1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

শক্তিশালী অর্থনীতির আশাবাদী খবর আত্মবিশ্বাসী হতে শেখায়

অধ্যাপক ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০২৩

ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) সম্প্রতি আশাবাদ ব্যক্ত করেছে যে, ২০২৩-২০২৪ অর্থ-বছরে বাংলাদেশের জিডিপি চীনের জিডিপিকেও ছাড়িয়ে যাবে। ইাতোমধ্যে বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের জিডিপি একটানা পাকিস্তান ও ভারতকে পেছনে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন চীনকেও পেছনে ফেলার শক্তিমত্তা অর্জন করেছে। আইএমএফের এমন সম্ভাবনাময় আশাবাদ আমাদের অর্থনীতির শক্তিশালী অবয়বকে স্পষ্ট করে। আর বাংলাদেশের এমন অর্জন আমাদেরকে নিঃসন্দেহে ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত এবং আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। আইএমএফ থেকে ‘রিজিওনাল ইকোনোমিক আউটলুক : এশিয়া এন্ড প্যাসিফিক’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় চলতি অর্থ-বছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৫ শতাংশ আর চীনের হবে ৫.২ শতাংশ। জননেত্রী শেখ হাসিনার দূর দৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের কল্যাণেই বাংলাদেশের অর্থনীতি আজ এমন শক্তিশালী এক ভিত্তির ওপর দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘আমি দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশ আরেকটি চীনে পরিণত হবে। হতে পারে আরো ভালো। কারণ, এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব রয়েছে।’ তিনি আইএমএফের বর্ণিত প্রতিবেদনের আলোকে আরো বলেন, ‘পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি চীনকে ছাড়িয়ে যাবে। বেইজিং ঢাকার এ ধরনের সাফল্যের প্রশংসা করে। বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে আমরা উৎসাহিত।’ আবার আমরা দেখেছি সম্প্রতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক শেখ হাসিনাকে ‘অর্থনৈতিক নেতা’ হিসেবে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বিশ্বব্যাপী করোনাকালেও বাংলাদেশ মাথাপিছু জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ঊর্ধ্বমুখী রাখতে সক্ষম হয়েছিল। এটি একদিকে যেমন আশাব্যঞ্জক অপরদিকে তেমনি বাংলাদেশের অর্থনীতির সক্ষমতারও পরিচয় জ্ঞাপক। মাথাপিছু প্রবৃদ্ধিতে ভারতকে পরপর কয়েক বছর পেছনে ফেলেছে বাংলাদেশ। এতে ভারতের যে এক ধরনের অস্বস্তি সৃষ্টি হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। কারণ সেখানের সর্বত্রই বাংলাদেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ-সমতা এবং আইএমএফের প্রতিবেদনে ওঠে আসা অর্থনৈতিক অগ্রগতি তথা মাথাপিছু জিডিপির প্রবৃদ্ধি নিয়ে তুলনামূলক আলোচনার চুলচেরা বিশ্লেষণ চলে। ভারতে যখন এরূপ আলোচনা-পর্যালোচনার ঝড় বয়ে যায় তখন বাংলাদেশ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে, মনে মনে উল্লাস বোধ করে। অর্থনৈতিক খাতে আইএমএফসহ যে কোনো অর্থনৈতিক বিশ্লেষক মহলের নিকট থেকে আসা এমন সাফল্যের সংবাদে আনন্দ ও প্রশংসায় বাংলাদেশ ভাসে, দেশবাসী আরো আত্মবিশ্বাস অর্জন করে। উল্লেখ্য, বিগত কয়েক বছর ভারতের প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের তুলনায় কম হলেও এবার বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে- ধারণা করা হচ্ছে তা হতে পারে ৫.৯ শতাংশ।

