্বালাও-পোড়াও, বিডিআর বিদ্রোহ, হোলিআর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলাসহ নানাবিধ ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই পথ চলতে হয়েছে এবং হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে। শতবাধা অতিক্রম করে দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ব্যবস্থা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়নসহ সব ক্ষেত্রেই অসামান্য সাফল্য এসেছে। আর এই অসামান্য সাফল্যের পেছনে ছিলো জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন ও ভালোবাসা।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের অপরিমেয় সমর্থন ও সহায়তায় এদেশের মাটির তলদেশ থেকে আকাশ পর্যন্ত সর্বত্র চলছে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ। আর এই উন্নয়ন কর্মযজ্ঞকে তরান্বিত করতে বিশ্বমানের যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে বেশকিছু মেগা প্রকল্প। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানকে নিয়ে সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) আঞ্চলিক সহযোগিতার আওতায় একটি সমন্বিত যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ এগিয়ে চলছে। ‘প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১’ অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের সব মহাসড়ক ছয় লেন ও ২০৪১ সালের মধ্যে আট লেনে উন্নীত এবং দেশের প্রতিটি জেলার সঙ্গে রেল পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। যোগাযোগের ক্ষেত্রে সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথকে সমান গুরুত্ব দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ চলছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থায় বাংলাদেশের এমন অভূতপূর্ব উন্নয়নের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টা ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে ১৯৭১ সালে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত এবং ২ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত যুদ্ধ বিধ্বস্ত এই বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের ৩৫ তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হয়েছে এবং আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ২৯তম এবং ২০৫০ সাল নাগাদ ২৩তম অর্থনীতির উন্নত দেশে পরিণত হবে। আর ২০২৬ সালেই বাংলাদেশ ‘মধ্যম আয়ের দেশ’ এবং ২০৪১ সালেই ‘উন্নত দেশ’ হিসেবে বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে তার বড় প্রমাণ হলো গত কয়েক বছর ধরে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। বর্তমান মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৬৫ মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সূচকে বিশ্বের শীর্ষ কয়েকটি দেশের একটি আজ আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। সুতরাং, বাংলাদেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণ, এদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে কাজ করে এদের সাধারণ মানুষের ভরসাস্থল হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি তাদের জ্বালাও-পোড়াও এবং সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ফলে যেখানে জনবিচ্ছিন্ন একটি দলে পরিণত হয়েছে সেখানে আওয়ামী লীগ জনগণের স্বার্থে কাজ করে এদেশের অসহায় ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থে কাজ করে গিয়েছে। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, দৃঢ় মনোবল, প্রজ্ঞা ও অসাধারণ নেতৃত্ব বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিমন্ডলে অন্যরকম উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং তিনি অর্জন করেছে এদেশের সাধারণ মানুষের সমর্থন ও সহায়তা যা বিএনপির মতো বিশ্বে পরপরিচিত সন্ত্রাসী সংগঠনের পক্ষে অর্জন করা সম্ভব হয়নি। এর ফলে জনসমর্থনহীন এবং জনবিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপির অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি অতীতের ন্যায় কোনো ধরনের সাড়া পাচ্ছে না বলে তা শুধু ঘোষণাতেই সীমাবদ্ধ থেকে যাচ্ছে।

লেখক: অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া – উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