আমাদের ভাবতে হবে ভারতের সাথে আমাদের প্রতিযোগিতার জায়গাটি এখনো শক্তভাবে গড়ে উঠেনি। বৃহৎ আকারের এক অর্থনীতির দেশ ভারত। আমাদের চেয়ে ভারতের অর্থনীতির আকারও প্রায় চৌদ্দ গুণ বড়। চীনের সাথে তো আমাদের এক-অর্থে তুলনাই চলে না! সেই চীনের প্রবৃদ্ধিকেও বাংলাদেশ আগামী বছরে পেছনে ফেলবে তা কল্পনা করাও এক প্রকারের দুঃসাহস! কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হলো আমাদের সামনে এই বাস্তবতার চিত্রই প্রতিফলিত হতে যাচ্ছে! সাম্প্রতিককালের এ জাতীয় অর্জন প্রশংসনীয় হলেও পেছনে-পড়া ভারতের দিকে তাকিয়ে আমাদের আশ্বস্ত হওয়ার অবকাশ নেই, আত্মতুষ্টিরও অবকাশ আছে বলে মনে করি না। বিগত প্রায় সাত বছরের ব্যবধানে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক পার্থক্য অনেকখানি হ্রাস পেয়েছে। সাত বছর আগে ভারতের মাথাপিছু জিডিপি ছিল বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি। তাই এখানে ‘তৃপ্তি’র একটি জায়গা অবশ্যই আছে। কিন্তু এখনই ‘পরিতৃপ্ত’ হয়ে বসে থাকলে আমাদের চলবে না। পরিতৃপ্ত হতে হলে প্রবৃদ্ধির এই হারকে আরো শক্তিশালী করতে হবে। এজন্য শুধু অর্থনীতি নয়, মানব উন্নয়নের অন্যান্য ক্ষেত্রগুলোতেও অনেক বেশি পরিমাণে সংস্কারমূলক কাজ করতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশকে এই সক্ষমতাও ধরে রাখতে হবে। প্রকৃতপক্ষে আমাদেরকে তাকাতে হবে আমাদের নিজেদের দিকেই, তাকাতে হবে আত্মবিশ্বাস নিয়ে। অর্থনৈতিকভাবে আমরা কোথায় আছি, কোথায় যেতে চাই, আর সেই কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে আমাদের কি কি করণীয় তাও নির্ধারণ করতে হবে। অর্জিত এই সাফল্য ধরে রাখার ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে হবে। আমাদেরকে আরো মনে রাখতে হবে যে, কোনোরূপ দুর্যোগ বা বিপর্যয়েও প্রবৃদ্ধির হার যেন ধারাবাহিকভাবে রক্ষা করতে পারি।

আইএমএফসহ অনেক সংস্থা বাংলাদেশের অর্থনীতি ও অর্থ-ব্যবস্থাপনা নিয়ে ইতোমধ্যে যেসব পূর্বাভাস দিয়েছে তাতে এদেশের অর্থনীতি-সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছেন যে, দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি বর্তমানে ইতিবাচক ধারায় আছে। অর্থাৎ বলা যায়, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া সঠিক পথেই এগোচ্ছে। করোনা চলাকালেও কয়েক মাস যাবৎ ধীরে ধীরে খুলে দেওয়া হয়েছিল বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান। যার ফলে অর্থনীতির চাকা কখনোই একেবারে থেমে থাকেনি। মাথাপিছু জিডিপিতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্জনকে কোনো কোনো অর্থনীতিবিদ ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক শক্তিমত্তার পরিচায়ক’ বলে স্বীকার করেছেন। সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) ফেলো ডক্টর মোস্তাফিজুর রহমান বলেছিলেন, ‘মাথাপিছু জিডিপিতে বাংলাদেশ ভারতকে পেছনে ফেললেও ক্রয় ক্ষমতার নিরিখে বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের অবস্থান ভালো।’ তবে তিনিও এই অর্জনের ধারাবাহিকতা রক্ষায় মনোযোগের পরামর্শ দিয়েছিলেন। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ বা এডিবি সবার হিসাবেই বাংলাদেশে আসন্ন বছরে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হবে। সুতরাং আমাদের জন্য আগামী বছর অর্থনৈতিকভাবে ইতিবাচক হবে বলেই আশা করছি। কোনো কোনো অর্থনীতিবিদ বলেছেন, ‘যেখানে বিশ্ব সংস্থাগুলো সবাই বলছে, ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবার নেগেটিভ অবস্থানে আছে। তবে, আগামী বছরে ভারতের প্রাক্কলন অনেক বেড়ে যাবে। ৮-৯ শতাংশ বেশি হবে বলে মনে করছে আইএমএফ। তাই এ বিষয়টিও আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে।’ আমাদেরকে এও স্মরণ রাখতে হবে যে, ‘মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বণ্টনের বিষয় রয়েছে, রয়েছে ভোগের বিষয়ও। ভোগ ও বণ্টন সঠিকভাবে না হলে প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বার আশংকাও থাকে।’ উপরন্তু, আমরা মনে করি মাথাপিছু আয় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আয়ের ব্যবধান-বৈষম্যও বাড়ছে উচ্চ হারে। এটি হ্রাস করতে না পারলে সামাজিক স্থিতিশীলতা বিনষ্টেরও আশংকা থাকে। একটি সুস্থ ও স্থিতিশীল সমাজ ও রাষ্ট্রর পক্ষে আয়-বৈষম্য কখনোই হিতকরি ফল বয়ে আনে না। সে দিকটির প্রতিও সরকারের গভীর মনোযোগ থাকা চাই। বৈশ্বিক করোনা মহামারিকালেও আমাদের প্রবৃদ্ধি বেশি হওয়ার কারণ অনুসন্ধানপূর্বক বলা যায় যে, আমাদের অর্থনীতির ৮৫ শতাংশ অভ্যন্তরীণ বাজারের ওপর নির্বরশীল। তাই বৈশ্বিক মন্দা বা মহামন্দার আশংকা কিংবা করোনা ভাইরাস মহামারি অর্থনীতিতে তেমন নেতিবাচক কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রবাসীদের পাঠানো উপার্জন। এখন শিল্প খাতকে আরো চাঙ্গা করতে হবে। বিশেষত যেখানে ৫২ থেকে ৫৩ শতাংশ জিডিপিতে যুক্ত হয় সেই সেবা খাতগুলো এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজ বড় শিল্প খাতে বাস্তবায়ন হলেও ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতগুলো এখনো তার বাইরেই আছে। প্রণোদনা প্যাকেজের সুষম বণ্টন নিশ্চিত হলে আমাদের সামগ্রিক অর্থনীতি আরো শক্তিমত্তায় ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হবে।

আগামী ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাবে বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন বিশ্বব্যাংকের সাবেক অর্থনীতিবিদ ডক্টর জাহিদ হোসেন। ভারতের তুলনায় মাথাপিছু জিডিপিতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্জন নিয়ে তিনি তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, ‘এখানে খুব বেশি আত্মতুষ্টি নেই, তৃপ্তি আছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘এখন অর্থনীতির বেশ কিছু সূচকে ভারতের তুলনায় বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে। আইএমএফের পূর্বাভাসে ভারতীয় অর্থনীতি রিকভারি করলেও বাংলাদেশকে ছাড়িয়ে যেতে ২০২৫ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো- অর্থনৈতিক আলোচনায় বাংলাদেশকে ভারতের সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। অর্থনৈতিক মন্দার এই সময়ে বাংলাদেশ ভারতের কাছাকাছি চলে যাওয়ায় দেশটিতে আলোচনা শুরু হয়েছে।’ আমাদের মনে রাখতে হবে যে, চীন বা ভারতের মতো বিশাল অর্থনীতির দেশকে অর্থনৈতিক সূচকে টপকে যাওয়া নিশ্চয়ই একটি বড় অর্জন।

সেই অর্জনের ভাণ্ডারে এবার আবার যুক্ত হতে যাচ্ছে চীন। সুতরাং এমন খবরে আমাদের অনুপ্রাণিত হওয়ার অবকাশ তৈরি হয় বৈকি। বাংলাদেশে সার্বিকভাবে করোনা সংক্রমণ বাস্তবত তেমন প্রকট আকার ধারণ করেনি। ফলে, বালাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যেও করোনাকালে তেমন নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারেনি। ব্যবসায়িক সংগঠন এবং সরকারি দর কষাকষির ফলে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশ থেকে দ্রুত পণ্য আমদানি শুরু করেছিল। ফলে, আমাদের প্রায় ৮০ শতাংশ রপ্তানি বাণিজ্য সে সময় ঘুরে দাঁড়িয়েছিল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের কৃষি খাতও অনেকটা প্রবল শক্তি ও সামর্থ নিয়ে আমাদেরকে নির্ভরতা দান করেছে। যদিও ফি-বছর বন্যায় বারবার বিপর্যস্ত হতে হয় তবু শেষ পর্যন্ত কৃষির ওপর আমাদের সার্বিক ভরসা মোটেই খর্ব হয়নি। বৈচিত্র্যময় কৃষির ব্যাপক সাফল্যই আমাদেরকে বুকে টেনে নিয়ে আশ্রয় দিয়েছে, সহায় থেকেছে, অর্থনীতিকেও চাঙা রেখেছে। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বৈশ্বিক চঞ্চলতা আমাদের অর্থনীতিকেও অস্থির করে তুলেছে তা বলতেই হবে।

তবু, বিগত কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে আমাদের মাথাপিছু আয় বেড়ে চলেছে। এটি আশার কথা। আশার কথা এটিও যে, ২০২৫ সাল পর্যন্ত এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকার সম্ভাবনাও প্রবল। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এমন সচল ও চাঙ্গা রাখার ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব অন্যতম ভূমিকা পালন করেছে। সেই সঙ্গে প্রবাসী আয়, রপ্তানি বাণিজ্য এবং কৃষি-ব্যবস্থাপনার প্রতি শেখ হাসিনার গৃহীত নীতি ও দিকনির্দেশনা সাম্প্রতিক সাফল্যকে ত্বরান্বিত করেছে। প্রবৃদ্ধির এই হার বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা অক্ষুণœ থাকলে জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ‘২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন’ অসম্ভব বা কষ্ট কল্পনা থাকবে বলে আমরা মনে করি না। আমাদের সামগ্রিক অর্থ খাতকে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যেই বিন্যস্ত করা জরুরি।

লেখক : ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম – অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় 


সর্বশেষ - জাতীয় সংবাদ